ঢাকা ০২:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo আইএসইউর মানবিক উদ্যোগ বরুড়ায় শীতবস্ত্র বিতরণ Logo চাঁদপুর প্রত্যেক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বিদায় সংবর্ধনা দিলেন পুলিশ সুপার Logo ৭ ডিসেম্বর বিজয়ের দুয়ারে উত্তাল বাংলাদেশ Logo বুড়িচংয়ে ভাবিকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ দেবরের বিরুদ্ধে, শ্বশুরবাড়ির সবাই পলাতক Logo মায়ানমারে পাচারকালে বিপুল পরিমাণ নিত্য পণ্য ও ঔষধ সহ ৬ পাচারকারী আটক Logo বাংলাদেশ সংবাদপত্র কর্মচারি ফেডারেশনের দ্বি বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত Logo ঝিনাইদহে পরিবার কল্যাণ সেবা সপ্তাহের উদ্বোধন Logo ঝিনাইদহে হানাদারমুক্ত দিবস পালিত Logo উইলিয়াম লাইয়ের মন্তব্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া: যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করল চীন Logo ফ্রান্স ও চীনের ফার্স্ট লেডির সাথে অভিনেতাদের বন্ধুত্বপূর্ণ মতবিনিময়

তোমার মহিমা লয়ে

আজ এই প্রাতে
তোমার বন্দনাগীতি নিয়াছি যে সাথে
সাদরে অঞ্জলি ভরিয়া,
গদ্য পদ্য উপাচারে বহুরূপে
ভক্তিভরে অন্তরে আসন পাতিয়া।

চারিদিকে শত প্রতিকূল
বৈশাখী বাতাসে দোলে তবুও
বেলি ও বকুল,
সন্ধ্যায় আরতি ঘন্টা মন্দিরে বাজে
তোমার গানের কলি আজো আধো আধো লাজে
সন্তর্পনে ষোড়শীর ভাসায় মনের দু’কূল।

ভ্রমর গাহিয়া বেড়ায়
তোমার বন্দনা,
শুনে ঠিক মনে হয় চিরচেনা সুরে
কোন সুদূরের কোনো এক বিরহীরে
আজীবন খুঁজিতেছে অনন্ত আকাশে, কোনো খানে
কে জানে?
কবে হবে পুনর্বার দেখা,
অতৃপ্ত বেদনা ভার, পাখায় বাঁধিয়া তার
পাগলিনী হইয়া ফিরে অমৃত সন্ধানে।

দূর আকাশের তারা
অপলক পাগলপারা, রাতের চাঁদের আলো
উঠুনে নামিয়াছে লোকলজ্জা কলংকের কথা ভুলে,
কালো এলো চুলে, গাঁয়ের নতুন বধূয়া
ঘোমটার আড়ালে মৃদু হাসি তার পড়িয়াছে ঝরিয়া
উথলি পরান নাচে তোমারে ভাবিয়া
অন্তরের অথৈ তলে।

তোমার মহিমা লয়ে
মানুষেরা দেবালয়ে, গাহিতেছে মানবতার গান,
তুমি শুধুই কবি নও
তুমি সকলখানে সকল প্রাণে সঞ্চার করিয়াছো
তোমার ভান্ডারের রত্নরাজি অফুরান।

(আগরতলা ০৯/০৫/২৩ পঁচিশে বৈশাখ উপলক্ষ্যে রচিত। কবিতাটি সম্পাদনা করেছেন কবি নিলয় চৌধুরী)

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

আইএসইউর মানবিক উদ্যোগ বরুড়ায় শীতবস্ত্র বিতরণ

SBN

SBN

তোমার মহিমা লয়ে

আপডেট সময় ০৭:১২:০৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩

আজ এই প্রাতে
তোমার বন্দনাগীতি নিয়াছি যে সাথে
সাদরে অঞ্জলি ভরিয়া,
গদ্য পদ্য উপাচারে বহুরূপে
ভক্তিভরে অন্তরে আসন পাতিয়া।

চারিদিকে শত প্রতিকূল
বৈশাখী বাতাসে দোলে তবুও
বেলি ও বকুল,
সন্ধ্যায় আরতি ঘন্টা মন্দিরে বাজে
তোমার গানের কলি আজো আধো আধো লাজে
সন্তর্পনে ষোড়শীর ভাসায় মনের দু’কূল।

ভ্রমর গাহিয়া বেড়ায়
তোমার বন্দনা,
শুনে ঠিক মনে হয় চিরচেনা সুরে
কোন সুদূরের কোনো এক বিরহীরে
আজীবন খুঁজিতেছে অনন্ত আকাশে, কোনো খানে
কে জানে?
কবে হবে পুনর্বার দেখা,
অতৃপ্ত বেদনা ভার, পাখায় বাঁধিয়া তার
পাগলিনী হইয়া ফিরে অমৃত সন্ধানে।

দূর আকাশের তারা
অপলক পাগলপারা, রাতের চাঁদের আলো
উঠুনে নামিয়াছে লোকলজ্জা কলংকের কথা ভুলে,
কালো এলো চুলে, গাঁয়ের নতুন বধূয়া
ঘোমটার আড়ালে মৃদু হাসি তার পড়িয়াছে ঝরিয়া
উথলি পরান নাচে তোমারে ভাবিয়া
অন্তরের অথৈ তলে।

তোমার মহিমা লয়ে
মানুষেরা দেবালয়ে, গাহিতেছে মানবতার গান,
তুমি শুধুই কবি নও
তুমি সকলখানে সকল প্রাণে সঞ্চার করিয়াছো
তোমার ভান্ডারের রত্নরাজি অফুরান।

(আগরতলা ০৯/০৫/২৩ পঁচিশে বৈশাখ উপলক্ষ্যে রচিত। কবিতাটি সম্পাদনা করেছেন কবি নিলয় চৌধুরী)