ঢাকা ০৭:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ২৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ (ভিডিও) Logo ঝিনাইগাতীতে ১৩৮৬ বোতল ভারতীয় বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মদ উদ্ধার Logo দুই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের নেতা নির্বাচিত Logo সকল মানুষের জন্য নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে -মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা Logo রূপসায় রবীন্দ্র স্মৃতি সংগ্রহশালায় সমাপনী দিনে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান Logo কালীগঞ্জে বিশেষ অভিযানে পৌর প্যানেল মেয়রসহ আ’লীগের ১০ নেতাকর্মী আটক Logo কটিয়াদীতে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৫ অনুষ্ঠিত Logo খুলনায় সংবাদ সংগ্রহে বাধা ও সাংবাদিকের উপর হামলার অভিযোগ Logo বিশ্বব্যাপী যুদ্ধবন্ধের দাবিতে বরুড়া মানববন্ধন Logo শেরপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ ও হত্যা চেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

খুলনার ইতিহাস ও ঐতির্য্য

খুলনা বাংলাদেশের চতুর্থ বৃহত্তম জেলা এবং তৃতীয় বৃহত্তম শহর এই জেলা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৮৫ সালে। জেলাটি জাহানাবাদ নামেও পরিচিত। বৃষ্টিশ ভারত তথা অভিবাক্ত বাংলার প্রথম মহাকুমা এই খুলনা। খুলনার নাম করন নিয়ে অনেক ধরনের মতবাদ থাকলেও অনেকে মনে করেন ধনপতি সওদাগরের দ্বিতীয় স্ত্রী খুলনার নামে নির্মিত খুলনেশ্বরি মন্দির থেকে খুলনা শব্দের উৎপত্তি। এছাড়া ১৭৬৬ সালে ফলমাউন্স জাহাজে নাবিকদের উদ্ধারকৃত রেকর্ডে লিখিত (CULNEA) শব্দ থেকে খুলনা শব্দটি উৎপত্তি বলে অনেকে মনে করেন।অনেক বিজ্ঞ জনের মতে কিসমত খুলনা মৌজা থেকেও খুলনা নামের উৎপত্তি হতে পারে। ব্রিষ্টিশ ভারতে মানচিত্রে লিখিত যশোর খুলনা শব্দ থেকেও খুলনা নামের উৎপত্তি হতে পারে বলে অনেকে মনে করেন। খুলনা বাংলাদেশের অন্যতম শিল্প ও বানিজ্যিক নগরি হওয়ায় একে শিল্প নগরী হিসাবেও ডাকা হয়। এছাড়াও খুলনা কে সুন্দরবনের প্রবেশদার হিসাবে ও বলা হয়। এ জেলার উত্তরে যশোর, নড়াইল পুর্বে বাগেরহাট পশ্চিমে সাতক্ষিরা এবং দক্ষিনে বঙ্গপোসাগর অবস্থিত। রাজধানী সহ দেশের অন্যান্য অঞ্চলের খুলনা জেলার স্থল পথে, নৌ পথে, এবং রেল পথে সরাসরি যোগাযোগ সম্ভব। রাজধানী ঢাকার সাথে খুলনা শহরের দুরত্ব সড়ক পথে ৩৩৩ কিঃ মিঃ। খুলনা শহর পৌর মর্যাদা অর্জন করে ১৯৮৪ সালে এবং সিটি কর্পারেশনের মর্যাদা অর্জন করে ১৯৯০ সালে। হযরত পীর খাজা খানজাহান আলী (রঃ) এর স্মৃতি বিজড়িত এবং ভৌরব ও রূপসা নদী বিধৌত খুলনার ইতিহাস ও ঐতির্য্য গৌরব মন্ডিত। এই জেলার প্রধান বন হল সুন্দরবন। যেমন ১৯৯৭ সালে ৬ ডিশেম্বর জাতিসংঙ্গের ইউনেস্ক কতৃক ৭৯৮ তম বিশ্ব ঐতির্য্য এলাকা হিসাবে ঘোষনা করেছে। কবি বঙ্কিম চন্দ্র চট্টপাধ্যায় খুলনার বকুলতলা অথবা জেলা প্রসাশকের বাংলোতে থাকা কালীন রচনা করেছিলেন বাংলা সাহিত্যের প্রথম প্রেমের উপন্যাস কপাল কুন্ডলা। ১৯৭১ সালে ১৬ ডিশেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও খুলনা স্বাধীন হয়েছিল ১ দিন পরে অর্থাত ১৭ ডিশেম্বর। খুলনা শহরে ১৯০২ সালে প্রতিষ্ঠিত সরকারী বি, এল কলেজ এই অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষার