ঢাকা ০৩:২৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo অধ্যাপক ড. তামিজী চেয়ারম্যান, অধ্যাপক ড. হামিদা সেক্রেটারি জেনারেল Logo এনসিপির লোকজন আওয়ামী লীগের সাথে হাত মিলিয়েছে : কায়কোবাদ Logo রাজশাহীতে মেয়েকে ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা, গ্রেপ্তার ২ Logo মুরাদনগরে মাছ কাটা নিয়ে দ্বন্দ্ব, স্ত্রীকে খুন করে থানায় স্বামী Logo খুনিদের বিচার আর দেশের সংস্কার ছাড়া জনগণ নির্বাচন মেনে নেবে না- ডাঃ শফিকুর রহমান Logo বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যেই এ সরকার কাজ করছে- পার্বত্য উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা Logo সাবেক সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী’র বিশ্বস্ত সহযোগী দুর্নীতিবাজ ওসি ফারুক’র খুঁটির এতো জোর? Logo স্ত্রীর নাম ব্যবহার করে শুমারির টাকা আত্মসাৎ পরিসংখ্যান কর্মকর্তার Logo বান্দরবানে ঐতিহ্যবাহী মৈত্রী পানি বর্ষণ উৎসবে পার্বত্য উপদেষ্ট Logo দ্রব্যমূল্য সহনীয় রেখে দেশ ও জনগনের জন্য কাজ করতে হবে- সাবেক এমপি হাফিজ ইব্রাহিম

অধ্যাপক মু. নজরুল ইসলাম তামিজী ঢাকা ১৭ আসনে উপ-নির্বাচনে আ.লীগ এর মনোনয়ন প্রত্যাশী

স্টাফ রিপোর্টার : অধ্যাপক মু. নজরুল ইসলাম তামিজী ঢাকা ১৭ আসনে জাতীয় সংসদ উপ-নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর মনোনয়ন প্রত্যাশী। তিনি আজ ৪ জুন রবিবার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি মহোদয়ের ধানমন্ডি কার্যালয় থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন লাভের আবেদনপত্র সংগ্রহ করেছেন। বিকেল ৪টায় মানবাধিকার কর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় মু. নজরুল ইসলাম তামিজী বলেন, ঢাকা ১৭ নির্বাচনীয় এলাকায় শান্তি, সমৃদ্ধি, উন্নয়ন ও সম্প্রীতির ধারা অব্যাহত রাখতে তিনি সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন। তিনি বর্তমানে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট এর উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। জাতীয় মানবাধিকার সোসাইটির চেয়ারম্যান, মানবাধিকার তাত্ত্বিক ও নজরুল গবেষক হিসেবে তার দেশ-বিদেশে সু-খ্যাতি রয়েছে। বাংলাদেশের লেখক ও সাংস্কৃতিক কর্মীদের প্রতিনিধি হিসেবে ইতোমধ্যে ২৬টি জাতীয় সংগঠন তাকে সমর্থন দিয়েছে।
১১ জানুয়ারি ২০০৭ এর পরবর্তী সময়ে মু. নজরুল ইসলাম তামিজী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর পক্ষে সাংবাদিক, লেখক ও পেশাজীবী মহলে জনমত তৈরী, গণতন্ত্র পুণরুদ্ধারে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক ‘বিজয়ের পতাকা’ মঞ্চস্থ করতে গিয়ে ১৯৯৪ সালে ও ২০০৩ সালে মৌলবাদীদের রোষানলে পড়েন।
তিনি মানবাধিকার আন্দোলনের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। ‘তামিজী স্যার’ নামে তিনি বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সম্মানের সাথে পরিচিত। ১৯৮৮ সালে প্রকাশিত ‘মুক্তিপণ’ কাব্যগ্রন্থের মধ্য দিয়ে লেখক হিসেবে তিনি আত্মপ্রকাশ করেন। প্রকাশিত গ্রন্থসংখ্যা ৬১। কাব্যগ্রন্থ ২টি,উপন্যাস ৩টি, গবেষণা গ্রন্থ ৩ টি,নাটক ৫৩ টি। দেশের শীর্ষ মানবাধিকার সংগঠনের চেয়ারম্যান, ‘মানবাধিকার সম্মিলিত জোট’ এর মহাসচিব, ‘মানবতার মঞ্চ’ এর চেয়ারম্যান, কিংবা জাতীয় ‘দৈনিক স্বদেশ বিচিত্রা’ এর উপদেষ্টা সম্পাদক হয়েও তামিজী স্যার সাদামাটা জীবনযাপনে অভ্যস্ত। বর্তমানে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সমাজবিজ্ঞান ও সোশ্যাল পলিসি এলামনাই এসোসিয়েশন এর সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সোশ্যাল থিংকিং রিসার্চ সেন্টারের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তামিজী স্যার দুই বাংলায় সমান জনপ্রিয়। আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে মানবাধিকার তাত্ত্বিক, সমাজবিজ্ঞানী ও শিকড়সন্ধানী লেখক হিসেবে তাঁর পরিচিতি রয়েছে। তিনি বাংলাদেশ সোশিওলজিস্ট ফোরাম (বিএসএফ) এর প্রেসিডেন্ট, ভারত বাংলাদেশ মানবাধিকার মৈত্রী সংস্থার স্থায়ী পরিষদের চেয়ারম্যান ও কবিসংসদ বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান হিসেবে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তামিজী স্যারের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক ‘বিজয়ের পতাকা’ ও ভাষা আন্দোলনের পটভূমি নিয়ে নাটক ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’ সারা দেশে অসংখ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শতাধিক মঞ্চস্থ হয়েছে। তিনি কবি নজরুল স্মৃতি পুরস্কার ১৯৯৯, ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ সম্মাননা ২০০৪, মাদার তেরেসা স্বর্ণস্মারক ২০০৬, বেগম রোকেয়া স্মৃতি পদক ২০১০, শেরে বাংলা পদক ২০১১, শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী স্বর্ণস্মারক ২০২২সহ শতাধিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভুষিত হয়েছেন।

