ঢাকা ০৫:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ২৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo বর্ণাঢ্য আয়োজনের কক্সবাজারে জাতীয় সাপ্তাহিক অপরাধ অনুসন্ধানের যুগপূর্তি উৎসব ও সন্মাননা অনুষ্ঠিত Logo লালমনিরহাটে স্কুলের ক্লাসরুম থেকে দপ্তরির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার Logo ‎গোবিন্দগঞ্জে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যা, বাঁশঝাড় থেকে মরদেহ উদ্ধার Logo সাঘাটায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অবৈধ ড্রেজার মেশিন জব্দ সহ গ্রেফতার ৬ Logo গাইবান্ধায় বিয়ের আগেই পাত্রী অন্তঃসত্ত্বা! অন্য পাত্রের সাথে জোরপূর্বক বিয়ে Logo মুরাদনগরে ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি ফজর আলী গ্রেপ্তার Logo কিশোরগঞ্জের‘গোরখোদক’ মনু ‍মিয়া আর নেই (ভিডিও) Logo শেরপুরে বালু খেকোদের হামলায় জুলাইযোদ্ধা আহত Logo সিলেটে করোনায় ১ জনের মৃত্যু Logo ব্রাহ্মণপাড়ায় প্রবাস ফেরত যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

ক্লাস্টার এটিও'র ভুমিকা রহস্যজনক

গাইবান্ধা শিক্ষক কর্তৃক ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ

মোনায়েম মন্ডলঃ

গাইবান্ধা সদর উপজেলার ঘাঘোয়া সরকারপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক কর্তৃক পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির চাঞ্চল্যকর অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার উদ্দেশ্যে ঘাঘোয়া ক্লাস্টারের দায়িত্বে নিয়োজিত এটিইও মোঃ শহিদুল ইসলামের ভুমিকা রহস্যজনক বলে সচেতন জনগণ মতামত ব্যক্ত করেছেন।

অভিযোগে প্রকাশ, গাইবান্ধা সদর উপজেলার ঘাঘোয়া ইউনিয়নের রুপারবাজার গংলার ডোবা এলাকার বাসিন্দা ঘাঘোয়া সরকারপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোঃ দুদু মিয়া কর্তৃক গত ২৫ মে’২০২৫ ইং তারিখে তার বিদ্যালয়ের উঠতি বয়সের পঞ্চম শ্রেণির জনৈক সুন্দরী ছাত্রীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে হাত দিয়ে হাতিয়ে দুধের সাধ ঘোলে মিটিয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট ছাত্রীরা বাড়িতে গিয়ে তাদের অভিভাবকদের জানালে বিষয়টি প্রকাশ হয়।

সুত্র জানায়, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের ২০০৯ সালের ৯ জানুয়ারির এক রায়ে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের প্রতি শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন বন্ধে নির্দেশনা দেন। অতঃপর ২০১১ সালের জানুয়ারি মাসে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে আলাদা করে আদেশ জারি করা হয়, যাতে বেত্রাঘাত, চড়-থাপ্পড়, দাঁড় করিয়ে রাখা, অপমান করা ইত্যাদি শাস্তিমূলক আচরণ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়।

কিন্তু যেহেতু উল্লেখিত লম্পট প্রকৃতির সহকারী শিক্ষক মোঃ দুদু মিয়া কর্তৃক ঘটিত শিক্ষার্থীর সাথে বেত্রাঘাত করার মত ঘটনা ঘটিয়ে সংশ্লিষ্ট আইনের নির্দেশনা লংঘন করেনি। বরং সে মনের ভিতরের কামনা মেটাতে পশুর ভুমিকা পালন করেছে। এ ব্যাপারে গতকাল ২৬ জুন’ ২০২৫ ইং তারিখে সরেজমিনে উক্ত বিদ্যালয়ে গিয়ে সহকারী শিক্ষক মোঃ দুদু মিয়ার সাথে কথা হয়। তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। প্রধান শিক্ষক মোঃ শফিকুর রহমানও ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এই ঘটনার পর আমার কাছে শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা এসেছিল। তারা বলেছেন, এই লম্পট শিক্ষক থাকলে আমরা আমাদের মেয়েদের এই স্কুলে রাখবো না। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এই শিক্ষককে আমরা এই বিদ্যালয়ে রাখবো না। আজ ক্লাস্টার স্যারের কাছে লিখিত আবেদন করবো।

