নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মাদকের বিরুদ্ধে জিরো ট্রলারেন্স নীতি ঘোষণার পরেও রাজধানী ঢাকার প্রাণকেন্দ্র মতিঝিল দিলকুশা এলাকায় প্রশাসনের নাকের ডগায় দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশ্য মাদক বিক্রি চলছে।অনুসন্ধানে জানা যায় মতিঝিল দিলকুশা জলিলের বস্তিতে বসবাসকারী একই পরিবারের (মনি,মুক্তা রিয়াদ সাইদুল) গংরা দীর্ঘদিন থেকে দিলকুশা বঙ্গভবনের উত্তর পাশে লাগোয়া সানমুন টাওয়ার সাধারণ বীমা টাওয়ার এর দুই পাশে রাস্তার উপর প্রকাশ্য গাজা বিক্রি করে আসছে তাদের মাদক বিক্রির কাজে প্রত্যক্ষ পরোক্ষভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করছেন স্থানীয় ক্ষমতাসীন দলের রাজনৈতিক নেতা কতিপয় অসাধু কিছু পুলিশ সদস্য ও র্যাব পুলিশ নারকোটিস (আবগারি)ডিবির সোর্স পরিচয় দানকারী কিছু ব্যক্তি।এই নিয়ে মতিঝিল অফিস পাড়ায় সচেতন মহল ও বঙ্গভবনবাসির মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছ। নাম প্রকাশ না করা শর্তে কয়েকটি সরকারি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরিরত বেশ কয়েকজন ব্যক্তি এই প্রতিবেদককে বলেন প্রশাসনের আস্কারা ছাড়া এভাবে প্রকাশ্যে রাজধানীতে নেসাজাত দ্রব্য গাজা ও হেরোইন বিক্রি করতে পারে না এ সকল মাদক ব্যবসায়ী ব্যক্তিদের অবশ্যই প্রশাসনের অসাধু সদস্যদের ইন্ধন রয়েছে আর তা না হলে কোনভাবেই সম্ভব না রাজধানীর প্রাণকেন্দ্র মতিঝিলে প্রকাশ্য মাদক বিক্রি করা। তারা আরও বলেন মতিঝিলে মাদক ব্যবসা বন্ধ করতে হলে পুলিশ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ জরুরী কারণ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ ছাড়া সমাজ ধ্বংসকারী মাদক ব্যবসা কিছুতেই বন্ধ হবে না। প্রশ্ন জাগে মহামান্য রাষ্ট্রপতির বাসভবন (বঙ্গভবন) লাগোয়া অতি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা হিসাবে বিবেচিত মতিঝিল দিলকুশায় প্রকাশ্য মাদক বিক্রির বিষয়ে নিরব কেন থানা প্রশাসন?
(বিশেষ দ্রষ্টব্য): মাদক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে সাপ্তাহিক হারে টাকা নেওয়া কতিপয় অসাধু পুলিশ সদস্য ও র্যাব পুলিশ ডিবি নারকোটিস (আফগারি) সোর্স পরিচয়দানকারী ব্যক্তিদের একটি তালিকা পত্রিকা অফিসে আছে)
বিস্তারিত আগামী পর্বে
সম্পাদক ও প্রকাশক: কামরুজ্জামান জনি
Copyright © 2025 Muktirlorai | মুক্তির লড়াই. All rights reserved.