
আগামী ২৯ মে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। এ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে লড়ছেন ৬জন প্রার্থী। তবে ভোটারদের আলোচনা এবং আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন টেলিফোন প্রতিকের প্রার্থী মো: মাহবুব আলম । গোটা কচুয়া উপজেলায় টেলিফোন প্রতিকের প্রার্থী মো: মাহবুব আলমের পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। প্রতিদিনই পাড়া মহল্লায় মিছিল মিটিংয়ে স্থানীয়রা টেলিফোন প্রতিকের পক্ষে নিজেদের অবস্থান জানান দিচ্ছেন। কাক ডাকা ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত টেলিফোন মার্কার কর্মীরা ছুটছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে, দিচ্ছেন উন্নয়নের নানান প্রতিশ্রুতি।
উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন ১টি পৌরসভা ভোটারদের সাথে কথা বলে জানাগেছে, সৎ-পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি হিসেবে চেয়ারম্যান প্রার্থী মাহবুব আলমের এলাকায় রয়েছে ব্যপক গ্রহণ যোগ্যতা। বয়োজ্যেষ্ঠ, তরুণ ও নতুন ভোটারদের কাছেও সমান জনপ্রিয়। মাহবুব আলম একজন মানবিক মানুষ। যাকে বিশ্বাস করে ভোট দেওয়া যায়। ২০১৮ সালে পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে তালা মার্কা প্রতীকে নিয়ে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে কচুয়ার সাধারণ মানুষের বিপদে আপদে পাশে থেকে নানান ভাবে সহযোগিতা করার মাধ্যমে তিনি সাধারণ মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন । কচুয়া মানবিক মানুষ হিসেবেও মাহবুব আলমের বেশ পরিচিতি রয়েছে। সাধারণ ভোটার’রা জানান, মাহবুব আলম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হলে বর্তমান সংসদ সদস্য ড. সেলিম মাহমুদের হাত ধরে উন্নয়নমূলক কাজ করার জন্য ভূমিকা রাখবেন। আমরা আগামী ২৯ মে তার টেলিফোন প্রতিকে আমাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে বিজয়ী করে সাধারণ মানুষের সেবা ও উপজেলা উন্নয়ন মূলক কাজের ধারা অব্যাহত রাখবো।
মাহবুব আলমের পিতা মরহুম ইদ্রিস আলম বেপারী একাধিকবার কচুয়া পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হয়ে সাধারণ মানুষের সেবা করে গেছেন। তার পরিবার অনেক আগে থেকেই প্রতিষ্ঠিত, চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে তার ভাগ্য বদলাতে হবে না। তাকে নির্বাচিত করলে এলাকায় প্রকৃত উন্নয়ন হবে, মানুষ ভালো থাকবে।
চেয়ারম্যান প্রার্থী মাহবুব আলম বলেন, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা ও তাঁর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণের স্বপ্ন কচুয়া উপজেলায় বাস্তবায়ন করতে চাই। কচুয়ার প্রাণপ্রিয় নেতা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড.সেলিম মাহমুদ এমপির হাত ধরে সরকারের সকল উন্নয়নমূলক কাজ বাস্তবায়ন করে বাংলাদেশের অন্যতম একটি মডেল উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলবো। সাধারণ মানুষ আমার পক্ষে কাজ করছে। উপজেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা আমার পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যাচ্ছে আশা করি আমরা জয়ী হব। জয়ের ব্যাপারে আমি শতভাগ আশাবাদী।