ঢাকা ০৫:২৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৩০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo নবম এশিয়ান শীতকালীন গেমস চীনা সভ্যতার সৌন্দর্য ও এশিয়ার এগিয়ে যাওয়ার শক্তি Logo ইসলামী ব্যাংক এমডি মনিরুল মাওলা’র অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ Logo জনগণ চায় নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হোক : গয়েশ্বর চন্দ্র রায় Logo শিক্ষাগুরু বিশ্বাস আব্দুর রহিম এর ১৭ তম মৃত্যু বার্ষিকী Logo পহেলা ফাল্গুন, ভালবাসা ও মাতৃভাষা দিবসে ছয় কোটি টাকার ফুল বিক্রির টার্গেট Logo কালীগঞ্জে দ্রুত নিবার্চনী রোডম্যাপ ঘোষনার দাবিতে বিএনপি’র সমাবেশ Logo শেরপুরে জোড়া খুনের প্রধান আসামী গ্রেফতার Logo বন্ধ হচ্ছে বাল্লা স্থলবন্দর Logo অপারেশন ডেভিল হান্ট: নোয়াখালীতে ২৪ ঘণ্টায় আটক -১৩ Logo কিশোরগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার প্রতিষ্ঠা দিবস পালিত

তোমার মহিমা লয়ে

আজ এই প্রাতে
তোমার বন্দনাগীতি নিয়াছি যে সাথে
সাদরে অঞ্জলি ভরিয়া,
গদ্য পদ্য উপাচারে বহুরূপে
ভক্তিভরে অন্তরে আসন পাতিয়া।

চারিদিকে শত প্রতিকূল
বৈশাখী বাতাসে দোলে তবুও
বেলি ও বকুল,
সন্ধ্যায় আরতি ঘন্টা মন্দিরে বাজে
তোমার গানের কলি আজো আধো আধো লাজে
সন্তর্পনে ষোড়শীর ভাসায় মনের দু’কূল।

ভ্রমর গাহিয়া বেড়ায়
তোমার বন্দনা,
শুনে ঠিক মনে হয় চিরচেনা সুরে
কোন সুদূরের কোনো এক বিরহীরে
আজীবন খুঁজিতেছে অনন্ত আকাশে, কোনো খানে
কে জানে?
কবে হবে পুনর্বার দেখা,
অতৃপ্ত বেদনা ভার, পাখায় বাঁধিয়া তার
পাগলিনী হইয়া ফিরে অমৃত সন্ধানে।

দূর আকাশের তারা
অপলক পাগলপারা, রাতের চাঁদের আলো
উঠুনে নামিয়াছে লোকলজ্জা কলংকের কথা ভুলে,
কালো এলো চুলে, গাঁয়ের নতুন বধূয়া
ঘোমটার আড়ালে মৃদু হাসি তার পড়িয়াছে ঝরিয়া
উথলি পরান নাচে তোমারে ভাবিয়া
অন্তরের অথৈ তলে।

তোমার মহিমা লয়ে
মানুষেরা দেবালয়ে, গাহিতেছে মানবতার গান,
তুমি শুধুই কবি নও
তুমি সকলখানে সকল প্রাণে সঞ্চার করিয়াছো
তোমার ভান্ডারের রত্নরাজি অফুরান।

(আগরতলা ০৯/০৫/২৩ পঁচিশে বৈশাখ উপলক্ষ্যে রচিত। কবিতাটি সম্পাদনা করেছেন কবি নিলয় চৌধুরী)

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

নবম এশিয়ান শীতকালীন গেমস চীনা সভ্যতার সৌন্দর্য ও এশিয়ার এগিয়ে যাওয়ার শক্তি

SBN

SBN

তোমার মহিমা লয়ে

আপডেট সময় ০৭:১২:০৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩

আজ এই প্রাতে
তোমার বন্দনাগীতি নিয়াছি যে সাথে
সাদরে অঞ্জলি ভরিয়া,
গদ্য পদ্য উপাচারে বহুরূপে
ভক্তিভরে অন্তরে আসন পাতিয়া।

চারিদিকে শত প্রতিকূল
বৈশাখী বাতাসে দোলে তবুও
বেলি ও বকুল,
সন্ধ্যায় আরতি ঘন্টা মন্দিরে বাজে
তোমার গানের কলি আজো আধো আধো লাজে
সন্তর্পনে ষোড়শীর ভাসায় মনের দু’কূল।

ভ্রমর গাহিয়া বেড়ায়
তোমার বন্দনা,
শুনে ঠিক মনে হয় চিরচেনা সুরে
কোন সুদূরের কোনো এক বিরহীরে
আজীবন খুঁজিতেছে অনন্ত আকাশে, কোনো খানে
কে জানে?
কবে হবে পুনর্বার দেখা,
অতৃপ্ত বেদনা ভার, পাখায় বাঁধিয়া তার
পাগলিনী হইয়া ফিরে অমৃত সন্ধানে।

দূর আকাশের তারা
অপলক পাগলপারা, রাতের চাঁদের আলো
উঠুনে নামিয়াছে লোকলজ্জা কলংকের কথা ভুলে,
কালো এলো চুলে, গাঁয়ের নতুন বধূয়া
ঘোমটার আড়ালে মৃদু হাসি তার পড়িয়াছে ঝরিয়া
উথলি পরান নাচে তোমারে ভাবিয়া
অন্তরের অথৈ তলে।

তোমার মহিমা লয়ে
মানুষেরা দেবালয়ে, গাহিতেছে মানবতার গান,
তুমি শুধুই কবি নও
তুমি সকলখানে সকল প্রাণে সঞ্চার করিয়াছো
তোমার ভান্ডারের রত্নরাজি অফুরান।

(আগরতলা ০৯/০৫/২৩ পঁচিশে বৈশাখ উপলক্ষ্যে রচিত। কবিতাটি সম্পাদনা করেছেন কবি নিলয় চৌধুরী)