ঢাকা ০৮:১৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চীন-যুক্তরাষ্ট্র পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের মধ্যে বৈঠক অভিন্ন উদ্বেগের বিষয়গুলি নিয়ে মতবিনিময়

  • আন্তর্জাতিক:
  • আপডেট সময় ১১:৪৩:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫
  • ৫ বার পড়া হয়েছে

১১ জুলাই কুয়ালালামপুরে আসিয়ান পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে যোগদানের অবকাশে, চীনের কমিউনিস্ট পার্টি সিপিসি কেন্দ্রীয় কমিটির রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও’র সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। উভয় পক্ষ চীন-মার্কিন সম্পর্ক এবং অভিন্ন উদ্বেগের বিষয়গুলি নিয়ে মতবিনিময় করেছে।

ওয়াং ই চীন-মার্কিন সম্পর্ক উন্নয়নের বিষয়ে চীনের নীতিগত অবস্থান বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন, দুই পক্ষের উচিত দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যেকার গুরুত্বপূর্ণ মতৈক্যকে সুনির্দিষ্ট নীতি ও পদক্ষেপে রূপান্তরিত করা। চীন আশা করে, যুক্তরাষ্ট্র চীনকে বস্তুনিষ্ঠ, যুক্তিসঙ্গত এবং বাস্তববাদী দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখবে, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান এবং উভয়ের জন্য লাভজনক (জয়-জয়) সহযোগিতার লক্ষ্যে তার চীন নীতি প্রণয়ন করবে, চীনের সাথে সমতা, শ্রদ্ধা এবং পারস্পরিক সুবিধার ভিত্তিতে আচরণ করবে এবং নতুন যুগে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের একসাথে চলার জন্য যৌথভাবে একটি সঠিক পথ খুঁজে বের করবে।

দু’পক্ষই একমত হয়েছে যে, এ বৈঠকটি ইতিবাচক, কার্যকর ও গঠনমূলক ছিল। তারা সব স্তরে কূটনৈতিক চ্যানেল এবং যোগাযোগ ও সংলাপ জোরদার করতে, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নে নিজ নিজ কূটনৈতিক বিভাগগুলোর পূর্ণাঙ্গ ভূমিকা পালনে এবং মতপার্থক্য ব্যবস্থাপনার পাশাপাশি সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো সম্প্রসারণের পথ অন্বেষণে সম্মত হয়েছে।

সূত্র : জিনিয়া-তৌহিদ-আকাশ,চায়না মিডিয়া গ্রুপ।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

চীন-যুক্তরাষ্ট্র পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের মধ্যে বৈঠক অভিন্ন উদ্বেগের বিষয়গুলি নিয়ে মতবিনিময়

আপডেট সময় ১১:৪৩:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫

১১ জুলাই কুয়ালালামপুরে আসিয়ান পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে যোগদানের অবকাশে, চীনের কমিউনিস্ট পার্টি সিপিসি কেন্দ্রীয় কমিটির রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও’র সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। উভয় পক্ষ চীন-মার্কিন সম্পর্ক এবং অভিন্ন উদ্বেগের বিষয়গুলি নিয়ে মতবিনিময় করেছে।

ওয়াং ই চীন-মার্কিন সম্পর্ক উন্নয়নের বিষয়ে চীনের নীতিগত অবস্থান বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন, দুই পক্ষের উচিত দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যেকার গুরুত্বপূর্ণ মতৈক্যকে সুনির্দিষ্ট নীতি ও পদক্ষেপে রূপান্তরিত করা। চীন আশা করে, যুক্তরাষ্ট্র চীনকে বস্তুনিষ্ঠ, যুক্তিসঙ্গত এবং বাস্তববাদী দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখবে, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান এবং উভয়ের জন্য লাভজনক (জয়-জয়) সহযোগিতার লক্ষ্যে তার চীন নীতি প্রণয়ন করবে, চীনের সাথে সমতা, শ্রদ্ধা এবং পারস্পরিক সুবিধার ভিত্তিতে আচরণ করবে এবং নতুন যুগে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের একসাথে চলার জন্য যৌথভাবে একটি সঠিক পথ খুঁজে বের করবে।

দু’পক্ষই একমত হয়েছে যে, এ বৈঠকটি ইতিবাচক, কার্যকর ও গঠনমূলক ছিল। তারা সব স্তরে কূটনৈতিক চ্যানেল এবং যোগাযোগ ও সংলাপ জোরদার করতে, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নে নিজ নিজ কূটনৈতিক বিভাগগুলোর পূর্ণাঙ্গ ভূমিকা পালনে এবং মতপার্থক্য ব্যবস্থাপনার পাশাপাশি সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো সম্প্রসারণের পথ অন্বেষণে সম্মত হয়েছে।

সূত্র : জিনিয়া-তৌহিদ-আকাশ,চায়না মিডিয়া গ্রুপ।