খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার দীঘিনালা,পানছড়ি ও খাগড়াছড়ি সদর উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
নির্বাচনে খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা পরিষদে জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো: দিদারুল আলম (আনারস) ১৬ হাজার ৮৩২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ভারত প্রত্যাগত শরণার্থী কল্যাণ পরিষদের নেতা সন্তোষিত চাকমা (দোয়াত-কলম) পেয়েছেন ৮ হাজার ৫৬৫ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে কাউচিং মারমা (তালা) ১৬ হাজার ২৯১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো: আসাদ উল্লাহ (বই) পেয়েছেন ১০ হাজার ৩১৭ ভোট। নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে কল্যানী ত্রিপুরা (কলস) ১৭ হাজার ৪৭১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নিপু ত্রিপুরা (ফুটবল) পেয়েছেন ১১ হাজার ৬৭৭ ভোট।
পানছড়ি উপজেলা পরিষদের ইউপিডিএফ (প্রসীত গ্রুপ) সমর্থিত চন্দ্র দেব চাকমা (কাপ-পিরিচ) ২৪ হাজার ৮৩২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মিটন চাকমা (আনারস) পেয়েছেন ১৬ হাজার ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে সৈকত দেওয়ান (টিউবওয়েল) ২৪ হাজার ১৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কিরণ ত্রিপুরা পেয়েছেন ৭ হাজার ৩১৮ ভোট। নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনিকা ত্রিপুরা (ফুটবল) ২১ হাজার ২৬৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সুজাতা চাকমা (কলস) পেয়েছেন ১৮ হাজার ৭৪৭ ভোট।
দীঘিনালা উপজেলা পরিষদে ইউপিডিএফ (প্রসীত) সমর্থিত ধর্মজ্যোতি চাকমা (মোটরসাইকেল) ৩৩ হাজার ৫৩৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান মো: কাশেম (আনারস) পেয়েছেন ২৩ হাজার ২৮৭ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে সুসময় চাকমা (চশমা) ৩১ হাজার ৮১৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা ছাএ লীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক ও বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান মো: মোস্তফা কামাল মিন্টু (টিউবওয়েল) পেয়েছেন ১৪ হাজার ৪৫২ ভোট। এবং মোঃ সোলাইমান (টিয়া পাখি) ৮ হাজার ৯৪৭ ভোট পেয়েছেন।মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে সীমা দেওয়ান (কলস) ৩০ হাজার ১৯৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক মোছাঃ বিলকিছ বেগম (প্রজাপতি) প্রতীকে পেয়েছেন ২৫ হাজার ৬৬৩ ভোট।
সম্পাদক ও প্রকাশক: কামরুজ্জামান জনি
Copyright © 2025 Muktirlorai | মুক্তির লড়াই. All rights reserved.