ঢাকা ০৭:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫, ৭ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo কোনালের সঙ্গে বিপ্লব সাহার গান ‘তোমার চোখে চোখ পড়তেই’ Logo বরুড়ায় থাইল্যান্ড প্রবাসী নিহত আনোয়ার হোসেনের পরিবারের পাশে ইউএনও Logo গোদাগাড়ীতে ভিজিএফের ৮৮ বস্তা চাউল সহ দুইজন গ্রেফতার Logo বরুড়ায় জামায়াতে ইসলামীর ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo বুড়িচংয়ে সোলালী ব্যাংকে ‘শয়তানের নিঃশ্বাস’ দিয়ে গ্রাহককের টাকা ছিনতাই Logo কবরস্থানের মালিকানা নিয়ে দ্বন্দে চাচাতো ভাইয়ের ঘুষিতে আ’লীগ নেতার মৃত্যু Logo বরুড়ায় বন কর্মকর্তার যোগসাজশে কাটা হচ্ছে রামমোহন হরিপুর সড়কের গাছ Logo ঈদে ১০ নাটক নিয়ে নির্মাতা এস.আই.সোহেল Logo রাঙ্গামাটিতে যৌথ উদ্যোগে ঈদ উপহার বিতরণ Logo চলচ্চিত্রের সাথে চীন ভ্রমণ : সিয়াংইয়াং থাংছেং ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বেস

ধর্ষক

রাস্তা ছাড়েন প্লিজ!

কই যাইবেন মিস?
ওষুধ আনতে ভাই!

আজ তোরেই চাই।
দোষটা কি আমার?

তুই রসের খামার।

কইরেন না সর্বনাশ!

এইটা আমার অভ্যাস!
অসুস্থ মা’টা বাসায়।

আমার কি আসে যায়!
মানুষ ডাকবো কিন্তু!

এখানে নাই জীব-জন্তু।

বন্ধ হয়ে যাচ্ছে দম!

চুপ! কথা বলবি কম।
ছেড়ে দে জানোয়ার!

মিটাই আশা একবার।
নাই রে তোর মা-বোন!

চুপ! করবো কিন্তু খুন।
নরপিশাচ একটা তুই।

আয় সর্বাঙ্গে তোর ছুঁই।
বাঁচাও, বাঁচাও, বাঁচাও।

চেঁচাও জোরে চেঁচাও।

অতঃপর জানোয়ারটা পৈশাচিক আনন্দে মেতে ওঠে। অভুক্ত কুকুরের ন্যায় খাবলে খেতে থাকে মেয়েটার আপাদমস্তক। একটা সময় পর কুকুরটা ক্লান্ত হয়ে পরে। তারপর মেয়েটা গোঙাতে গোঙাতে বলতে লাগলো—

একটু পানি যদি পাই!

হারামযাদি পানি নাই।
বন্ধ হয়ে যাচ্ছে শ্বাস।

কিছুক্ষণ পর হবি লাশ!
জীবনটা দেন ভিক্ষা।

পরে দিবি আমায় শিক্ষা।
ভুলে যাবো ঘটনা সব।

জানি পরে হবে কলরব!

কেউ জানবে না কিছু।

শুধু পুলিশ নিবে পিছু।
চুপ থাকব আজীবন।

ঘটাতে পারিস অঘটন!
শুধু ভিক্ষা চাচ্ছি প্রাণ!

এখন নিবো তোর জান।

এভাবেই শত শত মা-বোনের প্রাণ রোজ হচ্ছে শেষ!
ধর্ষক বেঁচে যায়!ধর্ষণ করে যায়!

এটাই বর্তমান সমাজের চিত্র।

সংগ্রহীত।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

কোনালের সঙ্গে বিপ্লব সাহার গান ‘তোমার চোখে চোখ পড়তেই’

SBN

SBN

ধর্ষক

আপডেট সময় ১০:২২:৫৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুন ২০২৩

রাস্তা ছাড়েন প্লিজ!

কই যাইবেন মিস?
ওষুধ আনতে ভাই!

আজ তোরেই চাই।
দোষটা কি আমার?

তুই রসের খামার।

কইরেন না সর্বনাশ!

এইটা আমার অভ্যাস!
অসুস্থ মা’টা বাসায়।

আমার কি আসে যায়!
মানুষ ডাকবো কিন্তু!

এখানে নাই জীব-জন্তু।

বন্ধ হয়ে যাচ্ছে দম!

চুপ! কথা বলবি কম।
ছেড়ে দে জানোয়ার!

মিটাই আশা একবার।
নাই রে তোর মা-বোন!

চুপ! করবো কিন্তু খুন।
নরপিশাচ একটা তুই।

আয় সর্বাঙ্গে তোর ছুঁই।
বাঁচাও, বাঁচাও, বাঁচাও।

চেঁচাও জোরে চেঁচাও।

অতঃপর জানোয়ারটা পৈশাচিক আনন্দে মেতে ওঠে। অভুক্ত কুকুরের ন্যায় খাবলে খেতে থাকে মেয়েটার আপাদমস্তক। একটা সময় পর কুকুরটা ক্লান্ত হয়ে পরে। তারপর মেয়েটা গোঙাতে গোঙাতে বলতে লাগলো—

একটু পানি যদি পাই!

হারামযাদি পানি নাই।
বন্ধ হয়ে যাচ্ছে শ্বাস।

কিছুক্ষণ পর হবি লাশ!
জীবনটা দেন ভিক্ষা।

পরে দিবি আমায় শিক্ষা।
ভুলে যাবো ঘটনা সব।

জানি পরে হবে কলরব!

কেউ জানবে না কিছু।

শুধু পুলিশ নিবে পিছু।
চুপ থাকব আজীবন।

ঘটাতে পারিস অঘটন!
শুধু ভিক্ষা চাচ্ছি প্রাণ!

এখন নিবো তোর জান।

এভাবেই শত শত মা-বোনের প্রাণ রোজ হচ্ছে শেষ!
ধর্ষক বেঁচে যায়!ধর্ষণ করে যায়!

এটাই বর্তমান সমাজের চিত্র।

সংগ্রহীত।