ঢাকা ০৮:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo ফুলবাড়ীতে প্রি-পেইড মিটার বন্ধের দাবি Logo বরুড়ার দলুয়া তুলাগাও দাখিল মাদ্রাসার ৫৪ তম বার্ষিক বড় খতম ও দোয়া অনুষ্ঠিত Logo ফুলবাড়ীতে কানাহার ডাঙ্গা ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত Logo ঝিনাইদহ আড়মুখী জে জে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের হীরক জয়ন্তী পালিত Logo মুরাদনগরে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে মেধাবৃত্তি ও শীতবস্ত্র বিতরণ Logo টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি চালকের মৃত্যু (ভিডিও) Logo ম্যাকাও মাতৃভূমির হয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে এবং অনন্য অবদান রেখেছে Logo ম্যাকাও বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চলের সরকারের স্বাগত নৈশভোজে সি চিন পিং Logo হেংছিন কুয়াংতং ও ম্যাকাও গভীর সহযোগিতা এলাকা নির্মাণে অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে Logo ম্যাকাওয়ে সি’র সঙ্গে প্রধান নির্বাহী ছেন হাও হুইয়ের বৈঠক

সরাইলে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কম্বল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধিঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার অস্বচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বরাদ্দকৃত কম্বল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ করেছেন স্থানীয় উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার ইসমত আলী ও ডেপুটি কমান্ডার আনোয়ার হোসেন।

বুধবার (১১জানুয়ারি) বিকেলে সাবেক কমান্ডার ও ডেপুটি কমান্ডার স্বাক্ষরিত এক লিখিত প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ অভিযোগ করেন।

উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সূত্রে জানা যায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ত্রাণ তহবিল থেকে সরাইল উপজেলার অস্বচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ১২৫ টি কম্বল বরাদ্দ দেওয়া হয়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তর সূত্রে জানা যায়, কম্বলগুলো বুধবার দুপুরে স্থানীয় সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে বিতরণ করা হয়।
তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা ইসমত আলী ও আনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত লিখিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে অভিযোগ করেন, সংরক্ষিত ৩১২ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) মহিলা আসনের সংসদ সদস্য উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম মনগড়াভাবে গোটা কয়েক মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে কিছু কম্বল বিতরণ করেন। বাকি কম্বলগুলো বস্তাবন্দি করে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা নিয়ে গেছেন। তখন আমরা দুইজনসহ ২০/২৫ জন মুক্তিযোদ্ধা স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা সংসদে অবস্থান করছিলাম। এ ব্যাপারে আমরাদেরকে কিছুই জানানো হয়নি। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ করছি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ সরোয়ার উদ্দীন বলেন, বুধবার দুপুরে স্থানীয় সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম মিলনায়তনে অনুষ্ঠানিকভাবে কম্বলগুলো বীর মুক্তিযোদাদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। এসময় উপজেলার ১২৫ জন জীবিত বীর মুক্তিযোদ্ধার মধ্যে ৫০ জনের মতো উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া ২০/২৫ জন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যরা উপিস্থিত ছিলেন। বাকি কম্বলগুলো অনুপস্থিত মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কথা হয়েছে। বিতরণের পর বাকি কম্বল কে নিয়ে গেছেন আমি জানি না।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ফুলবাড়ীতে প্রি-পেইড মিটার বন্ধের দাবি

SBN

SBN

সরাইলে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কম্বল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

আপডেট সময় ০৩:০৫:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৩

সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধিঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার অস্বচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বরাদ্দকৃত কম্বল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ করেছেন স্থানীয় উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার ইসমত আলী ও ডেপুটি কমান্ডার আনোয়ার হোসেন।

বুধবার (১১জানুয়ারি) বিকেলে সাবেক কমান্ডার ও ডেপুটি কমান্ডার স্বাক্ষরিত এক লিখিত প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ অভিযোগ করেন।

উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সূত্রে জানা যায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ত্রাণ তহবিল থেকে সরাইল উপজেলার অস্বচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ১২৫ টি কম্বল বরাদ্দ দেওয়া হয়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তর সূত্রে জানা যায়, কম্বলগুলো বুধবার দুপুরে স্থানীয় সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে বিতরণ করা হয়।
তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা ইসমত আলী ও আনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত লিখিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে অভিযোগ করেন, সংরক্ষিত ৩১২ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) মহিলা আসনের সংসদ সদস্য উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম মনগড়াভাবে গোটা কয়েক মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে কিছু কম্বল বিতরণ করেন। বাকি কম্বলগুলো বস্তাবন্দি করে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা নিয়ে গেছেন। তখন আমরা দুইজনসহ ২০/২৫ জন মুক্তিযোদ্ধা স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা সংসদে অবস্থান করছিলাম। এ ব্যাপারে আমরাদেরকে কিছুই জানানো হয়নি। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ করছি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ সরোয়ার উদ্দীন বলেন, বুধবার দুপুরে স্থানীয় সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম মিলনায়তনে অনুষ্ঠানিকভাবে কম্বলগুলো বীর মুক্তিযোদাদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। এসময় উপজেলার ১২৫ জন জীবিত বীর মুক্তিযোদ্ধার মধ্যে ৫০ জনের মতো উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া ২০/২৫ জন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যরা উপিস্থিত ছিলেন। বাকি কম্বলগুলো অনুপস্থিত মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কথা হয়েছে। বিতরণের পর বাকি কম্বল কে নিয়ে গেছেন আমি জানি না।