ঢাকা ১২:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo খুলনায় ওয়ালটনের আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত (ভিডিও) Logo বাংলাদেশ কারো দয়া নয়, ন্যায্য হিস্যা চায় -মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা Logo রাঙামাটিতে রবীন্দ্রনাথের জন্মজয়ন্তীতে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা Logo কচুয়ায় গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্য Logo বুড়িচংয়ে জাসাসের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo মুরাদনগরে বিএনপি র্মীদের উপর হামলাকারীদের গ্রেফতার দাবী Logo মোংলায় স্বামী পরিত্যাক্তা নারীকে ধর্ষনের অভিযোগে যুবক আটক Logo ব্রাহ্মণপাড়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু Logo লাকসাম বেলতলী মসজিদের ঠিকাদারের অবহেলায় ছাদ হচ্ছেনা, মুসল্লীদের দুর্ভোগ Logo মজুচৌধুরী হাটের অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকালে ৯ টি ড্রেজার এবং ১ টি বাল্কহেডসহ আটক ২

বরুড়ায় তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে সাংবাদিক লাঞ্ছিত

স্টাফ রিপোর্টারঃ কুমিল্লার বরুড়ায় তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে এক সাংবাদিককে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

শুক্রবার উপজেলার ১৩ নং আদ্রা ইউনিয়নের কাকৈরতালা গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, উপজেলার একবাড়ীয়া – ভাউসার সড়কের কাকৈরতালা গ্রামের সিমা কামালের বাড়ির সামনে ৩টি সরকারি গাছ কাটাতে দেখে ওই সাংবাদিক বিষয়টি জানতে চায়।

এসময় এক যুবক বলেন, স্থানীয় ইউনিয়নের মহিলা সদস্য আয়েশার কথায় আমরা গাছগুলো কেটেছি।

এসময় ওই সাংবাদিক আয়েশা মেম্বারকে মুঠো ফোনে বিষয়টি অবগত করলে তিনি বলেন, আপনি থাকেন আমি আসতেছি, এসে আপনার সাথে সরাসরি কথা বলবো।

এসময় বন বিভাগের অনুমতি পত্র ও বরুড়া উপজেলার নির্বাহী অফিসারের স্বাক্ষরিত গাছ কাটার অনুমতির পত্র নিয়ে আসেন এক যুবক। এতে দেখা যায় সিমা কামাল নামের এক মহিলা তিনটি গাছ ২৫ হাজার ৬৮০ টাকায় ক্রয় করেন। গাছ কাটার অনুমতি পত্র দেখে ওই সাংবাদিক চলে আসার সময় আয়েশা মেম্বার তাকে চায়ের আমন্ত্রণ করেন।

এসময় কাকৈরতলা গ্রামের ৫-৬ জন পুরুষ সহ ওই সাংবাদিককে সিমা কামালের বাড়ির ড্রয়িং রুমে বসায়।
বসার সাথে সাথেই আয়েশা মেম্বার ওই সাংবাদিকের কাছে থাকা মুঠো ফোনটি চিনিয়ে নেয় এবং তার কাঁধের ব্যাগ খুলে নেওয়ার চেষ্টা করেন। ব্যাগ নিয়ে টানা টানির সময় আয়েশা মেম্বারের ইঙ্গিতে পাশে থাকা অন্য মহিলা একটা ছবি তোলেন।
তখন আয়েশা মেম্বার বলেন আপনি আমরা বোরকা ও ওড়না ধরে টান দিয়েছেন কেন। এক পর্যায়ে ওই সাংবাদিকের ছেলে বলেন আন্টি আপনি মিথ্যা কথা বলেন কেন, আব্বু তো আপনার সাথে খারাপ ব্যবহার করেননি আপনি এরকম করছেন কেন।

