কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার খুনিয়া পালং ইউনিয়নের মাষ্টার পাড়ায় সরকারের নির্দেশনা উপেক্ষা করে সংঘবদ্ধ ব্যাবসায়ীরা অবৈধ ভাবে ইটের ভাটায় দিবারাত্রি ইট তৈরি ও ইট পোড়ানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে।
প্রাপ্ত অভিযোগে জানা যায়, কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার খুনিয়া পালং ইউনিয়নেরপ্রধান সড়কের পশ্চিম পাশে মাষ্টার পাড়া গ্ৰামে আবাসিক ঘর, বাড়ি ও সরকারের সৃজিত বিভিন্ন প্রজাতির গাছের বাগান এলাকায় একটি সংঘবদ্ধ ইটব্যাবসায়ীরা দিবারাত্রি অবৈধ ভাবে ইট তৈরি ও পোড়ানোর কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছ। সরকারের সংশ্লিষ্ট আইন,ও ধারার নিয়মাবলী অনুসরণের পূর্বক, ইটের ভাটায় তৈরির ও পোড়ানোর জন্য লাইসেন্স গ্রহণের জন্য নিয়মানুযায়ী থাকলেও, মেসার্স রায়ান ব্রীক ফিল্ড, এর সংশ্লিষ্ট ফার্মের ব্যাবসায়ী গন তা উপেক্ষা করে দিবারাত্রি বাঁধাহীন ভাবে পাহাড়ের ও ধান্য জমির থেকে মাটি সংগ্রহ করে ইট তৈরি ও পোড়ানোর হচ্ছে। ফলে উত্ত মাষ্টার পাড়ার আবাসিক ঘর, বাড়ির ও বাগানের গাছ পালার ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। উত্ত এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের নারী, পুরুষ, শিশু, বৃদ্ধা ও যুব শ্রেনীর মানুষের সুরক্ষার জীবন যাপনের লক্ষ্যে, জেলা প্রশাসকের সমীপে উল্লখিত রায়হান ব্রীক ফিল্ড নামের অবৈধ লাইসেন্স প্রদর্শনে তৈরিরত ইটের ভাটা ও পোড়ানোর কার্যক্রম বন্ধ ও উচ্ছেদের জন্য আবেদন করেন। ক্ষতিগ্রস্তদের আবেদন খানা জেলা প্রশাসক ও সংশ্লিষ্ট প্রশাসন বিষয়ের বিবরণী আমলে নেয়। পরবর্তীতে জেলা প্রশাসক ওকতৃপক্ষ, উত্ত এলাকায় লাইসেন্স বিহীন, মেসার্স রায়ান বীক ফিল্ড এর অবৈধ ইটভাটা বন্ধ সহ জরুরী ভিত্তিতে উচ্ছেদ পূর্বক সংশ্লিষ্ট দের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য , উপজেলা নিবার্হী অফিসার, রামু, কে নির্দেশনা সহ অনুরোধ পত্র ও প্রেরন করেন। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে উপজেলা নিবার্হী অফিসার, রামু এযাবত উত্ত রায়ান ব্রীক ফিল্ড মালিকদেরবিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করে নাই । উত্ত অবৈধ ব্রীক ফিল্ডি উচ্ছেদ এর ব্যাবস্থা না করার ব্যাপারে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, সার্বিক, জাহেদ ইকবালের নিকট ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পক্ষ থেকে হাবিব উল্লাহ অনেক বার স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে তকবির সহ আকুল আবেদন্ জানান। ফরিয়াদির আবেদন অনুযায়ী অতিরিত্ত জেলা প্রশাসক, সার্বিক, কক্সবাজার নিজ উদ্যোগে, উপজেলা নিবার্হী অফিসার, রামু,কে ঐ ব্রীক ফিল্ডি উচ্ছেদ এর ব্যাবস্থা গ্ৰহনের জন্য তার মোবাইল ফোনে কয়েক বার তাগিদ দিয়েছেন বলে আবেদনকারী এপ্রতিবেদক কে জানায়। এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত জনসাধারণ উত্ত ব্যাপারে পরিবেশ,বন, ও জলবায়ু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সহ জন প্রশাসন মন্ত্রীর নিকট হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক: কামরুজ্জামান জনি
Copyright © 2025 Muktirlorai | মুক্তির লড়াই. All rights reserved.