ঢাকা ১১:৫০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo রাঙ্গামাটিতে কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় Logo পঞ্চগড়ে নবাগত জেলা প্রশাসক এর সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় Logo লাকসামে ট্রাক মোটরসাইকেল সংঘর্ষে যুবকের মৃত্যু Logo গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব নিলেন মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান মোল্লা Logo পবা-মোহনপুর আসনে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা Logo চট্টগ্রামের বহিঃনোঙ্গরে আর্টিসানাল ট্রলিং বোট ও জালসহ ১৮ জেলে আটক Logo সরাইলে জামি নিয়ে বিরোধের জেরে সংঘর্ষ, আটক ১৫, আহত ২৫ Logo ইনসাফভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা গড়তে চাই -আলহাজ্ব সেলিম মাহমুদ Logo নালিতাবাড়ীতে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার Logo ‎বরুড়ায় ডিপ্লোমা মেডিকেল এসোসিয়েশনের জেলা সাধারণ সম্পাদককে সংবর্ধনা

আগামী ৬ ও ৭ জানুয়ারি দেশব্যাপী সর্বাত্মক হরতালের ঘোষণা বিএনপির

ডেস্ক রিপোর্ট

অবৈধ সরকারের পদত্যাগ, নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠা, দলের সকল রাজনৈতিক নেতার মুক্তি দাবি এবং ভোট বর্জনে চলমান অসহযোগের সমর্থনে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল ডেকেছে বিএনপি।

শনিবার (৬ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় শুরু হয়ে এ হরতাল চলবে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত। অর্থাৎ ভোটের দিন ৭ জানুয়ারি সারাদিন হারতাল পালন করবে দলটি। আর ভোটের আগের ও পরের দিন ১২ ঘণ্টা পালন করবে বিএনপি।

বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) বিকেলে ভার্চুয়াল ব্রিফিংয়ে হরতালের এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ।

আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধিত ২৮টি দল এতে অংশ নিয়েছে। বিপরীতে বিএনপিসহ বিভিন্ন সরকারবিরোধী দল এই নির্বাচনে অংশ নেয়নি । তফসিল ঘোষণার পরই তারা তা প্রত্যাখ্যান করে ভোটে আসেনি।

অবশ্য, তারও আগ থেকেই সরকারবিরোধী এসব দল একদফা দাবিতে আন্দোলন করে আসছিল। আর ঘোষণা দেয়, এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবে না। শেষ পর্যন্ত তারা তাদের কথায়ই অটল থাকে।

এই একদফা দাবি আদায়ে গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে মহাসমাবেশ পণ্ড হওয়ার পরদিন ২৯ অক্টোবর থেকে গত দেড় মাস ধরে সরকার পতনের আন্দোলনে ধারাবাহিকভাবে হরতাল ও অবরোধ কর্মসূচি দিয়ে আসছিল বিএনপি। এ পর্যন্ত ১২ দফায় ২২ দিন অবরোধ এবং চার দফায় ৫ দিন হরতাল কর্মসূচি পালন করে বিএনপি।

পরে গত ২১ ডিসেম্বর থেকে ভোট বর্জন ও সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের আহ্বানে গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করে আসছে দলটি। এই কর্মসূচির আওতায় চার দফায় সারাদেশে লিফলেট বিতরণ করেছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। আর এবার ভোটের দিন ঘিরে আবার হরতালের ডাক দিলো বিএনপি।

উল্লেখ্য, বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দলগুলোও এর আগে একই কর্মসূচি পালন করে। এছাড়া, জামায়াতও বিএনপির সঙ্গে মিল রেখে কর্মসূচি দিয়ে আসছে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

রাঙ্গামাটিতে কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

SBN

SBN

আগামী ৬ ও ৭ জানুয়ারি দেশব্যাপী সর্বাত্মক হরতালের ঘোষণা বিএনপির

আপডেট সময় ০৪:৪৪:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৪

ডেস্ক রিপোর্ট

অবৈধ সরকারের পদত্যাগ, নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠা, দলের সকল রাজনৈতিক নেতার মুক্তি দাবি এবং ভোট বর্জনে চলমান অসহযোগের সমর্থনে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল ডেকেছে বিএনপি।

শনিবার (৬ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় শুরু হয়ে এ হরতাল চলবে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত। অর্থাৎ ভোটের দিন ৭ জানুয়ারি সারাদিন হারতাল পালন করবে দলটি। আর ভোটের আগের ও পরের দিন ১২ ঘণ্টা পালন করবে বিএনপি।

বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) বিকেলে ভার্চুয়াল ব্রিফিংয়ে হরতালের এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ।

আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধিত ২৮টি দল এতে অংশ নিয়েছে। বিপরীতে বিএনপিসহ বিভিন্ন সরকারবিরোধী দল এই নির্বাচনে অংশ নেয়নি । তফসিল ঘোষণার পরই তারা তা প্রত্যাখ্যান করে ভোটে আসেনি।

অবশ্য, তারও আগ থেকেই সরকারবিরোধী এসব দল একদফা দাবিতে আন্দোলন করে আসছিল। আর ঘোষণা দেয়, এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবে না। শেষ পর্যন্ত তারা তাদের কথায়ই অটল থাকে।

এই একদফা দাবি আদায়ে গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে মহাসমাবেশ পণ্ড হওয়ার পরদিন ২৯ অক্টোবর থেকে গত দেড় মাস ধরে সরকার পতনের আন্দোলনে ধারাবাহিকভাবে হরতাল ও অবরোধ কর্মসূচি দিয়ে আসছিল বিএনপি। এ পর্যন্ত ১২ দফায় ২২ দিন অবরোধ এবং চার দফায় ৫ দিন হরতাল কর্মসূচি পালন করে বিএনপি।

পরে গত ২১ ডিসেম্বর থেকে ভোট বর্জন ও সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের আহ্বানে গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করে আসছে দলটি। এই কর্মসূচির আওতায় চার দফায় সারাদেশে লিফলেট বিতরণ করেছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। আর এবার ভোটের দিন ঘিরে আবার হরতালের ডাক দিলো বিএনপি।

উল্লেখ্য, বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দলগুলোও এর আগে একই কর্মসূচি পালন করে। এছাড়া, জামায়াতও বিএনপির সঙ্গে মিল রেখে কর্মসূচি দিয়ে আসছে।