ঢাকা ০৪:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ২৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আশাশুনিতে বাঁধ ভেঙে জোয়ারের পানিতে প্লাবিত কয়েক গ্রাম

শংকর মন্ডল শিবা

সোমবার ৩০ শে মার্চ সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার আনুলিয়া ইউনিয়নের বিছট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে ওয়াপদার বাঁধ ভেঙে জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে কয়েকটি গ্রামের মানুষ। ২০০ ফিট বাধ ভেঙে পানি ঢুকে পড়ে লোকালয়ে, ভাসিয়ে নিয়ে যায় ঘর বাড়ি, ক্ষতিগ্রস্থ হয় আনুমানিক ৩০০০ বাড়িঘর, ফসলি জমি ও মাছ চাষের ঘের সাথে নিয়ে যায় এ সকল নিম্ন আয়ের মানুষের ঈদের আনন্দ।

ইতিমধ্যে এলাকার লোকজন তাদের নিজেদের উদ্যোগে বাঁধ সংস্কারের কাজ শুরু করেছে এলাকা বাঁচাতে, ঘর বাঁচাতে। ভাঙ্গনের প্রায় ১ দিন পরেও বাঁধ মেরামত করা পুরোপুরি সম্ভব হয়নি, এবং পানিও আটকানো সম্ভব হয়ে ওঠেনি। এ সময়ে দেখা যাচ্ছে অনেক মানুষ ই স্থানান্তর করতে শুরু করেছে।

এছাড়া এখানে বে সরকারি উন্নয়ন সংস্থা উত্তরণের ফিল্ডকর্মীরা স্থানীয় মানুষদের সাথে সহযোগিতা করছে বাঁধ নির্মাণের কাজে।
স্থানীয় লোকজন জানান, ঈদের দিন আকাশ পরিষ্কার কোনো ধরনের সংকেত বা বৃষ্টি বাদল না থাকার পরও যদি এমন ঘটনা ঘটে তাহলে আগামী কালবৈশাখী ঝড়ের সময়ে বসবাস করা সম্পূর্ণ ঝুঁকির সম্মুখীন হবে, তাই এলাকাবাসীরা দ্রুত টেকসই বেড়িবাঁধের দাবি জানান।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

আশাশুনিতে বাঁধ ভেঙে জোয়ারের পানিতে প্লাবিত কয়েক গ্রাম

আপডেট সময় ০৭:২০:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ এপ্রিল ২০২৫

শংকর মন্ডল শিবা

সোমবার ৩০ শে মার্চ সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার আনুলিয়া ইউনিয়নের বিছট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে ওয়াপদার বাঁধ ভেঙে জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে কয়েকটি গ্রামের মানুষ। ২০০ ফিট বাধ ভেঙে পানি ঢুকে পড়ে লোকালয়ে, ভাসিয়ে নিয়ে যায় ঘর বাড়ি, ক্ষতিগ্রস্থ হয় আনুমানিক ৩০০০ বাড়িঘর, ফসলি জমি ও মাছ চাষের ঘের সাথে নিয়ে যায় এ সকল নিম্ন আয়ের মানুষের ঈদের আনন্দ।

ইতিমধ্যে এলাকার লোকজন তাদের নিজেদের উদ্যোগে বাঁধ সংস্কারের কাজ শুরু করেছে এলাকা বাঁচাতে, ঘর বাঁচাতে। ভাঙ্গনের প্রায় ১ দিন পরেও বাঁধ মেরামত করা পুরোপুরি সম্ভব হয়নি, এবং পানিও আটকানো সম্ভব হয়ে ওঠেনি। এ সময়ে দেখা যাচ্ছে অনেক মানুষ ই স্থানান্তর করতে শুরু করেছে।

এছাড়া এখানে বে সরকারি উন্নয়ন সংস্থা উত্তরণের ফিল্ডকর্মীরা স্থানীয় মানুষদের সাথে সহযোগিতা করছে বাঁধ নির্মাণের কাজে।
স্থানীয় লোকজন জানান, ঈদের দিন আকাশ পরিষ্কার কোনো ধরনের সংকেত বা বৃষ্টি বাদল না থাকার পরও যদি এমন ঘটনা ঘটে তাহলে আগামী কালবৈশাখী ঝড়ের সময়ে বসবাস করা সম্পূর্ণ ঝুঁকির সম্মুখীন হবে, তাই এলাকাবাসীরা দ্রুত টেকসই বেড়িবাঁধের দাবি জানান।