ঢাকা ১০:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ জুলাই ২০২৪, ৫ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo কুমিল্লা- সিলেট মহাসড়ক অবরুদ্ধ করে রেখেছে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা Logo ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা’র সহধর্মীনি এডভোকেট সিগমা হুদার ইন্তেকাল Logo আমতলীতে ২য় শ্রেণির মাদ্রাসা ছাত্রী ধর্ষণ, ধর্ষক আটক Logo বাঘাইছড়িতে ছাত্রলীগের প্রতিবাদ মিছিল Logo সরাইলে কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের সাথে ছাত্রলীগের সংঘর্ষ Logo ভাঙ্গায় দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত-৩ আহত ৪০ Logo রূপসায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন Logo শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মুরাদনগরে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ Logo সদরপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সাথে পুলিশের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া Logo যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাসিম এর মুত‍্যু বার্ষিকী পালিত

যশোরে সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির নামে প্রতারণার অভিযোগ

উৎপল ঘোষ, যশোর প্রতিনিধিঃ যশোর মনিরামপুর উপজেলার দুই প্রতারকের খপ্পরে পড়ে একটি পরিবারকে সর্বশান্ত করেছে।
ভূক্তভোগী নজরুল ধাবক (৪০) জানান, উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়নের কুমারঘাটা এলাকার প্রতারকচক্রের হোতা রফিকুল ফকিরের ছেলে রোস্তম আলী ফকির ও গোপালগঞ্জ জেলার টংগীপাড়া, উপজেলার গীমাডাঙ্গা গ্রামের মৃতঃ বারিক সরদারের পুত্র আমিনুল ইসলাম সরদার-(৪৩) তিনটি প্রতিষ্ঠানে চাকুরী দেওয়ার কথা বলে মোট ২৫ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে দুই প্রতারক এলাকা থেকে লাপাত্তা।
এলাকার একাধিক ব‍্যাক্তির সাক্ষাৎকালে জানা যায়, নজরুলের পরিবার আজ সর্বশান্ত। তিনটি সরকারি চাকুরী দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় বিষয়টি আমরা জানি।জেনেও আমাদের আজ করার কিছু নেই।খারণ দুই প্রতারক টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পর এলাকা ছাড়া। প্রতারকরা পুলিশ কনস্টেবল, এনএসআই ও এসেন্সিয়াল ড্রাগ কোংএই তিনটি চাকুরী দিবেন বলে প্রার্থীর নিকট থেকেই মোট ২৫ লক্ষ টাকা নিয়েছিল প্রতারকরা। ২০১৯ সালে রুস্তম আলী ফকিরের মাধ্যমে টাকা দেওেয়া হয় আমিনুলকে lসকল প্রতারণায় মূলহোতা আমিনুল ও রুস্তম আলী ফকির।
ভুক্তভোগী জানান রুস্তম ফকির প্রথমে ১৫ লক্ষ টাকা নেয়। কিছুদিন অতিবাহিত হলে, আরও আমিনুলকে ১০লক্ষ টাকা দেওয়া হয়। প্রতারক আমিনুল ও,রুস্তমকে চাকুরির জন্য চাপ দেয়।তারপর থেকেই ভুক্তভোগীদের পরিবারকে সান্ত্বনা দিতে ফেইসবুকে ছবি,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখহাসিনার,চাচাতো ভাই শেখ হেলাল ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরীর উর্ধতন পুলিশ অফিসারদের পাশে থাকা প্রতারক আমিনুল সরদারের ছবি আপলোড দিয়ে প্রতারণার আরো একটি নতুন কৌশল প্রয়োগ করে।ভুক্তভোগী নজরুল ইসলাম কে মুঠো ফোনে জানায়, আমিনুল আপনার ভাগীনার মামাতো ভাই ইনামুলের চাকরি কনফার্ম হয়ে গেছে,তবে বাকি ১০ লক্ষ টাকা দ্রুত পাঠাতে হবে।প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে কলঙ্কিত করেছে।ভুক্তভোগীরা তখনই এন জি ওর ঋণ,গরু,জমি বিক্রি করে টাকা পাঠায়। বিভিন্ন সময়ে ব‍্যাংক একাউন্টে বিকাশ,ও এস এ পরিবহনের মাধ্যমে টাকা নেয় প্রতারক আমিনুল সরদার। অবশেষে টাকা পরিশোধ হলে চাকুরীতে জয়েন্ট করবে কখন জানতে চাইলে, একাধিক ওয়াদা দিয়েই চলেছেন দুই প্রতারক।যখন ভুক্তভোগীরা বুঝতে পারলো তাদের সকলের সাথে চাকুরীরনামে প্রতারণা করেছেন।প্রতারকরা জানায়,আপনারদের টাকা ফেরত‍্য দেওেয়া হবে আপনারা একটুঅপেক্ষা করেন।অবশেষে নিরুপায় হয়ে,
ভুক্তভোগী নজরুল ইসলাম, বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও আমলী আদালত মনিরামপুর যশোর অভিযোগ করেন। ১৪-০৬-২২,ইং,(সি,আর মামলা নং ৪৪০/২০২২খ্রিঃ) মামলাটি যশোর সি আইডির নিকট তদন্ত দেন মামলাটি এখনো তদন্ত চলছে।
যশোর পুলিশ ব‍্যুরো ইনভিষ্টিকেশন এর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে,কর্মকর্তা বলেন, তাড়াতাড়ি চার্জশিট আদালতে দাখিল করা হবে।

