ঢাকা ১২:৪৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ জুলাই ২০২৪, ৬ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo কুমিল্লা- সিলেট মহাসড়ক অবরুদ্ধ করে রেখেছে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা Logo ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা’র সহধর্মীনি এডভোকেট সিগমা হুদার ইন্তেকাল Logo আমতলীতে ২য় শ্রেণির মাদ্রাসা ছাত্রী ধর্ষণ, ধর্ষক আটক Logo বাঘাইছড়িতে ছাত্রলীগের প্রতিবাদ মিছিল Logo সরাইলে কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের সাথে ছাত্রলীগের সংঘর্ষ Logo ভাঙ্গায় দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত-৩ আহত ৪০ Logo রূপসায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন Logo শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মুরাদনগরে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ Logo সদরপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সাথে পুলিশের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া Logo যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাসিম এর মুত‍্যু বার্ষিকী পালিত

শান্তি,উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি বাস্তবায়নে দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের সাথে চীন কাজ করবে

  • স্বর্ণা:
  • আপডেট সময় ১১:০০:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মে ২০২৪
  • ৩৮ বার পড়া হয়েছে

চীনের প্রধানমন্ত্রী লি ছিয়াং স্থানীয় সময় ২৭ মে দুপুরে, সিউলে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সিওক-ইউ এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার সঙ্গে অষ্টম চীন-জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া শিল্প ও বাণিজ্য শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেন এবং ভাষণ দেন।

লি ছিয়াং বলেছেন যে, প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে কূটনীতিকে সংক্ষিপ্তভাবে ‘সৌহার্দ্য, আন্তরিকতা, উপকারিতা এবং সহনশীলতা’ এই চারটি শব্দে বর্ণনা করেছেন। চীন, জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়া ভৌগোলিকভাবে সংযুক্ত, অর্থনৈতিকভাবে একত্রিত এবং সাংস্কৃতিকভাবে সংযুক্ত। ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে এবং ভবিষ্যতের মুখোমুখি হতে, বিভিন্ন ক্ষেত্রে আদান-প্রদান ও সহযোগিতাকে আরও গভীর করতে, জনগণের মধ্যে পারস্পরিক সখ্যতা ও সংযুক্তি ত্বরান্বিত করতে এই অঞ্চলে শান্তি, স্থিতিশীলতা, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি বাস্তবায়নে দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের সাথে চীন একসাথে কাজ করতে ইচ্ছুক বলে জানান তিনি।

লি ছিয়াং বলেন, উদ্যোক্তারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে চীন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে অর্থনৈতিক, বাণিজ্য বিনিময় ও সহযোগিতার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। আশা করা যায় যে, সবাই অর্থনৈতিক বিশ্বায়নের সাধারণ প্রবণতাকে উপলব্ধি করবে, শিল্প সহযোগিতাকে আরও গভীর করবে, ক্রমাগত আন্তঃসংযোগ ও কার্যকরিতাকে উন্নীত করবে এবং শিল্প ও সরবরাহ চেইনের স্থিতিশীলতার রক্ষক হবে। তিনপক্ষের উচিত বিশ্বের বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত বিপ্লব ও শিল্প রূপান্তরের সাধারণ প্রবণতা উপলব্ধি করা, যৌথ গবেষণা ও উন্নয়ন এবং সহযোগিতামূলক গবেষণাকে শক্তিশালী করা, যৌথভাবে প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এগিয়ে নেয়া, শিল্প প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বৃদ্ধি করা এবং উদ্ভাবন সহযোগিতাকে আরও গভীর করার প্রবর্তক হওয়া।