অধ্যাপক ড. তামিজী চেয়ারম্যান, অধ্যাপক ড. হামিদা সেক্রেটারি জেনারেল

SBN

SBN

অধ্যাপক মু. নজরুল ইসলাম তামিজী ঢাকা ১৭ আসনে উপ-নির্বাচনে আ.লীগ এর মনোনয়ন প্রত্যাশী

আপডেট সময় ০৮:৫৮:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ জুন ২০২৩

স্টাফ রিপোর্টার : অধ্যাপক মু. নজরুল ইসলাম তামিজী ঢাকা ১৭ আসনে জাতীয় সংসদ উপ-নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর মনোনয়ন প্রত্যাশী। তিনি আজ ৪ জুন রবিবার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি মহোদয়ের ধানমন্ডি কার্যালয় থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন লাভের আবেদনপত্র সংগ্রহ করেছেন। বিকেল ৪টায় মানবাধিকার কর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় মু. নজরুল ইসলাম তামিজী বলেন, ঢাকা ১৭ নির্বাচনীয় এলাকায় শান্তি, সমৃদ্ধি, উন্নয়ন ও সম্প্রীতির ধারা অব্যাহত রাখতে তিনি সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন। তিনি বর্তমানে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট এর উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। জাতীয় মানবাধিকার সোসাইটির চেয়ারম্যান, মানবাধিকার তাত্ত্বিক ও নজরুল গবেষক হিসেবে তার দেশ-বিদেশে সু-খ্যাতি রয়েছে। বাংলাদেশের লেখক ও সাংস্কৃতিক কর্মীদের প্রতিনিধি হিসেবে ইতোমধ্যে ২৬টি জাতীয় সংগঠন তাকে সমর্থন দিয়েছে।
১১ জানুয়ারি ২০০৭ এর পরবর্তী সময়ে মু. নজরুল ইসলাম তামিজী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর পক্ষে সাংবাদিক, লেখক ও পেশাজীবী মহলে জনমত তৈরী, গণতন্ত্র পুণরুদ্ধারে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক ‘বিজয়ের পতাকা’ মঞ্চস্থ করতে গিয়ে ১৯৯৪ সালে ও ২০০৩ সালে মৌলবাদীদের রোষানলে পড়েন।
তিনি মানবাধিকার আন্দোলনের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। ‘তামিজী স্যার’ নামে তিনি বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সম্মানের সাথে পরিচিত। ১৯৮৮ সালে প্রকাশিত ‘মুক্তিপণ’ কাব্যগ্রন্থের মধ্য দিয়ে লেখক হিসেবে তিনি আত্মপ্রকাশ করেন। প্রকাশিত গ্রন্থসংখ্যা ৬১। কাব্যগ্রন্থ ২টি,উপন্যাস ৩টি, গবেষণা গ্রন্থ ৩ টি,নাটক ৫৩ টি। দেশের শীর্ষ মানবাধিকার সংগঠনের চেয়ারম্যান, ‘মানবাধিকার সম্মিলিত জোট’ এর মহাসচিব, ‘মানবতার মঞ্চ’ এর চেয়ারম্যান, কিংবা জাতীয় ‘দৈনিক স্বদেশ বিচিত্রা’ এর উপদেষ্টা সম্পাদক হয়েও তামিজী স্যার সাদামাটা জীবনযাপনে অভ্যস্ত। বর্তমানে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সমাজবিজ্ঞান ও সোশ্যাল পলিসি এলামনাই এসোসিয়েশন এর সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সোশ্যাল থিংকিং রিসার্চ সেন্টারের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তামিজী স্যার দুই বাংলায় সমান জনপ্রিয়। আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে মানবাধিকার তাত্ত্বিক, সমাজবিজ্ঞানী ও শিকড়সন্ধানী লেখক হিসেবে তাঁর পরিচিতি রয়েছে। তিনি বাংলাদেশ সোশিওলজিস্ট ফোরাম (বিএসএফ) এর প্রেসিডেন্ট, ভারত বাংলাদেশ মানবাধিকার মৈত্রী সংস্থার স্থায়ী পরিষদের চেয়ারম্যান ও কবিসংসদ বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান হিসেবে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তামিজী স্যারের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক ‘বিজয়ের পতাকা’ ও ভাষা আন্দোলনের পটভূমি নিয়ে নাটক ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’ সারা দেশে অসংখ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শতাধিক মঞ্চস্থ হয়েছে। তিনি কবি নজরুল স্মৃতি পুরস্কার ১৯৯৯, ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ সম্মাননা ২০০৪, মাদার তেরেসা স্বর্ণস্মারক ২০০৬, বেগম রোকেয়া স্মৃতি পদক ২০১০, শেরে বাংলা পদক ২০১১, শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী স্বর্ণস্মারক ২০২২সহ শতাধিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভুষিত হয়েছেন।