
নিজস্ব ডেস্ক
সাজ্জাদ হোসেন দোদুল পেশায় নাটকের পরিচালক, প্রযোজক ও অভিনেতা। টেলিভিশনের পেশাদার সংগঠনগুলোতে ফ্যাসিজম কায়েম করা রোকেয়া প্রাচী,সাজ্জাদ হোসেন দোদুল এবং এস হক অলীক গংদের নেশা ও পেশা ছিল।নিম্নমানের নির্মান করে পয়সা উপার্জন অভিনেতা,কলাকুশলীদের ঠিকমতো সন্মানী না দেয়ার অভিযোগও অনেক পুরনো। গত টেলিভিশন এন্ড ডিজিটাল প্রোগ্রাম প্রডিউসার এসোশিয়েশন (টেলিপ্যাব) নির্বাচন না হতে দিয়ে অবৈধভাবে সিলেকশনও করা হয়েছিল বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভুক্তভোগীরা জানান।গত ১৫ জুলাই ২০২৪ সাজ্জাদ হোসেন দোদুলের নেতৃত্বে ধানমন্ডি ৩২ এ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে রোকেয়া প্রাচী সহ টেলিপ্যাবের একটি দল ফুলের শুভেচ্ছা জানান।
এ সময় সাজ্জাদ হোসেন দোদুল বলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু না হলে আমরা মানচিত্র পেতামনা তাই পিতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আমাদের কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছি।
সাজ্জাদ হোসেন দোদুলের স্ত্রী রাশেদা আক্তার লাজুকের সাথে প্রাক্তন তথ্যমন্ত্রী ও ফ্যাসিস্ট সরকারের বিভিন্ন মহলের সখ্যতা প্রায় সকলেরই জানা বড় বড় সরকারী কাজ বাগানো, তদবির বাণিজ্য, অনুদানের চলচ্চিত্র পাওয়া এছাড়াও আওয়ামী সরকারের আস্থাভাজন বিজ্ঞাপনী সংস্থা এশিয়াটিককে কাজে লাগিয়ে টেলিভিশন সহ সরকারী কাজ বাগানোর অভিযোগও রয়েছে।
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের সকল সুবিধাভোগী আওয়ামী তেলবাজ সাজ্জাদ হোসেন দোদুল এখন বিএনপির বিভিন্ন নেতাদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে নিজেকে বিএনপি সমর্থক বলে দাবী করছে।এমন সুবিধাভোগী ফ্যাসিস্টের দোসরদের ঠাঁই বিএনপির মতো বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী রাজনৈতিক দলে হবেনা বলে সাংস্কৃতিক অঞ্চলের বিজ্ঞজনেরা মনে করেন।