কক্সবাজার জেলায় বছরব্যাপী প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মানুষের মাঝে জননেতা মোঃ নজিবুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্পে চিকিৎসা নিতে আসা কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের মৃত শফিকুর রহমানের সন্তান শামসুল আলম (৬০) দীর্ঘদিন হার্টের (হৃদযন্ত্র) কঠিন রোগে ভুগছিলেন।
গত শুক্রবারে রামু উপজেলার কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের হাকিম রকিমা উচ্চ বিদ্যালয়ে অনুষ্টিত ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্পে উপস্থিত চিকিৎসকবৃন্দ শামসু আলম কে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন। মোঃ নজিবুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ ভর্তি হয়ে চিকিৎসা গ্রহন করে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে গত ২২ ফেব্রুয়ারি বিকালে বাড়ি ফিরেন।
শামসু আলমের ছেলে নেজাম উদ্দিন বলেন, আমার বাবাকে কক্সবাজারে এনে চিকিৎসা প্রদান করা আমাদের পক্ষে সম্ভব ছিলো না। নজিবুল ইসলাম তা করে দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, মোঃ নজিবুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্পে চিকিৎসা নিতে আসা কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের মোক্তার আহমেদ গত শুক্রবারে রামু উপজেলার কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের হাকিম রকিমা উচ্চ বিদ্যালয়ে এসে যখন উপস্থিত হোন। তার আগেই নিজ বাসগৃহে তিনি স্ট্রোক করেন। ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্পে উপস্থিত চিকিৎসকবৃন্দ মোক্তার আহমদকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন।
তিনি দীর্ঘদিন ধরেই দূরারোগ্য ব্যাধিতে ভুগছিলেন। গত শনিবার ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ কক্সবাজার সদর হাসপাতালে তিনি ভর্তি হলে কক্সবাজার সদর, রামু, ঈদগাঁহ এলাকার গণমানুষের স্বজন জননেতা মোঃ নজিবুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে সম্পূর্ণ চিকিৎসা শেষে আজ ২৩ ফেব্রুয়ারী বাড়ি ফিরেন।
মোক্তার আহমদের ছেলের বউ ছখিনা খাতুন বলেন, আমার শ্বশুড়কে প্রায় মৃত অবস্থায় মেডিকেল ক্যাম্পে নিয়ে গিয়েছিলাম, সেখানে নজিবুল ইসলাম আর ডাক্তার মিলে আমার শ্বশুড়কে সদর হাসপাতালে ভর্তির যাবতীয় কাজ করেন।
তিনি আরো বলেন, আমরা হাসপাতালে এক সপ্তাহ ছিলাম, এই এক সপ্তাহ নজিবুল ইসলাম আমাদের খোঁজ কবর নিয়েছেন এবং চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করেন।
মানবতা এখনও জীবত আছে। জননেত্রী শেখ হাসিনার কর্মীরা সবসময় মানবতার কাজে ঝাপিয়ে পরে।
সম্পাদক ও প্রকাশক: কামরুজ্জামান জনি
Copyright © 2024 Muktirlorai | মুক্তির লড়াই. All rights reserved.