ঢাকা ০৮:৪২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫, ১০ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিদ্যুতায়িত নিহত তিনজনের লাশ দাফনে সহায়তা করলেন ঝালকাঠি পুলিশ সুপার

মো জাহিদ,
ঝালকাঠি প্রতিনিধি

রাজধানীর মিরপুর কমার্স কলেজের সামনের সড়কে জমে ছিল বৃষ্টির পানি। সেখানে পড়ে থাকা বিদ্যুতের তারে বিদ্যুতায়িত হয়ে ঝালকাঠির একই পরিবারের তিনজন প্রাণ হারিয়েছেন। তাদের বাড়ি ঝালকাঠি সদর উপজেলার বাসন্ডা ইউনিয়নে। তাদের লাশ দাফন কাফনের জন্য ১০ হাজার টাকা অর্থ সহয়তা দিলেন ঝালকাঠির মানবিক পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আফরুজুল হক টুটুল।

শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাতে নিহত পরিবারের সদস্যদের কাছে টাকা পৌছে দেন তিনি। বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে বিদ্যুতায়িত পাঁচজনকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক চারজনকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর থেকেই ঝালকাঠির বাড়িতে শোকের ছায়া নেমে আসে।

একই পরিবারের নিহত ৩ জন হলেন, ঝালকাঠি সদর উপজেলার বাসন্ডা ইউনিয়নের আগলপাশা গ্রামের নাছির উদ্দীন হাওলাদারের ছেলে মো: মিজান (৩০) তার স্ত্রী মুক্তা বেগম (২৫) ও মেয়ে লিমা (৭)।

পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আফরুজুল হক টুটুল বলেন, আমি জানতে পেরেছি এই পরিবারটির আর্থিক অবস্থা ভাল নয়। নিহতদের লাশ দাফন কার্যে সামন্য অর্থ সহয়তা করেছি। এ মৃত্যুর ঘটনাটি হৃদয় বিদারক। আমাকে মর্মাহত করেছে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বিদ্যুতায়িত নিহত তিনজনের লাশ দাফনে সহায়তা করলেন ঝালকাঠি পুলিশ সুপার

আপডেট সময় ০৪:৪৬:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩

মো জাহিদ,
ঝালকাঠি প্রতিনিধি

রাজধানীর মিরপুর কমার্স কলেজের সামনের সড়কে জমে ছিল বৃষ্টির পানি। সেখানে পড়ে থাকা বিদ্যুতের তারে বিদ্যুতায়িত হয়ে ঝালকাঠির একই পরিবারের তিনজন প্রাণ হারিয়েছেন। তাদের বাড়ি ঝালকাঠি সদর উপজেলার বাসন্ডা ইউনিয়নে। তাদের লাশ দাফন কাফনের জন্য ১০ হাজার টাকা অর্থ সহয়তা দিলেন ঝালকাঠির মানবিক পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আফরুজুল হক টুটুল।

শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাতে নিহত পরিবারের সদস্যদের কাছে টাকা পৌছে দেন তিনি। বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে বিদ্যুতায়িত পাঁচজনকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক চারজনকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর থেকেই ঝালকাঠির বাড়িতে শোকের ছায়া নেমে আসে।

একই পরিবারের নিহত ৩ জন হলেন, ঝালকাঠি সদর উপজেলার বাসন্ডা ইউনিয়নের আগলপাশা গ্রামের নাছির উদ্দীন হাওলাদারের ছেলে মো: মিজান (৩০) তার স্ত্রী মুক্তা বেগম (২৫) ও মেয়ে লিমা (৭)।

পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আফরুজুল হক টুটুল বলেন, আমি জানতে পেরেছি এই পরিবারটির আর্থিক অবস্থা ভাল নয়। নিহতদের লাশ দাফন কার্যে সামন্য অর্থ সহয়তা করেছি। এ মৃত্যুর ঘটনাটি হৃদয় বিদারক। আমাকে মর্মাহত করেছে।