ঘাঘোয়া ক্লাস্টারের দায়িত্বে নিয়োজিত এটিইও মোঃ শহিদুল ইসলামের সাথে ২৭ জুন’২০২৫ ইং সকাল পৌনে ১০টার সময়ে মোবাইলে কথা হয়। তিনিও ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, আমার কাছে এ ঘটনার পড়েই অভিযোগ দিয়েছে। স্কুল বন্ধ থাকার কারণে যেতে পারিনি। সবে মাত্র স্কুল খুললো, এইচএসসি পরীক্ষার ডিউটি করছি, পরীক্ষা শেষ হলে তদন্ত করে রিপোর্ট টিইও স্যারকে দিবো। তিনি এ ব্যাপারে কি সিদ্ধান্ত নেন, তা পড়ে জানা যাবে।

মজার ব্যাপার হলো- ঘাঘোয়া ক্লাস্টারের দায়িত্বে নিয়োজিত এটিইও শহিদুল ইসলাম রহস্যজনক কারণে এই বিষয়টিকে গুরুত্বহীন বা এগুলো কোন ব্যাপার না বলে ভাবছেন! কারণ তার ভাষ্যমতে ২০/২৫ দিন আগে অভিযোগ পাওয়ার পর দীর্ঘদিনেও বিষয়টি আমলে নেয়নি! তাই শিক্ষক কর্তৃক সুন্দরী ছাত্রী শ্লীলতাহানির ঘটনাটি ক্লাস্টার এটিও শহিদুল ইসলাম রহস্য জনক কারণে ইচ্ছা করেই বিলম্ব করছেন, যাতে ঘটনাটি ধামাচাপা পড়ে যায়। ফলে এলাকার সচেতন মহলের ধারণা- দায়িত্বহীন এটিও সাহেবের সাথে উক্ত লম্পট প্রকৃতির সহকারী শিক্ষক মোঃ দুদু মিয়ার গোপনে ম্যানেজ প্রক্রিয়ার কারণে হয়তো বিষয়টি গুরুত্বহীন ভাবছেন!

সুতরাং শিক্ষা বিধিমালা ও সার্কুলার অনুযায়ী প্রশাসনিক ব্যবস্থায় বলা হয়েছে- অভিযোগ প্রমাণিত হলে শিক্ষক-শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে শাখা’র কার্যক্রম থেকে বরখাস্ত/নিষ্কাশন বা বার্ষিক বেতন, বর্ষাকালীন ভাতা স্থগিত/বাতিল করা হতে পারে।

এদিকে, দণ্ডবিধি, শিশু আইন (Children Act) 2013-এর 70 অনুযায়ী, যিনি শিশুকে নির্যাতন করেন—যদি তিনি তার “custody, charge or care”-এ থাকেন—তাহলে তার বিরুদ্ধে ১ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ ৫০,০০০ টাকার জরিমানা বা উভয় দন্ড হতে পারে। মহিলা ও শিশু সহিংসতা দমন আইন-২০০০ এর আওতায় যদি নির্যাতন শারীরিক বা মানসিকভাবে ‘নৃশংস বা অপমানজনক’ হিসেবে ধরা হয়, তাহলে ৫ বছরের কারাদণ্ড বা ১ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড-প্রদান কার্যকর হতে পারে।

