ঢাকা ০৩:০৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ৩১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নিয়ামতপুরে ফিল্মি কায়দায় ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

নওগাঁ প্রতিনিধি : নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর উপজেলার দামপুরা রাজবংশীপাড়ার সেতারা খাতুন (৫০) নামে এক বৃদ্ধার অভিযোগ।
তিনি বলেন মঙ্গলবার দুপুরে একেই গ্রামের কবির হোসেনের ছেলে জাহাঙ্গীর আলম (৩৬) একটি সন্ত্রাসী চক্রের ১৫-২০ জন সন্ত্রাসীকে ভাড়া করে নিয়ে এসে।
কোন কিছু বলা বা বুঝার আগেই তারা বেধারক মারপিট শুরু করে,
জনগনের সামনে ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও টাকা পয়সাসহ লুটপাট করে পালিয়ে যায়।
জীবন বাচাঁনোর ভয়ে কেউ প্রতিবাদ করতে সাহস পায়নি।
তবে জাহাঙ্গীর আলম এই অভিযোগটা সম্পূর্ণ অস্বীকার করে এবং সবাইকে হুমকি দমকি প্রধান করে।
সে বলতে থাকে, এই ব্যাপারে কেউ ভাড়াবাড়ি করলে তাকে মারধর ও জীবন নাসের হুমকি প্রধান করে।
তবে নিয়ামতপুর থানার ওসি হুমায়ুন কবির ঘটনাটি তদন্তের জন্য এক দল পুলিশকে ঘটনাস্হলে পাঠালে পুলিশ জাহাঙ্গীরের সকলে ভূমিদস্যুতা ও সন্রাসী কর্ম কান্ডের প্রমান পান।
ঘটনা ঘটার প্রাক্কালে গ্রামের কিছু লোক মুঠোফোনের মাধ্যমে জমি দখল ও ভাঙচুরের সকল আলামত ধারণ করে।
নিয়ামতপুর থানার ওসি হুমায়ুন কবি বলেন, বৃদ্ধার অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পুলিশ পরিদর্শন করেছেন এবং উভয়কে শান্ত থাকার জন্য বলা হয়েছে। ঘটনাটি সুস্থভাবে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে আশ্বাস করেন।

তবে সেতারা বেগমের স্বামী মোহাম্মদ এসলাম আলী থেকে জানা যায় তিনি থানা পুলিশের কাছ থেকে সঠিক বিচার না পেয়ে নওগাঁ জেলায় ১৪৩, ১৪৭, ৩২৩, ৩২৫, ৩০৭, ৪২৭, ৩৪ ধারায় পেনাল কোর্টে জাহাঙ্গীর আলমের পরিবারের সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা করেন। কিন্তু সেখানেও তিনি সন্তুষ্ট জনক বিচার না পাওয়ার কারনে তিনি ঘটনাটি পি বি আই এর কাছে হস্তক্ষেপ দাবী করেন। পিবিআই বিষয়টি তদন্ত করেন।
পি বি আই এর মাধ্যমে ন্যায় বিচারের আশায় এই মামলা দায়ের করার প্রক্রিয়াটি চলমান রয়েছে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

নিয়ামতপুরে ফিল্মি কায়দায় ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

আপডেট সময় ০২:১৩:৪৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ মে ২০২৩

নওগাঁ প্রতিনিধি : নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর উপজেলার দামপুরা রাজবংশীপাড়ার সেতারা খাতুন (৫০) নামে এক বৃদ্ধার অভিযোগ।
তিনি বলেন মঙ্গলবার দুপুরে একেই গ্রামের কবির হোসেনের ছেলে জাহাঙ্গীর আলম (৩৬) একটি সন্ত্রাসী চক্রের ১৫-২০ জন সন্ত্রাসীকে ভাড়া করে নিয়ে এসে।
কোন কিছু বলা বা বুঝার আগেই তারা বেধারক মারপিট শুরু করে,
জনগনের সামনে ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও টাকা পয়সাসহ লুটপাট করে পালিয়ে যায়।
জীবন বাচাঁনোর ভয়ে কেউ প্রতিবাদ করতে সাহস পায়নি।
তবে জাহাঙ্গীর আলম এই অভিযোগটা সম্পূর্ণ অস্বীকার করে এবং সবাইকে হুমকি দমকি প্রধান করে।
সে বলতে থাকে, এই ব্যাপারে কেউ ভাড়াবাড়ি করলে তাকে মারধর ও জীবন নাসের হুমকি প্রধান করে।
তবে নিয়ামতপুর থানার ওসি হুমায়ুন কবির ঘটনাটি তদন্তের জন্য এক দল পুলিশকে ঘটনাস্হলে পাঠালে পুলিশ জাহাঙ্গীরের সকলে ভূমিদস্যুতা ও সন্রাসী কর্ম কান্ডের প্রমান পান।
ঘটনা ঘটার প্রাক্কালে গ্রামের কিছু লোক মুঠোফোনের মাধ্যমে জমি দখল ও ভাঙচুরের সকল আলামত ধারণ করে।
নিয়ামতপুর থানার ওসি হুমায়ুন কবি বলেন, বৃদ্ধার অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পুলিশ পরিদর্শন করেছেন এবং উভয়কে শান্ত থাকার জন্য বলা হয়েছে। ঘটনাটি সুস্থভাবে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে আশ্বাস করেন।

তবে সেতারা বেগমের স্বামী মোহাম্মদ এসলাম আলী থেকে জানা যায় তিনি থানা পুলিশের কাছ থেকে সঠিক বিচার না পেয়ে নওগাঁ জেলায় ১৪৩, ১৪৭, ৩২৩, ৩২৫, ৩০৭, ৪২৭, ৩৪ ধারায় পেনাল কোর্টে জাহাঙ্গীর আলমের পরিবারের সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা করেন। কিন্তু সেখানেও তিনি সন্তুষ্ট জনক বিচার না পাওয়ার কারনে তিনি ঘটনাটি পি বি আই এর কাছে হস্তক্ষেপ দাবী করেন। পিবিআই বিষয়টি তদন্ত করেন।
পি বি আই এর মাধ্যমে ন্যায় বিচারের আশায় এই মামলা দায়ের করার প্রক্রিয়াটি চলমান রয়েছে।