ঢাকা ০৮:৫৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ জুলাই ২০২৪, ৭ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo কুমিল্লা- সিলেট মহাসড়ক অবরুদ্ধ করে রেখেছে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা Logo ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা’র সহধর্মীনি এডভোকেট সিগমা হুদার ইন্তেকাল Logo আমতলীতে ২য় শ্রেণির মাদ্রাসা ছাত্রী ধর্ষণ, ধর্ষক আটক Logo বাঘাইছড়িতে ছাত্রলীগের প্রতিবাদ মিছিল Logo সরাইলে কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের সাথে ছাত্রলীগের সংঘর্ষ Logo ভাঙ্গায় দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত-৩ আহত ৪০ Logo রূপসায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন Logo শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মুরাদনগরে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ Logo সদরপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সাথে পুলিশের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া Logo যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাসিম এর মুত‍্যু বার্ষিকী পালিত

উখিয়ায় শবে কদরে গরুর বদলে ঘোড়া জবাই: বিক্রির আগেই জব্দ মাংস

পবিত্র শবে কদর উপলক্ষে কক্সবাজারের উখিয়ায় লোকচক্ষুর অন্তরালে রাতের অন্ধকারে ঘোড়া জবাই করে গরুর মাংস বলে বিক্রির চেষ্টা করেছেন উখিয়ার এক কসাই।

তবে তার সেই চেষ্টা ভেস্তে দিয়েছেন হলদিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরী।

ঘটনাটি ঘটেছে উখিয়া উপজেলা হলদিয়াপালং ইউনিয়নের মরিচ্যা লাকরি বাজার এলাকায়।

এসময় চেয়ারম্যান ও পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যান মরিচ্যা বাজারের মিয়াজন ফকিরের ছেলে কসাই মাহবুব আলম প্রকাশ (মাহাবু কসাই)। পরে ঘোড়ার মাথা ও লেজসহ মাংসগুলো জব্দ করেন উখিয়া থানা পুলিশ।

বিষয়টি নিশ্চিত করে হলদিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরী বলেন, তার কাছে তথ্য ছিলো কক্সবাজারের বিচ এরিয়ায় কিছু অসুস্থ ঘোড়া মরিচ্যা বাজার এলাকায় আনা হচ্ছে। কিন্তু কি জন্য আনা হচ্ছে সেই ব্যাপারে নিশ্চিত ছিলাম না। তাই বিষয়টি নিয়ে গত দুইদিন ধরে বিভিন্নজনকে সোর্স হিসেবে কাজে লাগিয়েছি। পরে পবিত্র শবে কদর উপলক্ষে মরিচ্যা বাজারে ঘোড়া জবাই করা হয়েছে এমন খবর পাওয়া মাত্রই দেরি না করে ঘটনাস্থলে এর সত্যতা পেয়ে উখিয়া থানা পুলিশকে খবর দিয়ে মাংসগুলো জব্দ করা হয়।

উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ শেখ মোহাম্মদ আলী বলেন, গরু মাংসের নামে ঘোড়া জবাই করে বিক্রির চেষ্টাকালে স্থানীয় চেয়ারম্যানের সহযোগিতায় আমরা মাংস জব্দ করেছি। এসময় অভিযুক্ত কসাই পালিয়ে যাওয়ায় তাকে আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে তাকে আটকের চেষ্টা অব্যাহত আছে এবং তার বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি।

স্থানীয় চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস জানান, আপনার ইউনিয়ন পরিষদে কেউ অপরাধ করে পার পাবে না।
সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে বিনোদনের জন্য ঘোড়ার গায়ে চড়ার ব্যবস্থা আছে। সেই ঘোড়া গুলো অসুস্থ হলে অসাধু কসাইরা সহজ সরল মানুষের মনে আঘাত দেওয়ার জন্য ঘোড়া গুলো জবাই করে গরুর মাংস বলে বিক্রি করে।

আপলোডকারীর তথ্য

কুমিল্লা- সিলেট মহাসড়ক অবরুদ্ধ করে রেখেছে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা

উখিয়ায় শবে কদরে গরুর বদলে ঘোড়া জবাই: বিক্রির আগেই জব্দ মাংস

আপডেট সময় ০৮:২০:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৩

পবিত্র শবে কদর উপলক্ষে কক্সবাজারের উখিয়ায় লোকচক্ষুর অন্তরালে রাতের অন্ধকারে ঘোড়া জবাই করে গরুর মাংস বলে বিক্রির চেষ্টা করেছেন উখিয়ার এক কসাই।

তবে তার সেই চেষ্টা ভেস্তে দিয়েছেন হলদিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরী।

ঘটনাটি ঘটেছে উখিয়া উপজেলা হলদিয়াপালং ইউনিয়নের মরিচ্যা লাকরি বাজার এলাকায়।

এসময় চেয়ারম্যান ও পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যান মরিচ্যা বাজারের মিয়াজন ফকিরের ছেলে কসাই মাহবুব আলম প্রকাশ (মাহাবু কসাই)। পরে ঘোড়ার মাথা ও লেজসহ মাংসগুলো জব্দ করেন উখিয়া থানা পুলিশ।

বিষয়টি নিশ্চিত করে হলদিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরী বলেন, তার কাছে তথ্য ছিলো কক্সবাজারের বিচ এরিয়ায় কিছু অসুস্থ ঘোড়া মরিচ্যা বাজার এলাকায় আনা হচ্ছে। কিন্তু কি জন্য আনা হচ্ছে সেই ব্যাপারে নিশ্চিত ছিলাম না। তাই বিষয়টি নিয়ে গত দুইদিন ধরে বিভিন্নজনকে সোর্স হিসেবে কাজে লাগিয়েছি। পরে পবিত্র শবে কদর উপলক্ষে মরিচ্যা বাজারে ঘোড়া জবাই করা হয়েছে এমন খবর পাওয়া মাত্রই দেরি না করে ঘটনাস্থলে এর সত্যতা পেয়ে উখিয়া থানা পুলিশকে খবর দিয়ে মাংসগুলো জব্দ করা হয়।

উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ শেখ মোহাম্মদ আলী বলেন, গরু মাংসের নামে ঘোড়া জবাই করে বিক্রির চেষ্টাকালে স্থানীয় চেয়ারম্যানের সহযোগিতায় আমরা মাংস জব্দ করেছি। এসময় অভিযুক্ত কসাই পালিয়ে যাওয়ায় তাকে আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে তাকে আটকের চেষ্টা অব্যাহত আছে এবং তার বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি।

স্থানীয় চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস জানান, আপনার ইউনিয়ন পরিষদে কেউ অপরাধ করে পার পাবে না।
সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে বিনোদনের জন্য ঘোড়ার গায়ে চড়ার ব্যবস্থা আছে। সেই ঘোড়া গুলো অসুস্থ হলে অসাধু কসাইরা সহজ সরল মানুষের মনে আঘাত দেওয়ার জন্য ঘোড়া গুলো জবাই করে গরুর মাংস বলে বিক্রি করে।