ঢাকা ০৬:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫, ৭ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo কোনালের সঙ্গে বিপ্লব সাহার গান ‘তোমার চোখে চোখ পড়তেই’ Logo বরুড়ায় থাইল্যান্ড প্রবাসী নিহত আনোয়ার হোসেনের পরিবারের পাশে ইউএনও Logo গোদাগাড়ীতে ভিজিএফের ৮৮ বস্তা চাউল সহ দুইজন গ্রেফতার Logo বরুড়ায় জামায়াতে ইসলামীর ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo বুড়িচংয়ে সোলালী ব্যাংকে ‘শয়তানের নিঃশ্বাস’ দিয়ে গ্রাহককের টাকা ছিনতাই Logo কবরস্থানের মালিকানা নিয়ে দ্বন্দে চাচাতো ভাইয়ের ঘুষিতে আ’লীগ নেতার মৃত্যু Logo বরুড়ায় বন কর্মকর্তার যোগসাজশে কাটা হচ্ছে রামমোহন হরিপুর সড়কের গাছ Logo ঈদে ১০ নাটক নিয়ে নির্মাতা এস.আই.সোহেল Logo রাঙ্গামাটিতে যৌথ উদ্যোগে ঈদ উপহার বিতরণ Logo চলচ্চিত্রের সাথে চীন ভ্রমণ : সিয়াংইয়াং থাংছেং ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বেস

ভারতে জেল খাটা ৪০ বাংলাদেশীকে বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে দেশে ফেরত

যশোর জেলা প্রতিনিধি : ভারতে ৬ মাস থেকে ৬ বছর পর্যন্ত জেল খেটে বেনাপোল হয়ে দেশে ফিরল কিশোর সহ ৪০ জন।এদের মধ্যে নারী, যুবতী, শিশু ও কিশোরী রয়েছে।
২০ জুলাই বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৫ টার সময় ভারতীয় ইমিগ্রেশন পুলিশ বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। হস্তান্তর এর সময় ভারতের কোলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশ হাই কমিশনে নিযুক্ত উপ-হাইকমিশনের দ্বিতয় সচিব শেখ মারেফাত তরিকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।এরা অবৈধ পথে পাসপোর্ট ভিসা বাদে ভারতে প্রবেশ করে বাসা বাড়ি সহ বিভিন্ন ফ্যাক্টরিতে কাজ করার সময় সেদেশের পুলিশের কাছে আটক হয় বলে জানায় ভারতীয় ইমিগ্রেশন পুলিশ।
ফেরত আসাদের মধ্যে ২০ জন যুবতী নারী ২ জন শিশু ও ১৮ জন কিশোর।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন ওসি আহসান হাবিব বলেন, এরা ভালো কাজের আশায় বিভিন্ন সীমান্ত পথে ভারতে পাড়ি জমায় দালালদের মাধ্যমে। এরপর সেদেশে অবৈধ ভাবে প্রবেশের দায়ে পুলিশ এর কাছে আটক হয়।
পরবর্তীতে সেখানকার আদালতের মাধ্যেমে জেল খানায় যায়। এরপর লিলুয়া শেল্টার হোম নামে একটি বেসরকারী সংস্থা তাদের জেল থেকে ছাড়িয়ে এনে নিজেদের শেল্টার হোমে রাখে। এভাবে ৬ মাস থেকে ৬ বছর গড়িয়ে যায়। অবশেষে দুই দেশের উচ্চ পর্যায়ের যোগাযোগের মাধ্যেমে আজ বেনাপোল চেকপোষ্ট হয়ে তাদেও দেশে প্রবেশ করা হয়েছে। বেনাপোল ইমিগ্রেশন এর কাজ শেষে তাদের থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
বেনাপোল পোর্ট থানা ওসি কামাল হোসেন ভুঁইয়া বলেন, থানার আনুষ্ঠানিকতা শেষে এদের কয়েকটি বেসরকারী এনজিও সংস্থার কাছে হস্তান্তর করা হবে।
যশোর জাষ্টিস ফর কেয়ার এর ফিল্ড ফ্যাসিলিটেটর রোকেয়া খাতুন বলেন, ফেরত আসাদের মধ্যে যশোর জাস্টিস ফর কেয়ার ১৮ জন, মহিলা আইনজীবি সমিতি ৭ জন এবং রাইটস যশোর ১৫ জনকে গ্রহন করে যশোর নিজ নিজ শেল্টার হোমে নিয়ে যাবে। এরপর সেখান থেকে তাদের পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে হস্তান্তর করা হবে পরিবারের সদস্যদের কাছে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

