ঢাকা ১২:১১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo লবণচরা প্রেসক্লাবের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন Logo মুরাদনগরে এসএসসি পরীক্ষায় নকল সরবরাহে যুবকের কারাদণ্ড Logo কর্ণফুলী শিল্প বিল্ডার্স থেকে অধিকমূল্যে জাহাজ ক্রয় ও ড্রেজার নির্মাণে অভিযোগে Logo ১৫ বছর পর ঢাকায় বৈঠকে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিবরা Logo সিলেটে বোরো ধানের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন নিয়েই শঙ্কা Logo কক্সবাজারে আধুনিক মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র নির্মাণ সময়োপযোগী ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ -মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা Logo গাইবান্ধায় মাদক মামলায় তিনজনের যাবজ্জীবন ও দুই আসামীর খালাস Logo লালমনিরহাটে ভুট্টা ক্ষেত থেকে ষষ্ঠ শ্রেনীর মরদেহ উদ্ধার Logo ঝিনাইদহে গাজা সেবনের ভিডিও ধারণ করায় যুবককে কুপিয়ে জখম Logo কালীগঞ্জে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

মাসুম বিল্লাল ফারদিনের মামলা স্থগিত: সাহসী বক্তব্যে সত্যের পক্ষে দাঁড়ানোর আহ্বান

মাসুম বিল্লাল ফারদিনের মামলা স্থগিত: সাহসী বক্তব্যে সত্যের পক্ষে দাঁড়ানোর আহ্বান

ঢাকা: সাইবার ট্রাইব্যুনাল দেশের সাইবার অপরাধ সংক্রান্ত মামলায় মো. মাসুম বিল্লাল ফারদিনের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেছে। এই মামলাটি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮ এর আওতায় আনা হয়েছে। ট্রাইব্যুনালের পক্ষ থেকে ১৪ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে যে রায় প্রদান করা হয়েছিল, তাতে মাসুম বিল্লাল ফারদিনকে অভিযোগ থেকে মুক্ত করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ এই রায়ের বিরুদ্ধে একটি রুল জারি করেছে, যা এক বছরের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। আদালত ১৪ অক্টোবর ২০২৪ তারিখের রায় এবং ২৮ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখের আদেশের কার্যক্রম এক বছরের জন্য স্থগিত করার নির্দেশ দিয়েছে। মাসুম বিল্লাল ফারদিন সংবাদ সম্মেলনে ডিবি হারুন সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন, “ডিবি হারুন ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন এবং আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেছেন। তার কর্মকাণ্ডে স্পষ্ট প্রতিফলিত হয়েছে যে, তিনি আইনকে নিজের স্বার্থে ব্যবহার করছেন।” তিনি আরও উল্লেখ করেন, “হারুনের মতো কিছু লোক নিজেদের স্বার্থে অন্যদের ক্ষতি করার চেষ্টা করে। যারা আমাকে ছোট করতে চেয়েছে, তাদের মধ্যে তিনি অন্যতম। কিন্তু এখন তারা কোথায়? তাদের অবস্থান ভালো নয়।” মাসুম বিল্লাল ফারদিনের মতে, “হারুনের কর্মকাণ্ড সমাজের জন্য ক্ষতিকর। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য হিসেবে তার উচিত ছিল ন্যায় প্রতিষ্ঠা করা, কিন্তু তিনি তা করতে ব্যর্থ হয়েছেন।” মাসুম বিল্লাল ফারদিনের এই সাহসী বক্তব্যে তার দৃঢ়তা ও সত্যের পক্ষে দাঁড়ানোর মানসিকতা প্রতিফলিত হয়েছে। তিনি বিশ্বাস করেন যে, প্রতিটি মানুষের অধিকার ও সম্মান রক্ষা করা জরুরি, এবং সেই জন্য তিনি পিছপা হননি। তার এই দৃঢ় মনোভাব এবং সাহসিকতা তাকে সমাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিভাবক হিসেবে তুলে ধরেছে, যার কারণে তার প্রতি সমর্থন ও ভালোবাসা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

লবণচরা প্রেসক্লাবের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন

SBN

SBN

মাসুম বিল্লাল ফারদিনের মামলা স্থগিত: সাহসী বক্তব্যে সত্যের পক্ষে দাঁড়ানোর আহ্বান

আপডেট সময় ০৯:৫৮:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ ২০২৫

ঢাকা: সাইবার ট্রাইব্যুনাল দেশের সাইবার অপরাধ সংক্রান্ত মামলায় মো. মাসুম বিল্লাল ফারদিনের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেছে। এই মামলাটি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮ এর আওতায় আনা হয়েছে। ট্রাইব্যুনালের পক্ষ থেকে ১৪ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে যে রায় প্রদান করা হয়েছিল, তাতে মাসুম বিল্লাল ফারদিনকে অভিযোগ থেকে মুক্ত করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ এই রায়ের বিরুদ্ধে একটি রুল জারি করেছে, যা এক বছরের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। আদালত ১৪ অক্টোবর ২০২৪ তারিখের রায় এবং ২৮ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখের আদেশের কার্যক্রম এক বছরের জন্য স্থগিত করার নির্দেশ দিয়েছে। মাসুম বিল্লাল ফারদিন সংবাদ সম্মেলনে ডিবি হারুন সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন, “ডিবি হারুন ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন এবং আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেছেন। তার কর্মকাণ্ডে স্পষ্ট প্রতিফলিত হয়েছে যে, তিনি আইনকে নিজের স্বার্থে ব্যবহার করছেন।” তিনি আরও উল্লেখ করেন, “হারুনের মতো কিছু লোক নিজেদের স্বার্থে অন্যদের ক্ষতি করার চেষ্টা করে। যারা আমাকে ছোট করতে চেয়েছে, তাদের মধ্যে তিনি অন্যতম। কিন্তু এখন তারা কোথায়? তাদের অবস্থান ভালো নয়।” মাসুম বিল্লাল ফারদিনের মতে, “হারুনের কর্মকাণ্ড সমাজের জন্য ক্ষতিকর। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য হিসেবে তার উচিত ছিল ন্যায় প্রতিষ্ঠা করা, কিন্তু তিনি তা করতে ব্যর্থ হয়েছেন।” মাসুম বিল্লাল ফারদিনের এই সাহসী বক্তব্যে তার দৃঢ়তা ও সত্যের পক্ষে দাঁড়ানোর মানসিকতা প্রতিফলিত হয়েছে। তিনি বিশ্বাস করেন যে, প্রতিটি মানুষের অধিকার ও সম্মান রক্ষা করা জরুরি, এবং সেই জন্য তিনি পিছপা হননি। তার এই দৃঢ় মনোভাব এবং সাহসিকতা তাকে সমাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিভাবক হিসেবে তুলে ধরেছে, যার কারণে তার প্রতি সমর্থন ও ভালোবাসা বৃদ্ধি পাচ্ছে।