চীনা প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের মানব সভ্যতার একীকরণ ও বিকাশের সাধারণ প্রবণতাকে উপলব্ধি করতে হবে, সেতুবন্ধ হিসেবে ভূমিকা পালন করতে হবে, সক্রিয়ভাবে জনগণের মধ্যে আদান-প্রদানকে সমর্থন করতে হবে এবং মানুষে-মানুষে ও সাংস্কৃতিক বিনিময় সম্প্রসারণের প্রবর্তক হতে হবে। তিন দেশের প্রায় ২৪০ জন ব্যবসায়ী ও সরকারী প্রতিনিধি সম্মেলনে যোগ দেন।
সূত্র: স্বর্ণা, চায়না মিডিয়া গ্রুপ।

কুমিল্লা- সিলেট মহাসড়ক অবরুদ্ধ করে রেখেছে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা

শান্তি,উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি বাস্তবায়নে দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের সাথে চীন কাজ করবে

আপডেট সময় ১১:০০:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মে ২০২৪

চীনের প্রধানমন্ত্রী লি ছিয়াং স্থানীয় সময় ২৭ মে দুপুরে, সিউলে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সিওক-ইউ এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার সঙ্গে অষ্টম চীন-জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া শিল্প ও বাণিজ্য শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেন এবং ভাষণ দেন।

লি ছিয়াং বলেছেন যে, প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে কূটনীতিকে সংক্ষিপ্তভাবে ‘সৌহার্দ্য, আন্তরিকতা, উপকারিতা এবং সহনশীলতা’ এই চারটি শব্দে বর্ণনা করেছেন। চীন, জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়া ভৌগোলিকভাবে সংযুক্ত, অর্থনৈতিকভাবে একত্রিত এবং সাংস্কৃতিকভাবে সংযুক্ত। ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে এবং ভবিষ্যতের মুখোমুখি হতে, বিভিন্ন ক্ষেত্রে আদান-প্রদান ও সহযোগিতাকে আরও গভীর করতে, জনগণের মধ্যে পারস্পরিক সখ্যতা ও সংযুক্তি ত্বরান্বিত করতে এই অঞ্চলে শান্তি, স্থিতিশীলতা, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি বাস্তবায়নে দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের সাথে চীন একসাথে কাজ করতে ইচ্ছুক বলে জানান তিনি।

লি ছিয়াং বলেন, উদ্যোক্তারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে চীন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে অর্থনৈতিক, বাণিজ্য বিনিময় ও সহযোগিতার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। আশা করা যায় যে, সবাই অর্থনৈতিক বিশ্বায়নের সাধারণ প্রবণতাকে উপলব্ধি করবে, শিল্প সহযোগিতাকে আরও গভীর করবে, ক্রমাগত আন্তঃসংযোগ ও কার্যকরিতাকে উন্নীত করবে এবং শিল্প ও সরবরাহ চেইনের স্থিতিশীলতার রক্ষক হবে। তিনপক্ষের উচিত বিশ্বের বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত বিপ্লব ও শিল্প রূপান্তরের সাধারণ প্রবণতা উপলব্ধি করা, যৌথ গবেষণা ও উন্নয়ন এবং সহযোগিতামূলক গবেষণাকে শক্তিশালী করা, যৌথভাবে প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এগিয়ে নেয়া, শিল্প প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বৃদ্ধি করা এবং উদ্ভাবন সহযোগিতাকে আরও গভীর করার প্রবর্তক হওয়া।

চীনা প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের মানব সভ্যতার একীকরণ ও বিকাশের সাধারণ প্রবণতাকে উপলব্ধি করতে হবে, সেতুবন্ধ হিসেবে ভূমিকা পালন করতে হবে, সক্রিয়ভাবে জনগণের মধ্যে আদান-প্রদানকে সমর্থন করতে হবে এবং মানুষে-মানুষে ও সাংস্কৃতিক বিনিময় সম্প্রসারণের প্রবর্তক হতে হবে। তিন দেশের প্রায় ২৪০ জন ব্যবসায়ী ও সরকারী প্রতিনিধি সম্মেলনে যোগ দেন।
সূত্র: স্বর্ণা, চায়না মিডিয়া গ্রুপ।