চাহিদা মিটিয়ে আসছে। এছাড়া ১৯৯১ সালে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এবং খুলনা মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০০৩ সালে প্রকৌশলী ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। খুলনা আলিয়া কামিল মাদ্রাসা। দেশের একমাত্র রাষ্টয়াত্ব শিল্পকারখানা বাংলাদেশ কেবল শিল্প লিমিটেড খুলনাতেই অবস্থিত। খুলনাকে বলা হত রূপালী শহর কারন এই এলাকাতে এক সময় প্রচুর পরিমান চিংড়ি উৎপাদন হত। এখানে আছে আন্তরজাতিক রেল ষ্টেশন যা ১৯৫৬ সালে ভারত পাকাস্তান যুদ্ধের কারনে কলকাতার সাথে আন্তরজাতিক রেল চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে ২০১৭ সালে ১৬ ই নভেম্বর পুনরায় নতুন করে কলকাতার সাথে রেল যোগাযোগ চালু হয়। এ জেলায় উপজেলা রয়েছে মোট ৯ টি রূপসা, তেরখাদা, দিঘলিয়া, ডুমুরিয়া, ফুলতলা, বটিয়াঘাটা, পাইকগাছা, কয়রা এবং দাকোপ। জেলার শিক্ষার হার ৬০.০১ শতাশং। প্রধান নদ নদী পশুর, ভদ্রা, ভৌরব, রূপসা সীপসা, কাজীবাছা, কপতক্ষ, আত্রাই, শৌলমারি এবং সুতারখালী। গুরুত্বপুর্ন বেক্তিদের মধ্যে আছেন ব্রজলাল শাস্ত্রী যিনি খুলনা জেলায় প্রথম কলেজ প্রতাষ্ঠাকারী। শেখ আকিজ উদ্দিন আকিজ শিল্প গোষ্ঠির প্রতিষ্ঠাতা। বিজ্ঞানী প্রফুল্ল চন্দ্র রায় (পি,সি রায়) আন্তরজাতিক খ্যাতি সম্পন্ন রসায়ন বিজ্ঞানী। কবি কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার বাংলা সাহিত্যের দুটি কবিতা সহ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কবিতার স্রষ্টা। খেলাধুলার স্থানের মধ্যে আছে খুলনা জেলা ষ্টেডিয়াম এবং আবু নাসের বিভাগীয় স্টেডিয়াম এটি আন্তরজাতিক ক্রিকেট ভেনু হিসাবে স্বীকৃত। দর্শনীয় স্থানের মধ্যে রয়েছে সুন্দরবনের কটকা, হিরন পয়েন্ট, দুবলারচর এবং করমজল। এছাড়া রয়েছে শিরমনি স্মৃতি সৌধ, গল্লামারি বদ্ধভুমি, চুকনগর বদ্ধভুমি, রূপসা নদীর তীরে সাত জন বীরশ্রেষ্ট এর মধ্যে অন্যতম রুহুল আমিন ও বীর বিক্রম মহিবুল্লার মাজার। কবি কৃষ্ণচন্দ্র ইনিষ্টিউট, বকুলতলা বা জেলা প্রশাসকের বাংলো, স্যার পি,সি রায়ের বাড়ী, রূপসার পিঠাভোগ গ্রামে বিশ্বকবি রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের পুর্বপুরুষের বসতভিটা, মৃর্নালেনি দেবী অর্থাৎ রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের শশুর বাড়ী, রূপসা নদীর উপরে অবস্থিত খান জাহান আলী সেতু(রূপসা সেতু), রূপসার চাদপুর গ্রামে সুবর্ণ নাগরিকদের (প্রতিবন্ধী) লেখাপড়ার জন্য, রূপসা প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় ও পুনরবাসন কেন্দ্র, খালিশপুর ওয়াইজমেন্ট ওয়ান্ডারল্যান্ড শিশু পার্ক, মুজগুন্নী শিশু পার্ক, জাহানারাবাদ ক্যান্টরমেন্ট শিশু পার্ক ও চিড়িয়াখানা, প্রেম কানন, জাতি সংঘ শিশু পার্ক, কাষ্টমঘাট, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, কুয়েট ক্যাম্পাস, সরকারী বিএল কলেজ ক্যাম্পাস, দৌলতপুর কলেজ সংলগ্ন সবেদা বাগান, খুলনা রেলওয়ে ষ্টেশন, খুলনা বিভাগীয় জাদুঘর, শহীদ হাদিস পার্ক, গল্লামারি লিনিয়ার পার্ক, সোনাডাঙ্গা সোলার পার্ক, পাঁচ তারকা হোটেল রয়েল , ক্যাসল ছালাম এবং হোটেল সিটি ইন। এছাড়া খুলনা থেকে বিভিন্ন ধরনের দৈনিক, সাপ্তাহিক, মাসিক পত্রিকা প্রকাশিত হয়।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ (ভিডিও)

