ঢাকা ০৭:৫৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ২৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo রূপসায় ওয়ার্ড কৃষক দলের আনন্দ মিছিল ও পথসভা Logo লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে ছাত্রলীগ সভাপতি গ্রেপ্তার, হাতীবান্ধায় আটক-২ Logo রূপসায় রবীন্দ্র স্মৃতি সংগ্রহশালায় দ্বিতীয় দিনে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান Logo আমাদের উচিৎ বন্ধুত্ব লালন করা : যৌথ সংবাদ সম্মেলনে সি চিন পিং Logo চীনের অভূতপূর্ব সাফল্য বিশ্বকে অনুপ্রাণিত করেছে :‘ওয়াকিং ইন চায়না’ ইভেন্ট Logo সিএমজি রাশিয়া-চীনের মধ্যে সাংস্কৃতিক সেতু তৈরি করেছে Logo মস্কোর ক্রেমলিনে সি-পুতিন বৈঠক Logo মায়ানমারে পাচারকালে ইলেকট্রনিক ডিভাইসসহ ৬ পাচারকারী আটক Logo পলাশবাড়ী এলজিইডি উপসহকারী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ Logo কুমিল্লায় জামায়াতে ইসলামী কর্তৃক সহযোগী সদস্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

বালি ঘাটের রাক্ষসী

বালি ঘাটের রাক্ষসী
অরবিন্দ সরকার
বহরমপুর, মুর্শিদাবাদ।

ঠাকুরমার কাছে শুয়ে শুনেছি ভূত পেত্নী রাক্ষস খোক্ষসের গল্প!
এখনও মনে পড়ে সেসব অল্প অল্প।
রাক্ষসীর সেই হাও মাও খাঁও মানুষের গন্ধ পাও, শুনেছিলাম সেদিন রাক্ষসীর রাজ্যের কথা,
আজো রাক্ষসী বেঁচে আছে এই রাজ্যে,
একই রোগে মানুষ আক্রান্ত যথাতথা হেথা।
বালি খায়, কয়লা খায়, রেশনের ভাগ বসায়, গরু পাচারে, অনুদান ঘুষে কাটমানি খায়।
চ্যালা চামুণ্ডা তারা রাতে পিঠে খায়,
ভাগারের পচা মড়া কুকুর, ভেড়া মোষের মাংস সেটাও গিলে খায়,
চাকুরী প্রার্থীর টাকা খায়, অন্য কেউ খেলে পঁচাত্তর পঁচিশের ভাগ পায়।
রাক্ষসীর পরিবার শুধু ভুলভাল মিথ্যা কয়!
সবাইকে ভাইপো বোকা বানিয়ে,
নিজের ভাইপোকে সিংহাসনে বসায়।
বহু ঘাটে জল মেপে, সতী সেজে ঘটের কলা খায়।
ভূতের মুখে রাম নাম অশোভনীয়,তাই রাক্ষসী তেড়ে ফুঁড়ে যায়।
মরে ভূত পেত্নী রাক্ষসীর জন্ম,
তাই যমরাজে নেই ভয়।
যমরাজের আদালতে কাঁচকলা দেখিয়ে উল্টোপাল্টা গান গায়।
বিধবা, আইবুড়ো ছুঁড়ি, পরিবারের হারাম,
রাক্ষসী তারা, সব খেয়ে শেষ করে এখন তাদের বিধিবাম।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপসায় ওয়ার্ড কৃষক দলের আনন্দ মিছিল ও পথসভা

SBN

SBN

বালি ঘাটের রাক্ষসী

আপডেট সময় ০৭:৪২:৫৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪

বালি ঘাটের রাক্ষসী
অরবিন্দ সরকার
বহরমপুর, মুর্শিদাবাদ।

ঠাকুরমার কাছে শুয়ে শুনেছি ভূত পেত্নী রাক্ষস খোক্ষসের গল্প!
এখনও মনে পড়ে সেসব অল্প অল্প।
রাক্ষসীর সেই হাও মাও খাঁও মানুষের গন্ধ পাও, শুনেছিলাম সেদিন রাক্ষসীর রাজ্যের কথা,
আজো রাক্ষসী বেঁচে আছে এই রাজ্যে,
একই রোগে মানুষ আক্রান্ত যথাতথা হেথা।
বালি খায়, কয়লা খায়, রেশনের ভাগ বসায়, গরু পাচারে, অনুদান ঘুষে কাটমানি খায়।
চ্যালা চামুণ্ডা তারা রাতে পিঠে খায়,
ভাগারের পচা মড়া কুকুর, ভেড়া মোষের মাংস সেটাও গিলে খায়,
চাকুরী প্রার্থীর টাকা খায়, অন্য কেউ খেলে পঁচাত্তর পঁচিশের ভাগ পায়।
রাক্ষসীর পরিবার শুধু ভুলভাল মিথ্যা কয়!
সবাইকে ভাইপো বোকা বানিয়ে,
নিজের ভাইপোকে সিংহাসনে বসায়।
বহু ঘাটে জল মেপে, সতী সেজে ঘটের কলা খায়।
ভূতের মুখে রাম নাম অশোভনীয়,তাই রাক্ষসী তেড়ে ফুঁড়ে যায়।
মরে ভূত পেত্নী রাক্ষসীর জন্ম,
তাই যমরাজে নেই ভয়।
যমরাজের আদালতে কাঁচকলা দেখিয়ে উল্টোপাল্টা গান গায়।
বিধবা, আইবুড়ো ছুঁড়ি, পরিবারের হারাম,
রাক্ষসী তারা, সব খেয়ে শেষ করে এখন তাদের বিধিবাম।