ঢাকা ০৮:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫, ১১ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নিকলীতে নতুন পানির সাথে মিলছে দেশীয়এ প্রজাতির মাছ

মোঃ ওয়াহিদ, কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি: কিশোরগঞ্জের নিকলীতে নতুন পানির সাথে মিলছে দেশীয় প্রজাতির মাছ।

দেশীয় এই মাছ পেয়ে খুশি স্থানীয় জেলেরা। নিকলী উপজেলার কৃষি জমি মিলছে এই মাছ।

বর্ষা মৌসুমে নতুন পানি আসায় বিভিন্ন ধরনের ছোট মাছ দেখা যায়।

বিক্রেতা মোঃ তামিম মিয়া বলেন, আমি ফজরের নামাজ আদায় করে নিকলী হাওরে ভেরি বাদে জাল পেতে মাছগুলি সংগ্রহ করেছি। এখন বিক্রির জন্য নিয়ে যাচ্ছি ফুড্ডা বাজারে। ওইখানে আরতে আমরা মাছগুলি বিক্রি করি তিনশো টাকা কেজি করে। আর আরতের মোঃ রুবেল মিয়া বলেন, আমরা যে সময় যে বাজার অনুসারে মাছগুলি ডাকে উঠাই। খুচরা বিক্রেতা মোহাম্মদ ফাহিম মিয়া বলেন, আমরা গ্রামগঞ্জে হেঁটে হেঁটে মাছগুলি বিক্রি করি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা কেজি করে। দিন শেষে মজুরি মিলিয়ে পাচ্ছি ১১০০ থেকে ১২০০ টাকা লাভ করে যাচ্ছি। অন্যান্য মাছের থেকে ছোট মাছের চাহিদা বেশি। আরতে মিলছেনা এই ছোট মাছ। অল্প মাছ আরতে উঠায় ক্রেতা বেশি, তাই বেশি টাকা দিয়ে কিনতে হচ্ছে। ফাহিম মিয়া বলেন, অন্য মাছের তুলনায় গ্রামে ছোট মাছের চাহিদা বেশি, বর্ষা মৌসুমে নতুন পানি আসায় ছোট ছোট মাছ পাওয়া যায়।

হাজী মোহাম্মদ কলম উদ্দিন বলেন, আমরা চাষের মাছ খেতে খেতে অসুস্থ হয়ে যাচ্ছি, নতুন পানির মাছ অল্প কিনলেও আমরা স্বাদ মতো খাতে পারছি। টাকা বেশি হলেও ভালো ভালো মাছ পাচ্ছি।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

নিকলীতে নতুন পানির সাথে মিলছে দেশীয়এ প্রজাতির মাছ

আপডেট সময় ০৯:০৩:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ জুলাই ২০২৩

মোঃ ওয়াহিদ, কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি: কিশোরগঞ্জের নিকলীতে নতুন পানির সাথে মিলছে দেশীয় প্রজাতির মাছ।

দেশীয় এই মাছ পেয়ে খুশি স্থানীয় জেলেরা। নিকলী উপজেলার কৃষি জমি মিলছে এই মাছ।

বর্ষা মৌসুমে নতুন পানি আসায় বিভিন্ন ধরনের ছোট মাছ দেখা যায়।

বিক্রেতা মোঃ তামিম মিয়া বলেন, আমি ফজরের নামাজ আদায় করে নিকলী হাওরে ভেরি বাদে জাল পেতে মাছগুলি সংগ্রহ করেছি। এখন বিক্রির জন্য নিয়ে যাচ্ছি ফুড্ডা বাজারে। ওইখানে আরতে আমরা মাছগুলি বিক্রি করি তিনশো টাকা কেজি করে। আর আরতের মোঃ রুবেল মিয়া বলেন, আমরা যে সময় যে বাজার অনুসারে মাছগুলি ডাকে উঠাই। খুচরা বিক্রেতা মোহাম্মদ ফাহিম মিয়া বলেন, আমরা গ্রামগঞ্জে হেঁটে হেঁটে মাছগুলি বিক্রি করি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা কেজি করে। দিন শেষে মজুরি মিলিয়ে পাচ্ছি ১১০০ থেকে ১২০০ টাকা লাভ করে যাচ্ছি। অন্যান্য মাছের থেকে ছোট মাছের চাহিদা বেশি। আরতে মিলছেনা এই ছোট মাছ। অল্প মাছ আরতে উঠায় ক্রেতা বেশি, তাই বেশি টাকা দিয়ে কিনতে হচ্ছে। ফাহিম মিয়া বলেন, অন্য মাছের তুলনায় গ্রামে ছোট মাছের চাহিদা বেশি, বর্ষা মৌসুমে নতুন পানি আসায় ছোট ছোট মাছ পাওয়া যায়।

হাজী মোহাম্মদ কলম উদ্দিন বলেন, আমরা চাষের মাছ খেতে খেতে অসুস্থ হয়ে যাচ্ছি, নতুন পানির মাছ অল্প কিনলেও আমরা স্বাদ মতো খাতে পারছি। টাকা বেশি হলেও ভালো ভালো মাছ পাচ্ছি।


Fatal error: Uncaught wfWAFStorageFileException: Unable to save temporary file for atomic writing. in /home/bestweb/public_html/wp-content/plugins/wordfence/vendor/wordfence/wf-waf/src/lib/storage/file.php:34 Stack trace: #0 /home/bestweb/public_html/wp-content/plugins/wordfence/vendor/wordfence/wf-waf/src/lib/storage/file.php(658): wfWAFStorageFile::atomicFilePutContents('/home/bestweb/p...', '<?php exit('Acc...') #1 [internal function]: wfWAFStorageFile->saveConfig('transient') #2 {main} thrown in /home/bestweb/public_html/wp-content/plugins/wordfence/vendor/wordfence/wf-waf/src/lib/storage/file.php on line 34