SBN

SBN

খুলনার ইতিহাস ও ঐতির্য্য

আপডেট সময় ০৫:৪৯:৫১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৮ মার্চ ২০২৩

খুলনা বাংলাদেশের চতুর্থ বৃহত্তম জেলা এবং তৃতীয় বৃহত্তম শহর এই জেলা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৮৫ সালে। জেলাটি জাহানাবাদ নামেও পরিচিত। বৃষ্টিশ ভারত তথা অভিবাক্ত বাংলার প্রথম মহাকুমা এই খুলনা। খুলনার নাম করন নিয়ে অনেক ধরনের মতবাদ থাকলেও অনেকে মনে করেন ধনপতি সওদাগরের দ্বিতীয় স্ত্রী খুলনার নামে নির্মিত খুলনেশ্বরি মন্দির থেকে খুলনা শব্দের উৎপত্তি। এছাড়া ১৭৬৬ সালে ফলমাউন্স জাহাজে নাবিকদের উদ্ধারকৃত রেকর্ডে লিখিত (CULNEA) শব্দ থেকে খুলনা শব্দটি উৎপত্তি বলে অনেকে মনে করেন।অনেক বিজ্ঞ জনের মতে কিসমত খুলনা মৌজা থেকেও খুলনা নামের উৎপত্তি হতে পারে। ব্রিষ্টিশ ভারতে মানচিত্রে লিখিত যশোর খুলনা শব্দ থেকেও খুলনা নামের উৎপত্তি হতে পারে বলে অনেকে মনে করেন। খুলনা বাংলাদেশের অন্যতম শিল্প ও বানিজ্যিক নগরি হওয়ায় একে শিল্প নগরী হিসাবেও ডাকা হয়। এছাড়াও খুলনা কে সুন্দরবনের প্রবেশদার হিসাবে ও বলা হয়। এ জেলার উত্তরে যশোর, নড়াইল পুর্বে বাগেরহাট পশ্চিমে সাতক্ষিরা এবং দক্ষিনে বঙ্গপোসাগর অবস্থিত। রাজধানী সহ দেশের অন্যান্য অঞ্চলের খুলনা জেলার স্থল পথে, নৌ পথে, এবং রেল পথে সরাসরি যোগাযোগ সম্ভব। রাজধানী ঢাকার সাথে খুলনা শহরের দুরত্ব সড়ক পথে ৩৩৩ কিঃ মিঃ। খুলনা শহর পৌর মর্যাদা অর্জন করে ১৯৮৪ সালে এবং সিটি কর্পারেশনের মর্যাদা অর্জন করে ১৯৯০ সালে। হযরত পীর খাজা খানজাহান আলী (রঃ) এর স্মৃতি বিজড়িত এবং ভৌরব ও রূপসা নদী বিধৌত খুলনার ইতিহাস ও ঐতির্য্য গৌরব মন্ডিত। এই জেলার প্রধান বন হল সুন্দরবন। যেমন ১৯৯৭ সালে ৬ ডিশেম্বর জাতিসংঙ্গের ইউনেস্ক কতৃক ৭৯৮ তম বিশ্ব ঐতির্য্য এলাকা হিসাবে ঘোষনা করেছে। কবি বঙ্কিম চন্দ্র চট্টপাধ্যায় খুলনার বকুলতলা অথবা জেলা প্রসাশকের বাংলোতে থাকা কালীন রচনা করেছিলেন বাংলা সাহিত্যের প্রথম প্রেমের উপন্যাস কপাল কুন্ডলা। ১৯৭১ সালে ১৬ ডিশেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও খুলনা স্বাধীন হয়েছিল ১ দিন পরে অর্থাত ১৭ ডিশেম্বর। খুলনা শহরে ১৯০২ সালে প্রতিষ্ঠিত সরকারী বি, এল কলেজ এই অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষার চাহিদা মিটিয়ে আসছে। এছাড়া ১৯৯১ সালে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এবং খুলনা মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০০৩ সালে প্রকৌশলী ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। খুলনা আলিয়া কামিল মাদ্রাসা। দেশের একমাত্র রাষ্টয়াত্ব শিল্পকারখানা বাংলাদেশ কেবল শিল্প লিমিটেড খুলনাতেই অবস্থিত। খুলনাকে বলা হত রূপালী শহর কারন এই এলাকাতে এক সময় প্রচুর পরিমান চিংড়ি উৎপাদন হত। এখানে আছে আন্তরজাতিক রেল ষ্টেশন যা ১৯৫৬ সালে ভারত পাকাস্তান যুদ্ধের কারনে কলকাতার সাথে আন্তরজাতিক রেল চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে ২০১৭ সালে ১৬ ই নভেম্বর পুনরায় নতুন করে কলকাতার সাথে রেল যোগাযোগ চালু হয়। এ জেলায় উপজেলা রয়েছে মোট ৯ টি রূপসা, তেরখাদা, দিঘলিয়া, ডুমুরিয়া, ফুলতলা, বটিয়াঘাটা, পাইকগাছা, কয়রা এবং দাকোপ। জেলার শিক্ষার হার ৬০.