ঢাকা ১২:৪৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo চান্দিনা পৌরসভার জন্ম নিবন্ধনে প্রায়ই বন্ধ থাকে সার্ভার, ভোগান্তিতে সেবা গ্রহীতারা Logo মহেশখালীতে গভীর সমুদ্রে ডাকাতের কবলে পড়া ১১ জন জেলে উদ্ধার Logo শাহরাস্তিতে ২ শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে শিক্ষক আটক Logo লালমনিরহাটে বৈষম্যমুলক নিয়োগ প্রক্রিয়া ও নিয়োগ পরিক্ষা বাতিল চেয়ে মানববন্ধন Logo বুড়িচংয়ে পরকীয়া প্রেমের জেরে প্রবাসীর কবজি কেটে দিল প্রেমিক ও তার ভাই Logo সুনামগঞ্জে গানে গানে বাউল কামালের ১২৪ তম জন্মবার্ষিকী পালিত Logo মুরাদনগরে বিএনপি’র দোয়া মাহফিল থেকে সাংবাদিকের মোটরসাইকেল চুরি Logo বরুড়ায় ৭ ডিসেম্বর হানাদারমুক্ত দিবস পালিত Logo বেগমগঞ্জে কবর থেকে বস্তাবন্দি একনলা বন্দুক-পাইপগান উদ্ধার Logo আইএসইউর মানবিক উদ্যোগ বরুড়ায় শীতবস্ত্র বিতরণ

সাংবাদিকদের উপর হামলা,পঞ্চগড় জেলা বিএমইউজের নিন্দা

গুলশানে সাংবাদিকদের উপর হামলায় সাংবাদিক সমাজের তীব্র ক্ষোভ: দোষীদের দ্রুত বিচারের দাবি।

রাজধানীর গুলশানে সংবাদ সংগ্রহের সময় সাংবাদিকদের ওপর বর্বরোচিত হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন, পঞ্চগড় জেলা শাখা। এই হামলা সহ সকল হামলায় জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি শাহিন আলম আশিক।

এক বিবৃতিতে শাহিন আলম আশিক বলেন, “গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে সাংবাদিকরা সমাজের সত্য ও সঠিক তথ্য তুলে ধরতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তাঁদের ওপর এই হামলা কেবল ব্যক্তির ওপর আঘাত নয়, এটি স্বাধীন সাংবাদিকতা এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতার ওপর একের পর এক, নির্লজ্জ আক্রমণ।” তিনি আরও যোগ করেন, “এই ধরনের ন্যক্কারজনক ঘটনা কোনো সভ্য সমাজে কাম্য নয় এবং এর মাধ্যমে গণমাধ্যম কর্মীদের কণ্ঠরোধ করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে।”

বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন, পঞ্চগড় জেলা শাখা সরকারের প্রতি জোর দাবি জানিয়েছে যে, অনতিবিলম্বে সকল ঘটনার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত করে হামলাকারীদের চিহ্নিত করা হোক এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাদের আইনের মুখোমুখি দাঁড় করানো হোক। বিবৃতিতে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলা হয়, যদি হামলাকারীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হয়, তাহলে সাংবাদিক সমাজ দেশব্যাপী কঠোর আন্দোলনের কর্মসূচী দিতে বাধ্য হবে।

এই ঘটনা সারাদেশে কর্মরত সাংবাদিকদের মধ্যে গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। সাংবাদিক নেতারা বলছেন, সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থতা রাষ্ট্রের জন্য লজ্জাজনক এবং এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ অপরিহার্য। তিনি জোর দিয়ে বলেন, গণমাধ্যম কর্মীরা নির্ভয়ে তাঁদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম হলেই একটি সুস্থ ও গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মাণ সম্ভব।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

চান্দিনা পৌরসভার জন্ম নিবন্ধনে প্রায়ই বন্ধ থাকে সার্ভার, ভোগান্তিতে সেবা গ্রহীতারা

SBN

SBN

সাংবাদিকদের উপর হামলা,পঞ্চগড় জেলা বিএমইউজের নিন্দা

আপডেট সময় ০৮:০০:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫

গুলশানে সাংবাদিকদের উপর হামলায় সাংবাদিক সমাজের তীব্র ক্ষোভ: দোষীদের দ্রুত বিচারের দাবি।

রাজধানীর গুলশানে সংবাদ সংগ্রহের সময় সাংবাদিকদের ওপর বর্বরোচিত হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন, পঞ্চগড় জেলা শাখা। এই হামলা সহ সকল হামলায় জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি শাহিন আলম আশিক।

এক বিবৃতিতে শাহিন আলম আশিক বলেন, “গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে সাংবাদিকরা সমাজের সত্য ও সঠিক তথ্য তুলে ধরতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তাঁদের ওপর এই হামলা কেবল ব্যক্তির ওপর আঘাত নয়, এটি স্বাধীন সাংবাদিকতা এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতার ওপর একের পর এক, নির্লজ্জ আক্রমণ।” তিনি আরও যোগ করেন, “এই ধরনের ন্যক্কারজনক ঘটনা কোনো সভ্য সমাজে কাম্য নয় এবং এর মাধ্যমে গণমাধ্যম কর্মীদের কণ্ঠরোধ করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে।”

বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন, পঞ্চগড় জেলা শাখা সরকারের প্রতি জোর দাবি জানিয়েছে যে, অনতিবিলম্বে সকল ঘটনার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত করে হামলাকারীদের চিহ্নিত করা হোক এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাদের আইনের মুখোমুখি দাঁড় করানো হোক। বিবৃতিতে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলা হয়, যদি হামলাকারীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হয়, তাহলে সাংবাদিক সমাজ দেশব্যাপী কঠোর আন্দোলনের কর্মসূচী দিতে বাধ্য হবে।

এই ঘটনা সারাদেশে কর্মরত সাংবাদিকদের মধ্যে গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। সাংবাদিক নেতারা বলছেন, সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থতা রাষ্ট্রের জন্য লজ্জাজনক এবং এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ অপরিহার্য। তিনি জোর দিয়ে বলেন, গণমাধ্যম কর্মীরা নির্ভয়ে তাঁদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম হলেই একটি সুস্থ ও গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মাণ সম্ভব।