মোঃ ওয়াহিদ, কিশোরগঞ্জ
মহান একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-একুশের। ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ইং। প্রথম প্রহরে শুক্রবার রাত ১২টা ১ মিনিটে কটিয়াদী উপজেলা শহীদ মিনারে উপজেলা প্রশাসন ও বিভিন্ন সংগঠন ফুলেল শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে। প্রথমে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে কটিয়াদী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাঈদুল ইসলাম।
এসময় উপস্থিত কটিয়াদী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জনাব লাবনী আক্তার তারানা কটিয়াদী মডেল থানা অফিসার ইনচার্জ তরিকুল ইসলাম । আরো উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক বিন্দুগণ, কটিয়াদী উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি সৈয়দ মুরসালিন দারাশিকো ও আশরাফুল ইসলাম রাজন । সহ অনেক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন
রাত ১২টা ১ মিনিট, চতুর্দিকে বেজে ওঠা ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/ আমি কি ভুলিতে পারি’ গানের সুমধুর সুর জানান দিচ্ছে আজ অমর একুশে ফেব্রুয়ারি। ১৯৫২ সালের আজকের এই দিনে ভাষার দাবিতে রাজপথে নামা কিছু তরুণের বুকের তাজা রক্তে লাল হয়।
সেদিন মাতৃভাষা রক্ষার জন্য বাংলার দামাল ছেলেরা তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছিল। আর তাদের রক্তের বিনিময়ে বাংলা পেয়েছিল পূর্ব পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষার স্বীকৃতি। এরপর থেকেই ভাষা শহীদ দিবস হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালিত হয়ে আসছে দিনটি। পরবর্তীতে ২১শে ফেব্রুয়ারি পেয়েছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার দিবসের স্বীকৃতি।
বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা থেকেই সাজতে শুরু করেছে কটিয়াদী পৌর সভারশহীদ মিনার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, নানান রাজনৈতিক দলের কার্যালয়। একুশের প্রথম প্রহরে অর্থাৎ রাত ১২ টা ১ মিনিটে কালো ব্যাজ ধারণ করে কটিয়াদী উপজেলার শহীদ মিনারে
বাঙালির প্রাণের ভাষা বাংলাকে রাষ্ট্র ভাষার স্বীকৃতি আদায়ের দিনটি পালনে ইতিমধ্যেই রাষ্ট্রীয়ভাবে নেওয়া হয়েছে নানা কর্মসূচি। এরই ধারাবাহিকতার মধ্যে দিবসটি উপলক্ষে কটিয়াদী উপজেলা প্রশাসন ও পাশাপাশি নানান শ্রেনী পেশার মানুষ জাতীয় দিবস হিসেবে দিনটি উদযাপন করছে।
সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ছাড়াও রাজনৈতিক দল ও সাংস্কৃতিক-সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে ও শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের প্রতি ফুলেল শ্রদ্ধাসহ নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন রয়েছে।কটিয়াদী প্রশাসনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ এই সময় উপস্থিত ছিলেন
সম্পাদক ও প্রকাশক: কামরুজ্জামান জনি
Copyright © 2025 Muktirlorai | মুক্তির লড়াই. All rights reserved.