ঢাকা ০৯:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo নলছিটিতে ৪০টি টিউবওয়েল বিতরণ Logo অবৈধ ড্রেজারে ধ্বংসের মুখে বারেশ্বর বিলের তিন ফসলি জমি Logo কালীগঞ্জে ভাটা উচ্ছেদে এসে শ্রমিকদের বাধায় ফিরে গেলেন পরিবেশ অধিপ্তর Logo সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে ৫১ শিক্ষার্থী মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তির্ন Logo ১৬ই ডিসেম্বর: মুক্তির লড়াই, গণঅভ্যুত্থান ও নতুন বাংলাদেশের প্রত্যাশা Logo চীনের অর্থনীতি: চাপ সামলেও শক্তিশালী অগ্রগতি Logo বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে শক্তিশালী রাষ্ট্র গড়ার লক্ষ্যে চীন Logo ইউনিট ৭৩১: সংগঠিত রাষ্ট্রীয় অপরাধের অকাট্য প্রমাণ Logo আবুধাবিতে ওয়াং ই–শেখ আবদুল্লাহ বৈঠক Logo ১৫ ডিসেম্বর ১৯৭১: বিজয়ের একেবারে দ্বারপ্রান্তে—রণাঙ্গনে চূড়ান্ত আঘাতের দিন

খুলনায় অতি বৃষ্টির ফলে রাস্তাঘাট পানির নিচে : জনজীবনে নেমে এসেছে ভোগান্তি

নাহিদ জামান, খুলনা

খুলনায় তিন চার দিন ধরে অবিরাম বৃষ্টির ফলে বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে গেছে বিভিন্ন বিভিন্ন ফসলী জমি, মাছের ঘের, পানের বরাজ, বাড়ী ঘর, মসজিদ মাদ্রাসা, রাস্তাঘাট, হাসপাতাল সহ বিভিন্ন ব্যাবস্থাপনা।

খুলনার বিভিন্ন জায়গা রয়েলের মোড়, সোনাডাঙ্গা বাসষ্টান, শিববাড়ী, আবু নাসের হাসপাতাল ঘুরে দেখা যায় রাস্তার উপর হাটু সমান পানি। এসব স্থানে ড্রেন থেকে পানি নিস্কাশনের পরিবর্তে ড্রেনের পানি রাস্তার চলে আসছে। মানুষ প্রয়োজনে পানি ও বৃষ্টির মধ্যে বের হলেও যাতায়েতের জন্য রাস্তায় কোন ইজি বাইক বা রিকসা্ পাওয়া যাচ্ছে না। দুরদুরন্তে যাতায়েতের জন্য কিছু গাড়ী অনেক সময় পরে পরে চোখে পড়ছে। রাস্তা দিয়ে চলাচল মানুষগুলী কে বিশাক্ত পানির মধ্যে দিয়েই চলাচল করতে হচ্ছে। আবু নাসের হাসপাতালের সামনে কিছু দোকানপাট খোলা থাকলেও দোকানের ভেতরে হাটু পানি। হোটেল গুলিতে পানি ভেতর দাড়িয়েই মানুষ সকালের নাস্তা সেরে নিচ্ছে। হাসপাতালের গেটে হাটু পানি জমে আছে। দুরদুরন্ত থেকে বন্ধের দিনেও হাসপাতালে জরুরি সেবা নিতে আসা রুগীরা পড়েছে বিপাকে। পানির ভেতর দিয়েই হেটে হাসপাতালে প্রবেশ করতে হচ্ছে। সুধু হাসপাতাল গেটেই না হাসপাতালের চত্বরে হাটু পানি।

হাসপাতালের নিচতলায় পানি ঢুকে পড়েছে।
মানুষের বাড়ির সামনে পানি টুইটুই করছে। প্রয়োজন ছাড়া কেহ আসছে না। বাজারে বেশির ভাগ দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। ব্যাস্ততম রাস্তাঘাটে নিরিরিলি পরিবেশ বিরাজ করছে। গাড়ী নেই বললেই চলে। এই বৃষ্টির কারনে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে নিন্ম আয়ের মানুষগুলি। তারা যেতে পারছে না কোন কাজে। আয়ের সন্ধানে রাস্তায় ভ্যান, অটো, মাহেন্দ্রো নিয়ে বের হলেও নেই কোন যাত্রী।

অনেকেই মাছ চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করে। তাদের অনেকের ঘের ডুবে গেছে। ফসলী জমিগুলী সব রয়েছে পানির নিচে। এতে ফসলের গোড়া পঁচে ফসল নষ্ট হচ্ছে। পান চাষিরাও পড়েছে বিপাকে, পানের বরাজের ভেতরও হাটু সমান পানি জমেছে এতে বরাজ নষ্ট হয়ে যাবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

নলছিটিতে ৪০টি টিউবওয়েল বিতরণ

SBN

SBN

খুলনায় অতি বৃষ্টির ফলে রাস্তাঘাট পানির নিচে : জনজীবনে নেমে এসেছে ভোগান্তি

আপডেট সময় ০৮:০৭:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নাহিদ জামান, খুলনা

খুলনায় তিন চার দিন ধরে অবিরাম বৃষ্টির ফলে বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে গেছে বিভিন্ন বিভিন্ন ফসলী জমি, মাছের ঘের, পানের বরাজ, বাড়ী ঘর, মসজিদ মাদ্রাসা, রাস্তাঘাট, হাসপাতাল সহ বিভিন্ন ব্যাবস্থাপনা।

খুলনার বিভিন্ন জায়গা রয়েলের মোড়, সোনাডাঙ্গা বাসষ্টান, শিববাড়ী, আবু নাসের হাসপাতাল ঘুরে দেখা যায় রাস্তার উপর হাটু সমান পানি। এসব স্থানে ড্রেন থেকে পানি নিস্কাশনের পরিবর্তে ড্রেনের পানি রাস্তার চলে আসছে। মানুষ প্রয়োজনে পানি ও বৃষ্টির মধ্যে বের হলেও যাতায়েতের জন্য রাস্তায় কোন ইজি বাইক বা রিকসা্ পাওয়া যাচ্ছে না। দুরদুরন্তে যাতায়েতের জন্য কিছু গাড়ী অনেক সময় পরে পরে চোখে পড়ছে। রাস্তা দিয়ে চলাচল মানুষগুলী কে বিশাক্ত পানির মধ্যে দিয়েই চলাচল করতে হচ্ছে। আবু নাসের হাসপাতালের সামনে কিছু দোকানপাট খোলা থাকলেও দোকানের ভেতরে হাটু পানি। হোটেল গুলিতে পানি ভেতর দাড়িয়েই মানুষ সকালের নাস্তা সেরে নিচ্ছে। হাসপাতালের গেটে হাটু পানি জমে আছে। দুরদুরন্ত থেকে বন্ধের দিনেও হাসপাতালে জরুরি সেবা নিতে আসা রুগীরা পড়েছে বিপাকে। পানির ভেতর দিয়েই হেটে হাসপাতালে প্রবেশ করতে হচ্ছে। সুধু হাসপাতাল গেটেই না হাসপাতালের চত্বরে হাটু পানি।

হাসপাতালের নিচতলায় পানি ঢুকে পড়েছে।
মানুষের বাড়ির সামনে পানি টুইটুই করছে। প্রয়োজন ছাড়া কেহ আসছে না। বাজারে বেশির ভাগ দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। ব্যাস্ততম রাস্তাঘাটে নিরিরিলি পরিবেশ বিরাজ করছে। গাড়ী নেই বললেই চলে। এই বৃষ্টির কারনে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে নিন্ম আয়ের মানুষগুলি। তারা যেতে পারছে না কোন কাজে। আয়ের সন্ধানে রাস্তায় ভ্যান, অটো, মাহেন্দ্রো নিয়ে বের হলেও নেই কোন যাত্রী।

অনেকেই মাছ চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করে। তাদের অনেকের ঘের ডুবে গেছে। ফসলী জমিগুলী সব রয়েছে পানির নিচে। এতে ফসলের গোড়া পঁচে ফসল নষ্ট হচ্ছে। পান চাষিরাও পড়েছে বিপাকে, পানের বরাজের ভেতরও হাটু সমান পানি জমেছে এতে বরাজ নষ্ট হয়ে যাবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।