ঢাকা ১১:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়িতে বসেই প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগ Logo অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনই বর্তমান কমিশনের প্রধান লক্ষ্য Logo বুড়িচংয়ে তারুণ্যের উৎসব উদযাপন জুলাই ৩৬ সংক্রান্ত, পরিচ্ছন্নতা, বর্জ্য শূন্যতার প্রচার অভিযান ও পুরষ্কার বিতরণ Logo লাকসাম জুয়েলারি সমিতির পরিচিতি সভা ও সংবর্ধনা Logo লাকসামে অগ্নিকাণ্ডে  তিন পরিবারের  নয়টি ঘর পুড়ে ছাই Logo সাজেকে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ Logo মোংলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২, আহত ৩ Logo কুমিল্লায় উষসী পরিষদের আলোচনা ও কবিতা পাঠের আসর Logo চাঁদপুরে দুই ইটভাটার মালিককে ৩ লাখ টাকা জরিমানা Logo দেশব্যাপী পরিবেশ অধিদপ্তরের ১০টি অভিযানে সাড়ে ৩৮ লক্ষ টাকা জরিমানা

আগামী ৬ ও ৭ জানুয়ারি দেশব্যাপী সর্বাত্মক হরতালের ঘোষণা বিএনপির

ডেস্ক রিপোর্ট

অবৈধ সরকারের পদত্যাগ, নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠা, দলের সকল রাজনৈতিক নেতার মুক্তি দাবি এবং ভোট বর্জনে চলমান অসহযোগের সমর্থনে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল ডেকেছে বিএনপি।

শনিবার (৬ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় শুরু হয়ে এ হরতাল চলবে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত। অর্থাৎ ভোটের দিন ৭ জানুয়ারি সারাদিন হারতাল পালন করবে দলটি। আর ভোটের আগের ও পরের দিন ১২ ঘণ্টা পালন করবে বিএনপি।

বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) বিকেলে ভার্চুয়াল ব্রিফিংয়ে হরতালের এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ।

আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধিত ২৮টি দল এতে অংশ নিয়েছে। বিপরীতে বিএনপিসহ বিভিন্ন সরকারবিরোধী দল এই নির্বাচনে অংশ নেয়নি । তফসিল ঘোষণার পরই তারা তা প্রত্যাখ্যান করে ভোটে আসেনি।

অবশ্য, তারও আগ থেকেই সরকারবিরোধী এসব দল একদফা দাবিতে আন্দোলন করে আসছিল। আর ঘোষণা দেয়, এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবে না। শেষ পর্যন্ত তারা তাদের কথায়ই অটল থাকে।

এই একদফা দাবি আদায়ে গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে মহাসমাবেশ পণ্ড হওয়ার পরদিন ২৯ অক্টোবর থেকে গত দেড় মাস ধরে সরকার পতনের আন্দোলনে ধারাবাহিকভাবে হরতাল ও অবরোধ কর্মসূচি দিয়ে আসছিল বিএনপি। এ পর্যন্ত ১২ দফায় ২২ দিন অবরোধ এবং চার দফায় ৫ দিন হরতাল কর্মসূচি পালন করে বিএনপি।

পরে গত ২১ ডিসেম্বর থেকে ভোট বর্জন ও সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের আহ্বানে গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করে আসছে দলটি। এই কর্মসূচির আওতায় চার দফায় সারাদেশে লিফলেট বিতরণ করেছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। আর এবার ভোটের দিন ঘিরে আবার হরতালের ডাক দিলো বিএনপি।

উল্লেখ্য, বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দলগুলোও এর আগে একই কর্মসূচি পালন করে। এছাড়া, জামায়াতও বিএনপির সঙ্গে মিল রেখে কর্মসূচি দিয়ে আসছে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়িতে বসেই প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগ

SBN

SBN

আগামী ৬ ও ৭ জানুয়ারি দেশব্যাপী সর্বাত্মক হরতালের ঘোষণা বিএনপির

আপডেট সময় ০৪:৪৪:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৪

ডেস্ক রিপোর্ট

অবৈধ সরকারের পদত্যাগ, নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠা, দলের সকল রাজনৈতিক নেতার মুক্তি দাবি এবং ভোট বর্জনে চলমান অসহযোগের সমর্থনে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল ডেকেছে বিএনপি।

শনিবার (৬ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় শুরু হয়ে এ হরতাল চলবে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত। অর্থাৎ ভোটের দিন ৭ জানুয়ারি সারাদিন হারতাল পালন করবে দলটি। আর ভোটের আগের ও পরের দিন ১২ ঘণ্টা পালন করবে বিএনপি।

বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) বিকেলে ভার্চুয়াল ব্রিফিংয়ে হরতালের এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ।

আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধিত ২৮টি দল এতে অংশ নিয়েছে। বিপরীতে বিএনপিসহ বিভিন্ন সরকারবিরোধী দল এই নির্বাচনে অংশ নেয়নি । তফসিল ঘোষণার পরই তারা তা প্রত্যাখ্যান করে ভোটে আসেনি।

অবশ্য, তারও আগ থেকেই সরকারবিরোধী এসব দল একদফা দাবিতে আন্দোলন করে আসছিল। আর ঘোষণা দেয়, এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবে না। শেষ পর্যন্ত তারা তাদের কথায়ই অটল থাকে।

এই একদফা দাবি আদায়ে গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে মহাসমাবেশ পণ্ড হওয়ার পরদিন ২৯ অক্টোবর থেকে গত দেড় মাস ধরে সরকার পতনের আন্দোলনে ধারাবাহিকভাবে হরতাল ও অবরোধ কর্মসূচি দিয়ে আসছিল বিএনপি। এ পর্যন্ত ১২ দফায় ২২ দিন অবরোধ এবং চার দফায় ৫ দিন হরতাল কর্মসূচি পালন করে বিএনপি।

পরে গত ২১ ডিসেম্বর থেকে ভোট বর্জন ও সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের আহ্বানে গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করে আসছে দলটি। এই কর্মসূচির আওতায় চার দফায় সারাদেশে লিফলেট বিতরণ করেছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। আর এবার ভোটের দিন ঘিরে আবার হরতালের ডাক দিলো বিএনপি।

উল্লেখ্য, বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দলগুলোও এর আগে একই কর্মসূচি পালন করে। এছাড়া, জামায়াতও বিএনপির সঙ্গে মিল রেখে কর্মসূচি দিয়ে আসছে।