শিক্ষা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ধরা পড়লে প্রশাসনিক শাস্তি হিসেবে (বরখাস্ত, বেতন/ভাতা বন্ধ, বা করণীয় গ্রহণ) শিশু আইন 70 ১ বছর কারাদণ্ড বা ৫০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা হতে পারে। নির্যাতন দমন আইনে ৫ বছর কারাদণ্ড বা ১ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা হতে পারে।

তাই উল্লেখিত শ্লীলতাহানির বিষয় গুরুত্ব সহকারে আমলে নিয়ে জরুরি ভিত্তিতে শাস্তিমুলক ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকার সচেতন জনগণ।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

বর্ণাঢ্য আয়োজনের কক্সবাজারে জাতীয় সাপ্তাহিক অপরাধ অনুসন্ধানের যুগপূর্তি উৎসব ও সন্মাননা অনুষ্ঠিত

SBN

SBN

ক্লাস্টার এটিও'র ভুমিকা রহস্যজনক

গাইবান্ধা শিক্ষক কর্তৃক ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ

আপডেট সময় ০২:৩১:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫

মোনায়েম মন্ডলঃ

গাইবান্ধা সদর উপজেলার ঘাঘোয়া সরকারপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক কর্তৃক পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির চাঞ্চল্যকর অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার উদ্দেশ্যে ঘাঘোয়া ক্লাস্টারের দায়িত্বে নিয়োজিত এটিইও মোঃ শহিদুল ইসলামের ভুমিকা রহস্যজনক বলে সচেতন জনগণ মতামত ব্যক্ত করেছেন।

অভিযোগে প্রকাশ, গাইবান্ধা সদর উপজেলার ঘাঘোয়া ইউনিয়নের রুপারবাজার গংলার ডোবা এলাকার বাসিন্দা ঘাঘোয়া সরকারপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোঃ দুদু মিয়া কর্তৃক গত ২৫ মে’২০২৫ ইং তারিখে তার বিদ্যালয়ের উঠতি বয়সের পঞ্চম শ্রেণির জনৈক সুন্দরী ছাত্রীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে হাত দিয়ে হাতিয়ে দুধের সাধ ঘোলে মিটিয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট ছাত্রীরা বাড়িতে গিয়ে তাদের অভিভাবকদের জানালে বিষয়টি প্রকাশ হয়।

সুত্র জানায়, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের ২০০৯ সালের ৯ জানুয়ারির এক রায়ে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের প্রতি শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন বন্ধে নির্দেশনা দেন। অতঃপর ২০১১ সালের জানুয়ারি মাসে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে আলাদা করে আদেশ জারি করা হয়, যাতে বেত্রাঘাত, চড়-থাপ্পড়, দাঁড় করিয়ে রাখা, অপমান করা ইত্যাদি শাস্তিমূলক আচরণ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়।

কিন্তু যেহেতু উল্লেখিত লম্পট প্রকৃতির সহকারী শিক্ষক মোঃ দুদু মিয়া কর্তৃক ঘটিত শিক্ষার্থীর সাথে বেত্রাঘাত করার মত ঘটনা ঘটিয়ে সংশ্লিষ্ট আইনের নির্দেশনা লংঘন করেনি। বরং সে মনের ভিতরের কামনা মেটাতে পশুর ভুমিকা পালন করেছে। এ ব্যাপারে গতকাল ২৬ জুন’ ২০২৫ ইং তারিখে সরেজমিনে উক্ত বিদ্যালয়ে গিয়ে সহকারী শিক্ষক মোঃ দুদু মিয়ার সাথে কথা হয়। তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। প্রধান শিক্ষক মোঃ শফিকুর রহমানও ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এই ঘটনার পর আমার কাছে শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা এসেছিল। তারা বলেছেন, এই লম্পট শিক্ষক থাকলে আমরা আমাদের মেয়েদের এই স্কুলে রাখবো না। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এই শিক্ষককে আমরা এই বিদ্যালয়ে রাখবো না। আজ ক্লাস্টার স্যারের কাছে লিখিত আবেদন করবো।