০১ শতাশং। প্রধান নদ নদী পশুর, ভদ্রা, ভৌরব, রূপসা সীপসা, কাজীবাছা, কপতক্ষ, আত্রাই, শৌলমারি এবং সুতারখালী। গুরুত্বপুর্ন বেক্তিদের মধ্যে আছেন ব্রজলাল শাস্ত্রী যিনি খুলনা জেলায় প্রথম কলেজ প্রতাষ্ঠাকারী। শেখ আকিজ উদ্দিন আকিজ শিল্প গোষ্ঠির প্রতিষ্ঠাতা। বিজ্ঞানী প্রফুল্ল চন্দ্র রায় (পি,সি রায়) আন্তরজাতিক খ্যাতি সম্পন্ন রসায়ন বিজ্ঞানী। কবি কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার বাংলা সাহিত্যের দুটি কবিতা সহ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কবিতার স্রষ্টা। খেলাধুলার স্থানের মধ্যে আছে খুলনা জেলা ষ্টেডিয়াম এবং আবু নাসের বিভাগীয় স্টেডিয়াম এটি আন্তরজাতিক ক্রিকেট ভেনু হিসাবে স্বীকৃত। দর্শনীয় স্থানের মধ্যে রয়েছে সুন্দরবনের কটকা, হিরন পয়েন্ট, দুবলারচর এবং করমজল। এছাড়া রয়েছে শিরমনি স্মৃতি সৌধ, গল্লামারি বদ্ধভুমি, চুকনগর বদ্ধভুমি, রূপসা নদীর তীরে সাত জন বীরশ্রেষ্ট এর মধ্যে অন্যতম রুহুল আমিন ও বীর বিক্রম মহিবুল্লার মাজার। কবি কৃষ্ণচন্দ্র ইনিষ্টিউট, বকুলতলা বা জেলা প্রশাসকের বাংলো, স্যার পি,সি রায়ের বাড়ী, রূপসার পিঠাভোগ গ্রামে বিশ্বকবি রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের পুর্বপুরুষের বসতভিটা, মৃর্নালেনি দেবী অর্থাৎ রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের শশুর বাড়ী, রূপসা নদীর উপরে অবস্থিত খান জাহান আলী সেতু(রূপসা সেতু), রূপসার চাদপুর গ্রামে সুবর্ণ নাগরিকদের (প্রতিবন্ধী) লেখাপড়ার জন্য, রূপসা প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় ও পুনরবাসন কেন্দ্র, খালিশপুর ওয়াইজমেন্ট ওয়ান্ডারল্যান্ড শিশু পার্ক, মুজগুন্নী শিশু পার্ক, জাহানারাবাদ ক্যান্টরমেন্ট শিশু পার্ক ও চিড়িয়াখানা, প্রেম কানন, জাতি সংঘ শিশু পার্ক, কাষ্টমঘাট, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, কুয়েট ক্যাম্পাস, সরকারী বিএল কলেজ ক্যাম্পাস, দৌলতপুর কলেজ সংলগ্ন সবেদা বাগান, খুলনা রেলওয়ে ষ্টেশন, খুলনা বিভাগীয় জাদুঘর, শহীদ হাদিস পার্ক, গল্লামারি লিনিয়ার পার্ক, সোনাডাঙ্গা সোলার পার্ক, পাঁচ তারকা হোটেল রয়েল , ক্যাসল ছালাম এবং হোটেল সিটি ইন। এছাড়া খুলনা থেকে বিভিন্ন ধরনের দৈনিক, সাপ্তাহিক, মাসিক পত্রিকা প্রকাশিত হয়।


Fatal error: Uncaught wfWAFStorageFileException: Unable to save temporary file for atomic writing. in /home/bestweb/public_html/wp-content/plugins/wordfence/vendor/wordfence/wf-waf/src/lib/storage/file.php:34 Stack trace: #0 /home/bestweb/public_html/wp-content/plugins/wordfence/vendor/wordfence/wf-waf/src/lib/storage/file.php(658): wfWAFStorageFile::atomicFilePutContents('/home/bestweb/p...', '<?php exit('Acc...') #1 [internal function]: wfWAFStorageFile->saveConfig('transient') #2 {main} thrown in /home/bestweb/public_html/wp-content/plugins/wordfence/vendor/wordfence/wf-waf/src/lib/storage/file.php on line 34