ঢাকা ০৮:৪৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫, ১০ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বরুড়ায় মোবাইল মেরামতের টাকা কম দেয়ায় তরুনীকে ধর্ষণ : আটক ৩

মোঃ ইলিয়াছ আহমদ, বরুড়া: কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার আদ্রা ইউনিয়নের একবাড়িয়া মান্দারতলী এলাকায় গনধর্ষনের দায়ে ৩ ব্যাক্তিকে আটক করেছে বরুড়া থানা পুলিশ। থানা সূত্রে জানা যায় ১৩ই জুলাই আনুমানিক সন্ধ্যা সাতটার দিকে পায়ালগাছা ইউনিয়ন এর মান্দারতুলী গ্রামের এক অসহায় মেয়েকে ৩ দূর্বৃত্ত মিলে গনধর্ষণ করে। তাদের কে ১৫ জুলাই জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
ধর্ষণের ঘটনায় ভুক্তভোগীর মা আমেনা বেগম বাদী হয়ে বরুড়া থানায় মামলা দায়ের করেন।
ভিকটিমের মায়ের মামলার প্রেক্ষিতে জড়িত ৩ জনকে ১৪ জুলাই ২৩ ইং রাতে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। অভিযুক্তরা হলো একবাড়িয়া বাজারের মোবাইল মিস্ত্রি মো: শহিদুল ইসলাম (৩৮), পিতা আবদুল করিম, মেহেরাজ হোসেন রবিউল (২২) পিতা মোস্তফা কামাল, বোরহান উদ্দিন (২০) পিতা এমরান হোসেন গ্রাম একবাড়িয়া তালুকদার বাড়ি, মামলা সূত্রে জানা যায় ভুক্তভোগী ঐ নারী মোবাইল মেরামত করতে একবাড়িয়া বাজারের শহিদ মিয়ার দোকানে আসে, মোবাইল ঠিক হওয়ার পর শহিদুল ইসলাম ২৫০ টাকা দাবি করেলে ঐ নারী ১৫০ টাকা দেয় শহিদ কে। আর বাকি একশত টাকা না দেয়ায় অনৈতিক কাজের প্রস্তাব দেয় শহিদুল। প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় জোরপূর্বক বাজারের দক্ষিন পাশে কলা বাগানে নিয়ে ধর্ষণ করে, পরে ঐ নারী বাড়ির উদ্দেশ্য রওনা হলে মেহেরাজ, বোরহান জোরপূর্বক পুনরায় ধর্ষণ করে।
এ বিষয়ে বরুড়া থানার অফিসার ইনচার্জ ফিরোজ হোসেন জানান, ধর্ষিতার মা বাদি হয়ে বরুড়া থানায় ৩ জনকে অভিযুক্ত করে অভিযোগ দায়ের করেছে, অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার বিষয় সত্যতা পেয়ে থানায় মামলা নিয়ে জড়িত তিনজনকেই গ্রেফতার করতে সক্ষম হই। গ্রেফতারকৃত তিনজনকেই ১৫ জুলাই ২৩ ইং আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বরুড়ায় মোবাইল মেরামতের টাকা কম দেয়ায় তরুনীকে ধর্ষণ : আটক ৩

আপডেট সময় ০৫:০৫:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ জুলাই ২০২৩

মোঃ ইলিয়াছ আহমদ, বরুড়া: কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার আদ্রা ইউনিয়নের একবাড়িয়া মান্দারতলী এলাকায় গনধর্ষনের দায়ে ৩ ব্যাক্তিকে আটক করেছে বরুড়া থানা পুলিশ। থানা সূত্রে জানা যায় ১৩ই জুলাই আনুমানিক সন্ধ্যা সাতটার দিকে পায়ালগাছা ইউনিয়ন এর মান্দারতুলী গ্রামের এক অসহায় মেয়েকে ৩ দূর্বৃত্ত মিলে গনধর্ষণ করে। তাদের কে ১৫ জুলাই জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
ধর্ষণের ঘটনায় ভুক্তভোগীর মা আমেনা বেগম বাদী হয়ে বরুড়া থানায় মামলা দায়ের করেন।
ভিকটিমের মায়ের মামলার প্রেক্ষিতে জড়িত ৩ জনকে ১৪ জুলাই ২৩ ইং রাতে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। অভিযুক্তরা হলো একবাড়িয়া বাজারের মোবাইল মিস্ত্রি মো: শহিদুল ইসলাম (৩৮), পিতা আবদুল করিম, মেহেরাজ হোসেন রবিউল (২২) পিতা মোস্তফা কামাল, বোরহান উদ্দিন (২০) পিতা এমরান হোসেন গ্রাম একবাড়িয়া তালুকদার বাড়ি, মামলা সূত্রে জানা যায় ভুক্তভোগী ঐ নারী মোবাইল মেরামত করতে একবাড়িয়া বাজারের শহিদ মিয়ার দোকানে আসে, মোবাইল ঠিক হওয়ার পর শহিদুল ইসলাম ২৫০ টাকা দাবি করেলে ঐ নারী ১৫০ টাকা দেয় শহিদ কে। আর বাকি একশত টাকা না দেয়ায় অনৈতিক কাজের প্রস্তাব দেয় শহিদুল। প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় জোরপূর্বক বাজারের দক্ষিন পাশে কলা বাগানে নিয়ে ধর্ষণ করে, পরে ঐ নারী বাড়ির উদ্দেশ্য রওনা হলে মেহেরাজ, বোরহান জোরপূর্বক পুনরায় ধর্ষণ করে।
এ বিষয়ে বরুড়া থানার অফিসার ইনচার্জ ফিরোজ হোসেন জানান, ধর্ষিতার মা বাদি হয়ে বরুড়া থানায় ৩ জনকে অভিযুক্ত করে অভিযোগ দায়ের করেছে, অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার বিষয় সত্যতা পেয়ে থানায় মামলা নিয়ে জড়িত তিনজনকেই গ্রেফতার করতে সক্ষম হই। গ্রেফতারকৃত তিনজনকেই ১৫ জুলাই ২৩ ইং আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।