
শাহীন শিকদারঃ
বিএনপি নেতা রানার চাঁদাবাদি ও মামলা বাণিজ্যে অতিষ্ঠ দীঘিনালা উপজেলাবাসি শিরোনামে ৭ই অক্টোবর-০২৫ ইং তারিখে দৈনিক মুক্তির লড়াই পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে দীঘিনালা উপজেলার ভুক্তভোগীদের বক্তব্য নিয়ে তথ্য প্রমাণ সংগ্রহ করার পরে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
অনুসন্ধানী বস্তুনিষ্ঠ প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন সম্পাদক কাজী হাবিবুল্লাহ রানা নিজের মামলা বাণিজ্য দখল বাণিজ্য ও চাঁদাবাজি সহ সকল অপকর্ম ধামাচাপা দেওয়ার জন্য তার মাসিক মাসোয়ারাভুক্ত কতিপয় কিছু গণমাধ্যম কর্মী নামধারী দালাল গংদের নিয়ে দফায় দফায় মিটিং করে নানান ফন্দি ফিকিরে ব্যস্ত সময় পার করছেন বলে সুত্র জানায়।
অন্যদিকে দীঘিনালা উপজেলায় রানার চাঁদাবাজি দখল বাণিজ্য মামলা বাণিজ্যের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হওয়ার পর দৈনিক মুক্তির লড়াই পত্রিকার প্রতিনিধি ও সম্পাদকের মুঠোফোনে একাধিক ব্যক্তি দীঘিনালা উপজেলা বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক কাজী হাবিবুল্লাহ রানার পক্ষ নিয়ে ফোন করে এবং স্বশরীরে সাক্ষাতে করে সংবাদটি দৈনিক মুক্তির লড়াই পত্রিকার অনলাইন থেকে সরিয়ে ফেলার জন্য বিভিন্ন প্রকার অনৈতিক প্রস্তাব প্রদান করেন,যাহা রাষ্ট্রের চতুর্থতম্ভ সাংবাদিকতা প্রসার সাথে সাংঘর্ষিক।
এহেন ব্যক্তি গংরা দেশ ও জাতির শত্রু।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশ উপেক্ষা করে খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা উপজেলা বিএনপি সিনিয়র যুগ্ন সম্পাদক কাজি হাবিবুল্লাহ রানার চাঁদাবাজি মামলা বাণিজ্য বালিমহল দখল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দখলসহ নানান অত্যাচারে অতিষ্ঠ দীঘিনালা উপজেলাবাসী।
অনুসন্ধানে দীঘিনালা উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ঘুরে এবং ভুক্তভোগীদের সাথে কথা বল্লে বেরিয়ে আসে দীঘিনালা উপজেলা বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক কাজি হাবিবুল্লাহ রানার অপকর্মের ফিরিস্তি। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার গণ্য আন্দোলনে ৫ ই আগস্ট-০২৪ ইং তারিখে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা উপজেলাবাসী সারা দেশের মতো আনন্দ উল্লাসে মেতে ওঠে,কিন্তু দীঘিনালা উপজেলাবাসীর সেই আনন্দ বিলীন হয়ে যায় ২০২৪ সালের ৫ ই আগস্টের পর পর উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন সম্পাদক কাজী হাবিবুল্লাহ রানা নামক এক ভয়ঙ্কর দানবের আবির্ভাবের কারণে।
এখানে উল্লেখ থাকে যে ৫ ই আগস্ট-০২৪ইং তারিখে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার’র পতনের পর জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বারংবার সারা দেশে দলীয় নেতাকর্মীদের কঠোর বার্তার মাধ্যমে নির্দেশনা দিয়েছিলেন সারাদেশে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ও অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা চাঁদাবাজি মামলা বাণিজ্য দখলবাজি টেন্ডার বাণিজ্য মানুষের বাড়িঘর লুণ্ঠন ও নাগরিকদের মানবাধিকার লঙ্ঘনের মতো কাজ করা যাবে না, যদি কেউ এমন কাজ করে থাকে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ভাবে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশনা দিয়েছিলেন তিনি।