আপলোডকারীর তথ্য

কুমিল্লা- সিলেট মহাসড়ক অবরুদ্ধ করে রেখেছে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা

যশোরে সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির নামে প্রতারণার অভিযোগ

আপডেট সময় ১১:৫৯:৩২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ জানুয়ারী ২০২৩

উৎপল ঘোষ, যশোর প্রতিনিধিঃ যশোর মনিরামপুর উপজেলার দুই প্রতারকের খপ্পরে পড়ে একটি পরিবারকে সর্বশান্ত করেছে।
ভূক্তভোগী নজরুল ধাবক (৪০) জানান, উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়নের কুমারঘাটা এলাকার প্রতারকচক্রের হোতা রফিকুল ফকিরের ছেলে রোস্তম আলী ফকির ও গোপালগঞ্জ জেলার টংগীপাড়া, উপজেলার গীমাডাঙ্গা গ্রামের মৃতঃ বারিক সরদারের পুত্র আমিনুল ইসলাম সরদার-(৪৩) তিনটি প্রতিষ্ঠানে চাকুরী দেওয়ার কথা বলে মোট ২৫ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে দুই প্রতারক এলাকা থেকে লাপাত্তা।
এলাকার একাধিক ব‍্যাক্তির সাক্ষাৎকালে জানা যায়, নজরুলের পরিবার আজ সর্বশান্ত। তিনটি সরকারি চাকুরী দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় বিষয়টি আমরা জানি।জেনেও আমাদের আজ করার কিছু নেই।খারণ দুই প্রতারক টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পর এলাকা ছাড়া। প্রতারকরা পুলিশ কনস্টেবল, এনএসআই ও এসেন্সিয়াল ড্রাগ কোংএই তিনটি চাকুরী দিবেন বলে প্রার্থীর নিকট থেকেই মোট ২৫ লক্ষ টাকা নিয়েছিল প্রতারকরা। ২০১৯ সালে রুস্তম আলী ফকিরের মাধ্যমে টাকা দেওেয়া হয় আমিনুলকে lসকল প্রতারণায় মূলহোতা আমিনুল ও রুস্তম আলী ফকির।
ভুক্তভোগী জানান রুস্তম ফকির প্রথমে ১৫ লক্ষ টাকা নেয়। কিছুদিন অতিবাহিত হলে, আরও আমিনুলকে ১০লক্ষ টাকা দেওয়া হয়। প্রতারক আমিনুল ও,রুস্তমকে চাকুরির জন্য চাপ দেয়।তারপর থেকেই ভুক্তভোগীদের পরিবারকে সান্ত্বনা দিতে ফেইসবুকে ছবি,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখহাসিনার,চাচাতো ভাই শেখ হেলাল ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরীর উর্ধতন পুলিশ অফিসারদের পাশে থাকা প্রতারক আমিনুল সরদারের ছবি আপলোড দিয়ে প্রতারণার আরো একটি নতুন কৌশল প্রয়োগ করে।ভুক্তভোগী নজরুল ইসলাম কে মুঠো ফোনে জানায়, আমিনুল আপনার ভাগীনার মামাতো ভাই ইনামুলের চাকরি কনফার্ম হয়ে গেছে,তবে বাকি ১০ লক্ষ টাকা দ্রুত পাঠাতে হবে।প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে কলঙ্কিত করেছে।ভুক্তভোগীরা তখনই এন জি ওর ঋণ,গরু,জমি বিক্রি করে টাকা পাঠায়। বিভিন্ন সময়ে ব‍্যাংক একাউন্টে বিকাশ,ও এস এ পরিবহনের মাধ্যমে টাকা নেয় প্রতারক আমিনুল সরদার। অবশেষে টাকা পরিশোধ হলে চাকুরীতে জয়েন্ট করবে কখন জানতে চাইলে, একাধিক ওয়াদা দিয়েই চলেছেন দুই প্রতারক।যখন ভুক্তভোগীরা বুঝতে পারলো তাদের সকলের সাথে চাকুরীরনামে প্রতারণা করেছেন।প্রতারকরা জানায়,আপনারদের টাকা ফেরত‍্য দেওেয়া হবে আপনারা একটুঅপেক্ষা করেন।অবশেষে নিরুপায় হয়ে,
ভুক্তভোগী নজরুল ইসলাম, বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও আমলী আদালত মনিরামপুর যশোর অভিযোগ করেন। ১৪-০৬-২২,ইং,(সি,আর মামলা নং ৪৪০/২০২২খ্রিঃ) মামলাটি যশোর সি আইডির নিকট তদন্ত দেন মামলাটি এখনো তদন্ত চলছে।
যশোর পুলিশ ব‍্যুরো ইনভিষ্টিকেশন এর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে,কর্মকর্তা বলেন, তাড়াতাড়ি চার্জশিট আদালতে দাখিল করা হবে।