সালাউদ্দিন সোহাগ স্টাফ রিপোর্টার:
চাঁদপুরের কচুয়ায় খেলতে গিয়ে আগুনে পুড়ে জ¦লসে গেছে শিশু সামিয়ার (৬) শরীর। মঙ্গলবার (২১ জানুুয়ারি ২০২৫) দুপুরে উপজেলা তেতৈয়া গ্রামের ৪১নং সরকারি প্রাথমিক বিদালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাসুক হাসান জানান, শিক্ষার্থী সামিয়া শিশু শ্রেণীর ছাত্রী। দুপুর ১২ টায় বিদ্যালয় ছুটির পর সে বড় বোনের জন্য অপেক্ষায় করতে গিয়ে অন্য শিক্ষার্থীদের সাথে মাঠে খেলা করে। বেলা সাড়ে ১২ টার দিকে আমি ক্লাসে থাকাকালিন দেখতে পাই মেয়েটি শরীরে আগুন নিয়ে চিৎকার দিতে দিতে বিদ্যালয়ের বারান্দার দিকে ছুটে আসছে। আমি ও নতুন বই নিতে আসা বরুচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সোহেল রানা তাৎক্ষনিক ছুটে গিয়ে মেয়েটির জামা ছিড়ে ফেলি। ততক্ষণ মেয়েটির শরীরের প্রায় ৭০ ভাগ অংশ পুড়ে গেছে এবং আমাদের উভয়ের দু’হাত জ¦লসে গেছে। পরে তাকে উদ্ধার করে কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরী বিভাগে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকা রেফার করে।
সামিয়ার বাবা মিজানুর রহমান জানান, আমার দুই মেয়ে বড় মেয়ে তেতৈয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রী। ছোট মেয়ে সামিয়া প্রথম শ্রেণীর ছাত্রী। স্কুল ছুটির হওয়ার পর বড় বোনের জন্য অপেক্ষায় করতে গিয়ে অন্য শিক্ষার্থীদের সাথে খেলার চলে ময়লার আগুনের স্তুপে পড়ে গিয়ে তার শরীর জ¦লসে যায়। খবর পেয়ে আমি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে মেয়েটিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসি।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাসুক হাসান জানান, শিক্ষার্থী সামিয়া শিশু শ্রেণীর ছাত্রী। দুপুর ১২ টায় বিদ্যালয় ছুটির পর সে বড় বোনের জন্য অপেক্ষায় করতে গিয়ে অন্য শিক্ষার্থীদের সাথে মাঠে খেলা করে। বেলা সাড়ে ১২ টার দিকে আমি ক্লাসে থাকাকালিন দেখতে পাই মেয়েটি শরীরে আগুন নিয়ে চিৎকার দিতে দিতে বিদ্যালয়ের বারান্দার দিকে ছুটে আসছে। আমি ও নতুন বই নিতে আসা বরুচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সোহেল রানা তাৎক্ষনিক ছুটে গিয়ে মেয়েটির জামা ছিড়ে ফেলি। ততক্ষণ মেয়েটির শরীরের প্রায় ৭০ ভাগ অংশ পুড়ে গেছে এবং আমাদের উভয়ের দু’হাত জ¦লসে গেছে। পরে তাকে উদ্ধার করে কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরী বিভাগে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকা রেফার করে।
সামিয়ার বাবা মিজানুর রহমান জানান, আমার দুই মেয়ে বড় মেয়ে তেতৈয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রী। ছোট মেয়ে সামিয়া প্রথম শ্রেণীর ছাত্রী। স্কুল ছুটির হওয়ার পর বড় বোনের জন্য অপেক্ষায় করতে গিয়ে অন্য শিক্ষার্থীদের সাথে খেলার চলে ময়লার আগুনের স্তুপে পড়ে গিয়ে তার শরীর জ¦লসে যায়। খবর পেয়ে আমি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে মেয়েটিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসি।