ঢাকা ০৯:৫৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫, ১০ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo চীনাদের ভোগ থেকে বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি প্রাণশক্তি পাচ্ছে : সিএমজি সম্পাদকীয় Logo চীনের উন্নয়নকে বিশ্ব থেকে আলাদা করা যায় না : শেন হাই সিয়োং Logo চীন-জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে সহযোগিতা যত দৃঢ় হবে উন্নয়নের ভিত্তি তত দৃঢ় হবে Logo চীন-আসিয়ান উল্লেখযোগ্য ফলাফল অর্জন করেছে : আসিয়ানের মহাসচিব কাও কিম হোর্ন Logo নিউ ইয়র্ক স্টেট সিনেটে বাংলা বর্ষবরণ: আলবেনীর উদ্দেশ্যে ছাড়ে যাবে বাস Logo বরুড়ায় ওরাই আপনজনের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo সুন্দরবনে ফিশিং ট্রলার গ্রউন্ডিং হয়ে আটকে পড়া সাত জেলেকে উদ্ধার Logo বিজিবি সদস্য বেলালের বাড়ীতে শোকের মাতম Logo ঠাকুরগাঁওয়ে একদিনে ৩ আত্মহত্যা Logo সাজেকে শতাধিক পরিবারের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করেছেন বিজিবি

পুলিশি বাধার মুখে গণতন্ত্র মঞ্চের বিক্ষোভ

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৮:১৩:১৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ জুন ২০২৩
  • ১৭৫ বার পড়া হয়েছে

নিত্যপণ্যের দাম কমানো এবং লোডশেডিং ও বিদ্যুৎ সংকট সমাধানসহ বিভিন্ন দাবিতে বাংলাদেশ সচিবালয় অভিমুখে বিক্ষোভ মিছিল করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। তবে এক পর্যায়ে পুলিশের বাধার মুখে পড়েছে বিক্ষোভ মিছিল। এ সময় উভয়পক্ষের ধাক্কাধাক্কিতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

রাজধানীর জিরো পয়েন্ট মোড়ে সোমবার দুপুরে গণতন্ত্র মঞ্চের মিছিলে বাধা দেয় পুলিশ। এর আগে বেলা সাড়ে ১১টা থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে জড়ো হতে থাকেন গণতন্ত্র মঞ্চের কর্মীরা। দুপুর সোয়া ১টার দিকে তারা সচিবালয় অভিমুখে মিছিল নিয়ে রওনা হলে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। তার আগে মিছিলটি প্রেসক্লাব থেকে পল্টন মোড় হয়ে জিরো পয়েন্ট মোড়ে যায়।

তবে মিছিলে বাধা দেওয়ায় পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে সচিবালয়ের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করেন গণতন্ত্র মঞ্চের কর্মীরা। তখন সেখানে এক দফা ধস্তাধস্তিও হয়। পরে তারা আব্দুল গনি রোডের জিরো পয়েন্ট মোড়ে বসে সমাবেশ করেন।

মিছিল-পূর্ব সমাবেশে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আব্দুর রব, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, জোটের নেতা সাইফুল হক ও জোনায়েদ সাকি।

আ স ম রব বলেন, এ দেশের অর্থনীতির অবস্থা খুবই খারাপ। জনগণের স্বার্থে, মানুষের স্বার্থে এ সরকার ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। এ সরকারকে আগে পদত্যাগ করতে হবে। এই মুহূর্তে দরকার অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এ সরকারের পায়ের তলে মাটি নেই।

মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, এ বছর বাংলাদেশে যত মুদ্রার ঘাটতি দেখা গেছে তা গত কয়েক বছরে হয়নি। এ সরকারের কাছে বাংলাদেশের জনগণ বিদ্যুৎ পাবেন না, নিরাপত্তা পাবেন না, ভোট দিতে পারবেন না। এ সরকারের যাবার সময় হয়েছে। এ সরকার হচ্ছে স্বৈরাচারী, বদমাশ, লুটপাটের সরকার। এ সরকার আগে আমাদের ভয় দেখাত। জনগণকে বিভ্রান্ত করার জন্য নানা কায়দা দেখাত। এ জন্যই আমরা বলি, তোমাদের সময় হয়েছে, তোমরা এবার যাও।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

চীনাদের ভোগ থেকে বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি প্রাণশক্তি পাচ্ছে : সিএমজি সম্পাদকীয়

SBN

SBN

পুলিশি বাধার মুখে গণতন্ত্র মঞ্চের বিক্ষোভ

আপডেট সময় ০৮:১৩:১৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ জুন ২০২৩

নিত্যপণ্যের দাম কমানো এবং লোডশেডিং ও বিদ্যুৎ সংকট সমাধানসহ বিভিন্ন দাবিতে বাংলাদেশ সচিবালয় অভিমুখে বিক্ষোভ মিছিল করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। তবে এক পর্যায়ে পুলিশের বাধার মুখে পড়েছে বিক্ষোভ মিছিল। এ সময় উভয়পক্ষের ধাক্কাধাক্কিতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

রাজধানীর জিরো পয়েন্ট মোড়ে সোমবার দুপুরে গণতন্ত্র মঞ্চের মিছিলে বাধা দেয় পুলিশ। এর আগে বেলা সাড়ে ১১টা থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে জড়ো হতে থাকেন গণতন্ত্র মঞ্চের কর্মীরা। দুপুর সোয়া ১টার দিকে তারা সচিবালয় অভিমুখে মিছিল নিয়ে রওনা হলে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। তার আগে মিছিলটি প্রেসক্লাব থেকে পল্টন মোড় হয়ে জিরো পয়েন্ট মোড়ে যায়।

তবে মিছিলে বাধা দেওয়ায় পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে সচিবালয়ের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করেন গণতন্ত্র মঞ্চের কর্মীরা। তখন সেখানে এক দফা ধস্তাধস্তিও হয়। পরে তারা আব্দুল গনি রোডের জিরো পয়েন্ট মোড়ে বসে সমাবেশ করেন।

মিছিল-পূর্ব সমাবেশে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আব্দুর রব, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, জোটের নেতা সাইফুল হক ও জোনায়েদ সাকি।

আ স ম রব বলেন, এ দেশের অর্থনীতির অবস্থা খুবই খারাপ। জনগণের স্বার্থে, মানুষের স্বার্থে এ সরকার ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। এ সরকারকে আগে পদত্যাগ করতে হবে। এই মুহূর্তে দরকার অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এ সরকারের পায়ের তলে মাটি নেই।

মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, এ বছর বাংলাদেশে যত মুদ্রার ঘাটতি দেখা গেছে তা গত কয়েক বছরে হয়নি। এ সরকারের কাছে বাংলাদেশের জনগণ বিদ্যুৎ পাবেন না, নিরাপত্তা পাবেন না, ভোট দিতে পারবেন না। এ সরকারের যাবার সময় হয়েছে। এ সরকার হচ্ছে স্বৈরাচারী, বদমাশ, লুটপাটের সরকার। এ সরকার আগে আমাদের ভয় দেখাত। জনগণকে বিভ্রান্ত করার জন্য নানা কায়দা দেখাত। এ জন্যই আমরা বলি, তোমাদের সময় হয়েছে, তোমরা এবার যাও।