ঘাঘোয়া ক্লাস্টারের দায়িত্বে নিয়োজিত এটিইও মোঃ শহিদুল ইসলামের সাথে ২৭ জুন’২০২৫ ইং সকাল পৌনে ১০টার সময়ে মোবাইলে কথা হয়। তিনিও ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, আমার কাছে এ ঘটনার পড়েই অভিযোগ দিয়েছে। স্কুল বন্ধ থাকার কারণে যেতে পারিনি। সবে মাত্র স্কুল খুললো, এইচএসসি পরীক্ষার ডিউটি করছি, পরীক্ষা শেষ হলে তদন্ত করে রিপোর্ট টিইও স্যারকে দিবো। তিনি এ ব্যাপারে কি সিদ্ধান্ত নেন, তা পড়ে জানা যাবে।

মজার ব্যাপার হলো- ঘাঘোয়া ক্লাস্টারের দায়িত্বে নিয়োজিত এটিইও শহিদুল ইসলাম রহস্যজনক কারণে এই বিষয়টিকে গুরুত্বহীন বা এগুলো কোন ব্যাপার না বলে ভাবছেন! কারণ তার ভাষ্যমতে ২০/২৫ দিন আগে অভিযোগ পাওয়ার পর দীর্ঘদিনেও বিষয়টি আমলে নেয়নি! তাই শিক্ষক কর্তৃক সুন্দরী ছাত্রী শ্লীলতাহানির ঘটনাটি ক্লাস্টার এটিও শহিদুল ইসলাম রহস্য জনক কারণে ইচ্ছা করেই বিলম্ব করছেন, যাতে ঘটনাটি ধামাচাপা পড়ে যায়। ফলে এলাকার সচেতন মহলের ধারণা- দায়িত্বহীন এটিও সাহেবের সাথে উক্ত লম্পট প্রকৃতির সহকারী শিক্ষক মোঃ দুদু মিয়ার গোপনে ম্যানেজ প্রক্রিয়ার কারণে হয়তো বিষয়টি গুরুত্বহীন ভাবছেন!

সুতরাং শিক্ষা বিধিমালা ও সার্কুলার অনুযায়ী প্রশাসনিক ব্যবস্থায় বলা হয়েছে- অভিযোগ প্রমাণিত হলে শিক্ষক-শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে শাখা’র কার্যক্রম থেকে বরখাস্ত/নিষ্কাশন বা বার্ষিক বেতন, বর্ষাকালীন ভাতা স্থগিত/বাতিল করা হতে পারে।

এদিকে, দণ্ডবিধি, শিশু আইন (Children Act) 2013-এর 70 অনুযায়ী, যিনি শিশুকে নির্যাতন করেন—যদি তিনি তার “custody, charge or care”-এ থাকেন—তাহলে তার বিরুদ্ধে ১ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ ৫০,০০০ টাকার জরিমানা বা উভয় দন্ড হতে পারে। মহিলা ও শিশু সহিংসতা দমন আইন-২০০০ এর আওতায় যদি নির্যাতন শারীরিক বা মানসিকভাবে ‘নৃশংস বা অপমানজনক’ হিসেবে ধরা হয়, তাহলে ৫ বছরের কারাদণ্ড বা ১ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড-প্রদান কার্যকর হতে পারে।

শিক্ষা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ধরা পড়লে প্রশাসনিক শাস্তি হিসেবে (বরখাস্ত, বেতন/ভাতা বন্ধ, বা করণীয় গ্রহণ) শিশু আইন 70 ১ বছর কারাদণ্ড বা ৫০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা হতে পারে। নির্যাতন দমন আইনে ৫ বছর কারাদণ্ড বা ১ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা হতে পারে।

তাই উল্লেখিত শ্লীলতাহানির বিষয় গুরুত্ব সহকারে আমলে নিয়ে জরুরি ভিত্তিতে শাস্তিমুলক ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকার সচেতন জনগণ।