অনুসন্ধানে আরো জানা যায় ৫ ই আগস্ট-০২৪ ইং তারিখের পরে দীঘিনালা উপজেলা বিএনপি সিনিয়র যুগ্ন সম্পাদক কাজী হাবিবুল্লাহ রানা পিতাঃ কাজী বাবুল, গ্রামঃ থানা বাজার, উপজেলাঃ দীঘিনালা, জেলাঃ খাগড়াছড়ি,দীর্ঘদিন পর দীঘিনালা উপজেলায় রাজনীতিতে প্রকাশ্য আসেন এসেই সিগারেট ব্যবসায়ী নিজামুদ্দিন কে তার সন্ত্রাসী বাহিনির মাধ্যমে ধরে এনে নিজ উপস্থিতিতে নির্যাতনের মাধ্যমে দেড় লক্ষ টাকার মুক্তিপণ আদায় করেন বলে জানান স্থানীয় বাসিন্দারা।এছাড়াও দীঘিনালা উপজেলার বিভিন্ন কাঠ ব্যবসায়ীরা ট্রাক প্রতি এক লক্ষ টাকা চাঁদা দিতে হয়েছে কাজী হাবিবুল্লাহ রানাকে।
কাঠ ব্যবসায়ী সোহেল এর কাঠ বোঝাই ট্রাক আটক করে এক লক্ষ টাকা চাঁদা নেওয়ার পরে ও সোহেলের দুই ট্রাক কাঠ গায়েব করে দেন কাজী হাবিবুল্লাহ রানা যার আনুমানিক বাজার মূল্য ২০ লক্ষ টাকার উপরে। উল্লেখ্য প্রতিদিন দীঘিনালা উপজেলা হয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে কাঠ ব্যবসায়ীদের দৈনিক ২০/২৫ টি কাঠ বোঝাই ট্রাক দীঘিনালা উপজেলার উপর দিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে যায়, আর সেই সকল কাঠ বোঝাই ট্রাক প্রতি এক লক্ষ টাকা করে চাদা উত্তোলন করেন কাজী হাবিবুল্লাহ রানা নামক ভয়ংকর এই দানব, এছাড়াও বিগত এক বছরে কাঠ বোঝাই ট্রাক গায়েব করে দেন রানা আনুমানিক প্রতিটি ট্রাকে নয় লক্ষ থেকে দশ লক্ষ টাকার কাঐ বোঝাই ছিল বলে ব্যবসায়ীরা জানান।
দীঘিনালা উপজেলা কাঠ ব্যবসায়ীরা আরো জানান মামলার ভয় এবং মব সন্ত্রাসের ভয়ে কেউ কাজী হাবিবুল্লাহ রানার বিরুদ্ধে মুখ খোলার সাহস পায় না।এলাকাবাসী সূত্রে আরো জানা যায় কাজী হাবিবুল্লাহ রানা দীঘিনালা উপজেলা বিএনপি সিনিয়র যুগ্ন সম্পাদক পদ ব্যবহার করে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশ উপেক্ষা করে ৫ ই আগস্টের পরপর মামলা বাণিজ্যের মাধ্যমে দীঘিনালা উপজেলার নিরীহ মানুষদের থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন কাড়ি কাড়ি টাকা।
৫ আগস্ট-০২৪ ইং তারিখের পর থেকে অদ্যাবধি পর্যন্ত কাজী হাবিবুল্লাহ রানার চাঁদাবাজি মামলা বাণিজ্য দখল বাণিজ্য কাঠ ব্যবসায়ীদের কাঠ বোঝাই ট্রাক প্রতি ১ লক্ষ টাকা চাদা সহ সাধারণ মানুষদের জিম্মি করে মুক্তিপন আদায়ের কারণে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভাবমূর্তি একদিকে যেমন ক্ষুন্ন হচ্ছে অপরদিকে সাধারণ নাগরিকদের মাঝে বিএনপি’র প্রতি বিরূপ প্রভাব পড়ছে বলে দীঘিনালা উপজেলা বাসি জানান।
দীঘিনালা উপজেলা বিএনপি সিনিয়র যুগ্ন সম্পাদক কাজী হাবিবুল্লাহ রানাকে কিছুদিন পূর্বে চাঁদাবাজি দখল বাণিজ্য মুক্তিপন আদায় মামলা বাণিজ্য সহ বিভিন্ন অভিযোগের ভিত্তিতে স্থানীয় সেনাবাহিনী আটক করে সেনা ক্যাম্পে নিয়ে যায়,
পরবর্তীতে রানার শশুর মোশারফ হোসেন সেনাবাহিনীর কাছে মোসলেখা দিয়ে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন বলে এলাকাবাসী জানান।
কাজী হাবিবুল্লাহ রানার মামলা বাণিজ্য, দখল বাণিজ্য ব্যবসায়ীদের থেকে মুক্তিপণ আদায় সহ নানান অপকর্মের বিষয়ে জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে দীঘিনালা উপজেলা বিএনপির পদধারী এক নেতা এই প্রতিবেদককে জানান, কাজী হাবিবুল্লাহ রানার এই সকল অপকর্মের কারণে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি দীঘিনালা উপজেলা শাখা বিব্রত, তিনি আরো বলেন জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের নির্দেশ উপেক্ষা করে সারা দেশে যেই সকল নেতাকর্মী বিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে বিভিন্ন অনিয়ম জুলুমবাজি চাঁদাবাজি মামলা বাণিজ্যে জড়িত ছিল। তাদের বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি সাংগঠনিকভাবে ব্যবস্থা নিয়েছে এবং অনেকেই স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে তা আপনারা দেখেছেন।
