ঢাকা ০৭:০৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ২১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মোংলা পশুর নদীতে কয়লা বোঝাই কার্গো জাহাজ ডুবি

অতনু চৌধুরী (রাজু), বাগেরহাট

মোংলা বন্দরের পশুর নদীতে কয়লা বোঝাই একটি কার্গো জাহাজ ডুবির ঘটনা ঘটেছে।

শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) সকাল পৌনে নয়টার দিকে পশুর নদীর ডুবে চরে আটকে তলা ফেটে ৮০০ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে ডুবে যায় কার্গো জাহাজ এমভি প্রিন্স অব ঘষিয়াখালী। তবে জাহাজটি পশুর নদীর পূর্বপাড়ের চরকানা এলাকার চরের অংশে ডোবায় বন্দরের মূল চ্যানেল পুরোপুরি নিরাপদ রয়েছে।

বাংলাদেশ লাইটারেজ শ্রমিক ইউনিয়ন, মোংলা শাখার সহ-সভাপতি মাইনুল ইসলাম মিন্টু ও কার্গো জাহাজ মালিক মো. বশির হোসেন বলেন, ‘মোংলা বন্দরের হাড়বাড়ীয়ায় অবস্থানরত একটি বিদেশি বাণিজ্যিক জাহাজ থেকে কয়লা বোঝাই করে এমভি প্রিন্স অব ঘষিয়াখালী যশোরের নওয়াপাড়ার দিকে রওনা হয়। এরপর শুক্রবার সকালে পশুর নদীর পূর্ব পাড়ের অংশের ডুবে চরে আটকে যায় জাহাজটি। এতে জাহাজটির তলা ফেটে গেলে জাহাজটি যথাসম্ভব বাচাতে মাস্টার দ্রুত চালিয়ে চরে উঠিয়ে দেন। তারপরও জাহাজটির শেষ রক্ষা হয়নি। ভাটায় জাহাজের সামনের ও পেছনের অংশ দেখা গেলেও মূলত জোয়ারের সময় ডুবে থাকছে বাকি বেশির ভাগ অংশই। জাহাজটিতে থাকা ১২ জন স্টাফ তাৎক্ষণিক সাঁতরে কূলে উঠতে সক্ষম হয়েছেন। ডুবে যাওয়া জাহাজটিতে ৮০০ মেট্রিক টন জ্বালানি কয়লা রয়েছে।’

জাহাজ মালিক বশির হোসেন বলেন, ‘ডুবো চরে আটকে তলা ফেটে গেলে জাহাজের মাস্টার জাহাজটি দ্রুত চালিয়ে চরকানার চরে উঠিয়ে দেন। এতে জাহাজসহ পরিবহন করা কয়লার বিশাল অঙ্কের আর্থিক ক্ষতিসাধন হয়েছে।

আপলোডকারীর তথ্য

মোংলা পশুর নদীতে কয়লা বোঝাই কার্গো জাহাজ ডুবি

আপডেট সময় ০৫:১৯:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৩

অতনু চৌধুরী (রাজু), বাগেরহাট

মোংলা বন্দরের পশুর নদীতে কয়লা বোঝাই একটি কার্গো জাহাজ ডুবির ঘটনা ঘটেছে।

শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) সকাল পৌনে নয়টার দিকে পশুর নদীর ডুবে চরে আটকে তলা ফেটে ৮০০ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে ডুবে যায় কার্গো জাহাজ এমভি প্রিন্স অব ঘষিয়াখালী। তবে জাহাজটি পশুর নদীর পূর্বপাড়ের চরকানা এলাকার চরের অংশে ডোবায় বন্দরের মূল চ্যানেল পুরোপুরি নিরাপদ রয়েছে।

বাংলাদেশ লাইটারেজ শ্রমিক ইউনিয়ন, মোংলা শাখার সহ-সভাপতি মাইনুল ইসলাম মিন্টু ও কার্গো জাহাজ মালিক মো. বশির হোসেন বলেন, ‘মোংলা বন্দরের হাড়বাড়ীয়ায় অবস্থানরত একটি বিদেশি বাণিজ্যিক জাহাজ থেকে কয়লা বোঝাই করে এমভি প্রিন্স অব ঘষিয়াখালী যশোরের নওয়াপাড়ার দিকে রওনা হয়। এরপর শুক্রবার সকালে পশুর নদীর পূর্ব পাড়ের অংশের ডুবে চরে আটকে যায় জাহাজটি। এতে জাহাজটির তলা ফেটে গেলে জাহাজটি যথাসম্ভব বাচাতে মাস্টার দ্রুত চালিয়ে চরে উঠিয়ে দেন। তারপরও জাহাজটির শেষ রক্ষা হয়নি। ভাটায় জাহাজের সামনের ও পেছনের অংশ দেখা গেলেও মূলত জোয়ারের সময় ডুবে থাকছে বাকি বেশির ভাগ অংশই। জাহাজটিতে থাকা ১২ জন স্টাফ তাৎক্ষণিক সাঁতরে কূলে উঠতে সক্ষম হয়েছেন। ডুবে যাওয়া জাহাজটিতে ৮০০ মেট্রিক টন জ্বালানি কয়লা রয়েছে।’

জাহাজ মালিক বশির হোসেন বলেন, ‘ডুবো চরে আটকে তলা ফেটে গেলে জাহাজের মাস্টার জাহাজটি দ্রুত চালিয়ে চরকানার চরে উঠিয়ে দেন। এতে জাহাজসহ পরিবহন করা কয়লার বিশাল অঙ্কের আর্থিক ক্ষতিসাধন হয়েছে।