প্রিয়াংকা নিয়োগী
কবি কানে যেদিন ঢুকেছিলো কবি রবীন্দ্রনাথ বিশ্বকবি, তখন থেকেই কবির চিন্তাভাবনায় শুধুই বিশ্বকবি থাকত।তখন কবির সবে জ্ঞান বুদ্ধি হয়েছে, অর্থাৎ একটি বাচ্চার জ্ঞান বুদ্ধি
হলেই তার কানে যেমন ঢুকিয়ে দেওয়া হয় রবীন্দ্রনাথকে।সেই কানে ঢোকা মাত্রই কবির ভাবনায় রবীন্দ্রনাথ যুক্ত হোলো।সবসময়ই রবির চিন্তায় মত্ত্ব হোলো কি করে তিনি কবি হলেন,কিভাবে গান লিখলেন,বিশ্বকবি হতে গেলে কি হতে হয়,এত সুন্দর গান তৈরী করলেন কিভাবে ইত্যাদি ইত্যাদি।
কবির অবসর সময় শুরু হোলো
রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে ভাবনা।রাবিন্দ্রীক চিন্তাভাবনা ও রবীন্দ্রনাথের প্রতি কৌতুহল জড়িয়েই বড়ো হওয়া কবির। ২০২৩ এর অক্টোবর থেকে ২০২৪ এর মার্চ মাস এইটুকু সময় ধরে রাবীন্দ্রিক চিন্তাভাবনা বা রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে তার ভাবনা সড়ে যায়।তিনি বর্তমানে ল কলেজে কর্মরত।২০২৪ এর মার্চ মাসে
ল কলেজের কনফারেন্স রুমে জানালার সামনে বসে বাঁশ গাছ থেকে আসা বাতাস উপভোগ করছিলেন
আর পাশের স্কুলের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান থেকে আসা গান শুনছিলন।গান শুনতে শুনতেই কবির মনে পড়ে গেলো রবীন্দ্রনাথের কথা।অনুভব করলেন ছয় মাস যাবৎ রবীন্দ্রনাথের অনুভবে নেই।যা ছোটোর থেকেই ছিলো। রবীন্দ্রনাথের প্রতি কৌতুহল সেই জ্ঞান বুদ্ধির সূচনা লগ্ন থেকেই ছিলো।তবে সেগুলো স্বাভাবিক ছিলো তারকাছে।তিনি এটাই মনে করতেন একজন বিশ্বকবিকে নিয়ে ভাবাটা স্বাভাবিক ব্যাপার।তার চিন্তা ও তার প্রতি কৌতুহলে নিজেকে জড়িয়ে রাখা স্বাভাবিক ব্যাপার ছিলো কবির কাছে।আর সেটা ন্যাচারালি হোতো। বিশ্বকবির প্রতি টান তার অন্তর থেকে।কিন্তু যখন তিনি অনুভব করতে
পারলেন যে ছয়মাস থেকে দূরত্ব তৈরি হয়েছে তখন অনুভব করলেন সেইসব কিছু যা ছোটোর থেকে অনুভব করতেন।সাথে এটাও অনুভব করলেন তার জীবনের প্রথম পুরুষ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।