কারণ আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বারংবার বলেছেন কোন ব্যক্তির অন্যায় অপকর্মের দায় দল নিবে না এবং কাজী হাবিবুল্লাহ রানা জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে বিগত এক বছরের সীমাহীন অনৈতিক কর্মকাণ্ডের বিষয়ে আমাদের নেতা ওদুদ ভূঁইয়া ভাই কে অবগত করা হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা আরো জানান দীঘিনালা উপজেলা বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক কাজী হাবিবুল্লাহ রানা দীঘিনালা উপজেলা এক মূর্তিমান আতঙ্কের নাম, নিরীহ মানুষদের মামলার ভয় দেখিয়ে এক লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হাতিয়ে নিয়ে বর্তমানে কাড়ি কাড়ি টাকার মালিক বনে গেছেন এমনকি আগামীতে তিনি নির্বাচন করবেন বলে জানান, কাজী হাবিবুল্লা রানার রয়েছে সশস্ত্র একটি সন্ত্রাসী বাহিনী, ওই সন্ত্রাসী বাহিনীর কাজ হচ্ছে রানার নির্দেশ মোতাবেক দীঘিনালা উপজেলার নিরীহ মানুষদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বসতবাড়িতে হামলা করে মুক্তিপন আদায় করা, দীঘিনালা উপজেলাবাসী আরো জানান কাজী হাবিবুল্লাহ রানার সকল অনিয়ম দুর্নীতি জুলুমবাজের প্রধান পৃষ্ঠপোষক তার (প্রথম স্ত্রীর বাবা) শ্বশুর জেলা বিএনপি নেতা মোশারফ হোসেন।
অন্যদিকে দীঘিনালা উপজেলার জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র বিভিন্ন ইউনিয়নের নেতাকর্মীদের সাথে কথা বলে জানা যায় যে কাজী হাবিবুল্লাহ রানার বিগত এক বছরের কর্মকাণ্ড জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শের সাথে সাংঘর্ষিক তাই তারা এই বিতর্কিত দীঘিনালা উপজেলা বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক এর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দলীয় নীতি নির্ধারকদের প্রতি আহবান জানান।
পরবর্তীতে ব্যবসায়ীদের থেকে আর চাঁদাবাজি মুক্তিপণাদায় দখল বাণিজ্য মামলা বাণিজ্য বালুমহল দখল সহ বিভিন্ন অভিযোগের বিষয়ে জানতে দীঘিনালা উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন সম্পাদক কাজী হাবিবুল্লাহ রানার মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে প্রথমে কোন সাড়া পাওয়া যায়নি পরবর্তীতে খুদেবার্তা পাঠানো হলে তিনি প্রতিবেদকের মুঠোফোন নাম্বারে ফোন দিলে অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রথমেই পরিচয় দেন তিনি দৈনিক সরোজমিন বার্তা নামক পত্রিকার খাগড়াছড়ি জেলা প্রতিনিধি ও দীঘিনালা উপজেলা প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি, দীঘিনালা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক, এলাকার বিচারক এবং আগামীতে সাধারন সম্পাদক প্রার্থী দীঘিনালা উপজেলা বিএনপি, এবং এই সকল অভিযোগের সবই মিথ্যে ভিত্তিহীন ও বানোয়াট।কাজী হাবিবুল্লাহ রানার এমন উত্তরে পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিবেদক প্রশ্ন করেন সকল অভিযোগ যদি মিথ্যাই হয়ে থাকে তাহলে দীঘিনালা উপজেলায় আপনার ধারার নির্যাতিত স্থানীয় ভুক্তভোগীদের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আপনাকে সেনা ক্যাম্পে আটক করার পরে আপনার শ্বশুর মোশারফ হোসেন মোচলেখা দিয়ে ছাড়িয়ে নিয়ে আসার কারণ কি?
প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নের কোন উত্তর না দিয়ে মুঠোফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন কাজি হাবিবুল্লা রানা। পরবর্তীতে কাজী হাবিবুল্লাহ রানা খাগড়াছড়ি জেলার গণমাধ্যম প্রতিনিধির মাধ্যমে প্রতিবেদককে ফোন করিয়ে অনুরোধ জানান যেন কাজী হাবিবুল্লার রানার অপকর্মের সংবাদটি প্রকাশিত না করা হয়।
কারণ এই মুহূর্তে কাজী হাবিবুল্লাহ রানা দীঘিনালা উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন সম্পাদক এর বিগত এক বছরের অনিয়ম দখল বাজি চাঁদাবাজি মামলা বাণিজ্যের সংবাদটি প্রকাশিত হলে সামনে সম্মেলনে তিনি পদ পদবী থেকে বঞ্চিত হবেন, কাজী হাবিবুল্লা রানার পক্ষে সুপারিশকৃত ওই গণমাধ্যম কর্মী কথার একপর্যায়ে অকপটে এই প্রতিবেদকের কাছে স্বীকার করেন দীঘিনালা উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক কাজী হাবিবুল্লাহ রানা বিগত এক বছরে মামলা বাণিজ্য দখল বাণিজ্য ব্যবসায়ীদের থেকে মুক্তিপন আদায় সহ বিভিন্ন অপকর্মে জড়িত ছিলেন। পরবর্তীতে খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা উপজেলার বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে কথা বলে দীঘিনালা উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক কাজী হাবিবুল্লাহ রানার বিষয়ে জানতে চাইলে গণমাধ্যম কর্মীরা এই প্রতিবেদককে জানান, কাজী হাবিবুল্লা রানার চাঁদাবাজি দখল বাণিজ্য অনিয়ম দুর্নীতি মুক্তিপণ আদায় মামলা বাণিজ্য সহ এই সকল বিষয়ে আমরা সংবাদ প্রকাশিত করতে পারছি না তার একটাই কারণ মব সন্ত্রাস’র ভয়, কিন্তু আপনারা ঢাকা থেকে আসছেন দীর্ঘ অনুসন্ধান করেছেন, ভুক্তভোগীদের বক্তব্য নিয়েছেন আপনারা লিখতে পারেন।দীঘিনালা উপজেলার স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীরা এই প্রতিবেদককে আরো জানান, কাজী হাবিবুল্লাহ রানার বিষয়ে পাওয়ার সকল অভিযোগ এবং ভুক্তভোগীদের বক্তব্য শতভাগ সত্যি।
ঢাকা থেকে প্রকাশিত একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকার স্থানীয় প্রতিনিধি আক্ষেপের সুরে বলেন কাজী হাবিবুল্লাহ রানার মতো নেতাদের কারণে দীঘিনালা উপজেলা বিএনপির ভোট দিন দিন কমতেছে এবং খাগড়াছড়ি জেলার জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ ওদুদ ভুঁইয়ার ভাবমূর্তি দিন দিন তলানিতে পৌঁছাচ্ছে আগামীতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন এখনই যদি কাজী হাবিবুল্লাহ রানাদের মত দল বিক্রি করা বিএনপি’র ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশ উপেক্ষা করা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে দলীয়ভাবে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না নেওয়া হয় তাহলে আসছে জাতীয় নির্বাচনে এর প্রভাব পড়বে বলে মনে করেন তিনি।
চলবে,,,,,,,,