কোনালের সঙ্গে বিপ্লব সাহার গান ‘তোমার চোখে চোখ পড়তেই’

SBN

SBN

ভারতে জেল খাটা ৪০ বাংলাদেশীকে বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে দেশে ফেরত

আপডেট সময় ০৭:৩৩:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ জুলাই ২০২৩

যশোর জেলা প্রতিনিধি : ভারতে ৬ মাস থেকে ৬ বছর পর্যন্ত জেল খেটে বেনাপোল হয়ে দেশে ফিরল কিশোর সহ ৪০ জন।এদের মধ্যে নারী, যুবতী, শিশু ও কিশোরী রয়েছে।
২০ জুলাই বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৫ টার সময় ভারতীয় ইমিগ্রেশন পুলিশ বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। হস্তান্তর এর সময় ভারতের কোলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশ হাই কমিশনে নিযুক্ত উপ-হাইকমিশনের দ্বিতয় সচিব শেখ মারেফাত তরিকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।এরা অবৈধ পথে পাসপোর্ট ভিসা বাদে ভারতে প্রবেশ করে বাসা বাড়ি সহ বিভিন্ন ফ্যাক্টরিতে কাজ করার সময় সেদেশের পুলিশের কাছে আটক হয় বলে জানায় ভারতীয় ইমিগ্রেশন পুলিশ।
ফেরত আসাদের মধ্যে ২০ জন যুবতী নারী ২ জন শিশু ও ১৮ জন কিশোর।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন ওসি আহসান হাবিব বলেন, এরা ভালো কাজের আশায় বিভিন্ন সীমান্ত পথে ভারতে পাড়ি জমায় দালালদের মাধ্যমে। এরপর সেদেশে অবৈধ ভাবে প্রবেশের দায়ে পুলিশ এর কাছে আটক হয়।
পরবর্তীতে সেখানকার আদালতের মাধ্যেমে জেল খানায় যায়। এরপর লিলুয়া শেল্টার হোম নামে একটি বেসরকারী সংস্থা তাদের জেল থেকে ছাড়িয়ে এনে নিজেদের শেল্টার হোমে রাখে। এভাবে ৬ মাস থেকে ৬ বছর গড়িয়ে যায়। অবশেষে দুই দেশের উচ্চ পর্যায়ের যোগাযোগের মাধ্যেমে আজ বেনাপোল চেকপোষ্ট হয়ে তাদেও দেশে প্রবেশ করা হয়েছে। বেনাপোল ইমিগ্রেশন এর কাজ শেষে তাদের থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
বেনাপোল পোর্ট থানা ওসি কামাল হোসেন ভুঁইয়া বলেন, থানার আনুষ্ঠানিকতা শেষে এদের কয়েকটি বেসরকারী এনজিও সংস্থার কাছে হস্তান্তর করা হবে।
যশোর জাষ্টিস ফর কেয়ার এর ফিল্ড ফ্যাসিলিটেটর রোকেয়া খাতুন বলেন, ফেরত আসাদের মধ্যে যশোর জাস্টিস ফর কেয়ার ১৮ জন, মহিলা আইনজীবি সমিতি ৭ জন এবং রাইটস যশোর ১৫ জনকে গ্রহন করে যশোর নিজ নিজ শেল্টার হোমে নিয়ে যাবে। এরপর সেখান থেকে তাদের পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে হস্তান্তর করা হবে পরিবারের সদস্যদের কাছে।