পরে ওই সাংবাদিক ও তার সাথে থাকা ছেলেকে ড্রয়িং রুমে রেখে বাহির থেকে দরজা লক করে দেন। এর ১০/১৫ মিনিট পরে কাকৈর তলা গ্রামের সাংবাদিক সুজন মজুমদার এসে ওই সাংবাদিকের মুঠো ফোন সহ তাদেরকে উদ্ধার করেন।

এ বিষয়ে ওই সাংবাদিক বরুড়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
যাহার এস ডি আর নাম্বার- ১৯৯/২৩

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

খুলনায় ওয়ালটনের আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত (ভিডিও)

SBN

SBN

বরুড়ায় তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে সাংবাদিক লাঞ্ছিত

আপডেট সময় ০৫:৩৩:৪৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

স্টাফ রিপোর্টারঃ কুমিল্লার বরুড়ায় তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে এক সাংবাদিককে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

শুক্রবার উপজেলার ১৩ নং আদ্রা ইউনিয়নের কাকৈরতালা গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, উপজেলার একবাড়ীয়া – ভাউসার সড়কের কাকৈরতালা গ্রামের সিমা কামালের বাড়ির সামনে ৩টি সরকারি গাছ কাটাতে দেখে ওই সাংবাদিক বিষয়টি জানতে চায়।

এসময় এক যুবক বলেন, স্থানীয় ইউনিয়নের মহিলা সদস্য আয়েশার কথায় আমরা গাছগুলো কেটেছি।

এসময় ওই সাংবাদিক আয়েশা মেম্বারকে মুঠো ফোনে বিষয়টি অবগত করলে তিনি বলেন, আপনি থাকেন আমি আসতেছি, এসে আপনার সাথে সরাসরি কথা বলবো।

এসময় বন বিভাগের অনুমতি পত্র ও বরুড়া উপজেলার নির্বাহী অফিসারের স্বাক্ষরিত গাছ কাটার অনুমতির পত্র নিয়ে আসেন এক যুবক। এতে দেখা যায় সিমা কামাল নামের এক মহিলা তিনটি গাছ ২৫ হাজার ৬৮০ টাকায় ক্রয় করেন। গাছ কাটার অনুমতি পত্র দেখে ওই সাংবাদিক চলে আসার সময় আয়েশা মেম্বার তাকে চায়ের আমন্ত্রণ করেন।

এসময় কাকৈরতলা গ্রামের ৫-৬ জন পুরুষ সহ ওই সাংবাদিককে সিমা কামালের বাড়ির ড্রয়িং রুমে বসায়।
বসার সাথে সাথেই আয়েশা মেম্বার ওই সাংবাদিকের কাছে থাকা মুঠো ফোনটি চিনিয়ে নেয় এবং তার কাঁধের ব্যাগ খুলে নেওয়ার চেষ্টা করেন। ব্যাগ নিয়ে টানা টানির সময় আয়েশা মেম্বারের ইঙ্গিতে পাশে থাকা অন্য মহিলা একটা ছবি তোলেন।
তখন আয়েশা মেম্বার বলেন আপনি আমরা বোরকা ও ওড়না ধরে টান দিয়েছেন কেন। এক পর্যায়ে ওই সাংবাদিকের ছেলে বলেন আন্টি আপনি মিথ্যা কথা বলেন কেন, আব্বু তো আপনার সাথে খারাপ ব্যবহার করেননি আপনি এরকম করছেন কেন।

পরে ওই সাংবাদিক ও তার সাথে থাকা ছেলেকে ড্রয়িং রুমে রেখে বাহির থেকে দরজা লক করে দেন। এর ১০/১৫ মিনিট পরে কাকৈর তলা গ্রামের সাংবাদিক সুজন মজুমদার এসে ওই সাংবাদিকের মুঠো ফোন সহ তাদেরকে উদ্ধার করেন।

এ বিষয়ে ওই সাংবাদিক বরুড়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
যাহার এস ডি আর নাম্বার- ১৯৯/২৩