ঢাকা ০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ৩১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপ ও পূর্ণিমার জোয়ারে নিমজ্জিত সুন্দরবন’সহ বিভিন্ন অঞ্চল

অতনু চৌধুরী (রাজু)
বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধিঃ

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপ ও চলতি পূর্ণিমার গোনের প্রভাবে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে তিন থেকে চার ফুট পানি বেড়েছে সুন্দরবনসংলগ্ন বিভিন্ন নদী ও খালে।
শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুরের জোয়ারে তলিয়েছে করমজলসহ বেশ কিছু এলাকা। তবে এতে কোনো প্রাণীর ক্ষয়ক্ষতি ও পর্যটকদের পোহাতে হয়নি কোন ভোগান্তি বলে জানিয়েছে বন বিভাগ। জোয়ারের পানিতে ভিজে পর্যটকটা বাড়তি আনন্দ উপভোগ করেছেন। তবে সুন্দরবনের কটকা ও কচিকালী এলাকা প্রায় চার ফুট পানিতে তলিয়েছে। পানি বেড়ে প্লাবিত হয়েছে সুন্দরবনের দুবলার চরও।
সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আজাদ কবির এসব জানান।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে জোয়ারের পানি এভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে করমজলসহ সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। পর্যটকরা এ পানিতে ভিজে বাড়তি আনন্দ উপভোগ করছে। ঝড়-জলোচ্ছ্বাসে বন্যপ্রাণীর আশ্রয়ের জন্য বনের ভেতরের বিভিন্ন জায়গায় উঁচু টিলা তৈরির কারণে বনের তেমন কোনো ক্ষতি হবে না। জোয়ারে পানি বৃদ্ধি পেলে বন্যপ্রাণীরা সেসব টিলায় গিয়ে আশ্রয় নিয়ে থাকে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপ ও পূর্ণিমার জোয়ারে নিমজ্জিত সুন্দরবন’সহ বিভিন্ন অঞ্চল

আপডেট সময় ০৭:৩৬:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

অতনু চৌধুরী (রাজু)
বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধিঃ

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপ ও চলতি পূর্ণিমার গোনের প্রভাবে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে তিন থেকে চার ফুট পানি বেড়েছে সুন্দরবনসংলগ্ন বিভিন্ন নদী ও খালে।
শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুরের জোয়ারে তলিয়েছে করমজলসহ বেশ কিছু এলাকা। তবে এতে কোনো প্রাণীর ক্ষয়ক্ষতি ও পর্যটকদের পোহাতে হয়নি কোন ভোগান্তি বলে জানিয়েছে বন বিভাগ। জোয়ারের পানিতে ভিজে পর্যটকটা বাড়তি আনন্দ উপভোগ করেছেন। তবে সুন্দরবনের কটকা ও কচিকালী এলাকা প্রায় চার ফুট পানিতে তলিয়েছে। পানি বেড়ে প্লাবিত হয়েছে সুন্দরবনের দুবলার চরও।
সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আজাদ কবির এসব জানান।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে জোয়ারের পানি এভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে করমজলসহ সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। পর্যটকরা এ পানিতে ভিজে বাড়তি আনন্দ উপভোগ করছে। ঝড়-জলোচ্ছ্বাসে বন্যপ্রাণীর আশ্রয়ের জন্য বনের ভেতরের বিভিন্ন জায়গায় উঁচু টিলা তৈরির কারণে বনের তেমন কোনো ক্ষতি হবে না। জোয়ারে পানি বৃদ্ধি পেলে বন্যপ্রাণীরা সেসব টিলায় গিয়ে আশ্রয় নিয়ে থাকে।