ঢাকা ০৫:৩৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৩০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo নবম এশিয়ান শীতকালীন গেমস চীনা সভ্যতার সৌন্দর্য ও এশিয়ার এগিয়ে যাওয়ার শক্তি Logo ইসলামী ব্যাংক এমডি মনিরুল মাওলা’র অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ Logo জনগণ চায় নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হোক : গয়েশ্বর চন্দ্র রায় Logo শিক্ষাগুরু বিশ্বাস আব্দুর রহিম এর ১৭ তম মৃত্যু বার্ষিকী Logo পহেলা ফাল্গুন, ভালবাসা ও মাতৃভাষা দিবসে ছয় কোটি টাকার ফুল বিক্রির টার্গেট Logo কালীগঞ্জে দ্রুত নিবার্চনী রোডম্যাপ ঘোষনার দাবিতে বিএনপি’র সমাবেশ Logo শেরপুরে জোড়া খুনের প্রধান আসামী গ্রেফতার Logo বন্ধ হচ্ছে বাল্লা স্থলবন্দর Logo অপারেশন ডেভিল হান্ট: নোয়াখালীতে ২৪ ঘণ্টায় আটক -১৩ Logo কিশোরগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার প্রতিষ্ঠা দিবস পালিত

সরাইলে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কম্বল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধিঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার অস্বচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বরাদ্দকৃত কম্বল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ করেছেন স্থানীয় উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার ইসমত আলী ও ডেপুটি কমান্ডার আনোয়ার হোসেন।

বুধবার (১১জানুয়ারি) বিকেলে সাবেক কমান্ডার ও ডেপুটি কমান্ডার স্বাক্ষরিত এক লিখিত প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ অভিযোগ করেন।

উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সূত্রে জানা যায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ত্রাণ তহবিল থেকে সরাইল উপজেলার অস্বচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ১২৫ টি কম্বল বরাদ্দ দেওয়া হয়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তর সূত্রে জানা যায়, কম্বলগুলো বুধবার দুপুরে স্থানীয় সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে বিতরণ করা হয়।
তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা ইসমত আলী ও আনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত লিখিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে অভিযোগ করেন, সংরক্ষিত ৩১২ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) মহিলা আসনের সংসদ সদস্য উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম মনগড়াভাবে গোটা কয়েক মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে কিছু কম্বল বিতরণ করেন। বাকি কম্বলগুলো বস্তাবন্দি করে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা নিয়ে গেছেন। তখন আমরা দুইজনসহ ২০/২৫ জন মুক্তিযোদ্ধা স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা সংসদে অবস্থান করছিলাম। এ ব্যাপারে আমরাদেরকে কিছুই জানানো হয়নি। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ করছি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ সরোয়ার উদ্দীন বলেন, বুধবার দুপুরে স্থানীয় সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম মিলনায়তনে অনুষ্ঠানিকভাবে কম্বলগুলো বীর মুক্তিযোদাদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। এসময় উপজেলার ১২৫ জন জীবিত বীর মুক্তিযোদ্ধার মধ্যে ৫০ জনের মতো উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া ২০/২৫ জন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যরা উপিস্থিত ছিলেন। বাকি কম্বলগুলো অনুপস্থিত মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কথা হয়েছে। বিতরণের পর বাকি কম্বল কে নিয়ে গেছেন আমি জানি না।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

নবম এশিয়ান শীতকালীন গেমস চীনা সভ্যতার সৌন্দর্য ও এশিয়ার এগিয়ে যাওয়ার শক্তি

SBN

SBN

সরাইলে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কম্বল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

আপডেট সময় ০৩:০৫:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৩

সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধিঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার অস্বচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বরাদ্দকৃত কম্বল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ করেছেন স্থানীয় উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার ইসমত আলী ও ডেপুটি কমান্ডার আনোয়ার হোসেন।

বুধবার (১১জানুয়ারি) বিকেলে সাবেক কমান্ডার ও ডেপুটি কমান্ডার স্বাক্ষরিত এক লিখিত প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ অভিযোগ করেন।

উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সূত্রে জানা যায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ত্রাণ তহবিল থেকে সরাইল উপজেলার অস্বচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ১২৫ টি কম্বল বরাদ্দ দেওয়া হয়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তর সূত্রে জানা যায়, কম্বলগুলো বুধবার দুপুরে স্থানীয় সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে বিতরণ করা হয়।
তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা ইসমত আলী ও আনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত লিখিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে অভিযোগ করেন, সংরক্ষিত ৩১২ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) মহিলা আসনের সংসদ সদস্য উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম মনগড়াভাবে গোটা কয়েক মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে কিছু কম্বল বিতরণ করেন। বাকি কম্বলগুলো বস্তাবন্দি করে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা নিয়ে গেছেন। তখন আমরা দুইজনসহ ২০/২৫ জন মুক্তিযোদ্ধা স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা সংসদে অবস্থান করছিলাম। এ ব্যাপারে আমরাদেরকে কিছুই জানানো হয়নি। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ করছি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ সরোয়ার উদ্দীন বলেন, বুধবার দুপুরে স্থানীয় সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম মিলনায়তনে অনুষ্ঠানিকভাবে কম্বলগুলো বীর মুক্তিযোদাদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। এসময় উপজেলার ১২৫ জন জীবিত বীর মুক্তিযোদ্ধার মধ্যে ৫০ জনের মতো উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া ২০/২৫ জন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যরা উপিস্থিত ছিলেন। বাকি কম্বলগুলো অনুপস্থিত মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কথা হয়েছে। বিতরণের পর বাকি কম্বল কে নিয়ে গেছেন আমি জানি না।