ঢাকা ০৮:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo মুরাদনগরে এসএসসি পরীক্ষায় নকল সরবরাহে যুবকের কারাদণ্ড Logo কর্ণফুলী শিল্প বিল্ডার্স থেকে অধিকমূল্যে জাহাজ ক্রয় ও ড্রেজার নির্মাণে অভিযোগে Logo ১৫ বছর পর ঢাকায় বৈঠকে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিবরা Logo সিলেটে বোরো ধানের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন নিয়েই শঙ্কা Logo কক্সবাজারে আধুনিক মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র নির্মাণ সময়োপযোগী ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ -মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা Logo গাইবান্ধায় মাদক মামলায় তিনজনের যাবজ্জীবন ও দুই আসামীর খালাস Logo লালমনিরহাটে ভুট্টা ক্ষেত থেকে ষষ্ঠ শ্রেনীর মরদেহ উদ্ধার Logo ঝিনাইদহে গাজা সেবনের ভিডিও ধারণ করায় যুবককে কুপিয়ে জখম Logo কালীগঞ্জে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু Logo ঈশ্বরগঞ্জে সড়কের উন্নয়ন প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হলেও ঝুলে রয়েছে কাজ

রাজউক চেয়ারম্যান দৃষ্টি আকর্ষণ

জাল শিক্ষা সনদে রাজউকে চাকরি করেন বহুরূপী লিটন মোর্শেদ (পর্ব-২)

বিশেষ প্রতিনিধি

জাল শিক্ষা সনদে রাজউকে চাকরি করেন বহুরূপী লিটন মোর্শেদ শিরোনামে ১৫ই অক্টোবর-০২৪ ইং তারিখে দৈনিক মুক্তির লড়াই পত্রিকার অন-লাইন ভার্সন ও প্রিন্ট ভার্সনে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে বহুরূপী লিটন মোর্শেদ এই প্রতিবেদকের মুঠোফোনের হোয়াটসঅ্যাপে ফোন করে অহংকারের সাথে বলেন কই আমার জাল শিক্ষা সনদের সংবাদ প্রকাশিত করে আমার কিছুই করতে পারলেন না? এমনকি আগামীতেও আমার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশিত করে আমার কিছুই করতে পারবেন না কারণ আমি রাজউক এর উপর থেকে নিচ পর্যন্ত সকল কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করি চাকরি করতেছি সুতরাং আমার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশিত করা থেকে বিরত থাকাই আপনার উত্তম কাজ হবে। এখন প্রশ্ন জাগে জাল শিক্ষা সনদে চাকরি করা ব্যক্তির এতো ক্ষমতার উৎস কোথায়?বহুরূপী লিটন মোরশেদ কি আইনের আইনের উর্ধ্বে?

জাল শিক্ষা সনদ জমা দিয়ে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এর জারিকা পদে দীর্ঘ বছর থেকে চাকরি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে লিটন মোর্শেদ নামের জনৈক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। অভিযোগের সূত্র ধরে অনুসন্ধানে গিয়ে জানা যায় বরিশাল বিভাগের পিরোজপুর জেলার, সদর থানা এলাকার সাত নং শংকর পাশা ইউনিয়নের নামাজ পুর গ্রামের হারুন এর ছেলে মোরশেদ।পিরোজপুর সদর উপজেলার বাইনখালী মাদ্রাসা থেকে কয়েক বার দাখিল পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেও অকৃতকার্য হন।উক্ত সময়ে লিটন নামে এক জন বাইনখালী মাদ্রাসা থেকে দাখিল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে উত্তীর্ণ হয়। লিটন এর বাবার নাম ও হারুন এবং জেলা উপজেলা-সহ সকল কিছুর হুবহু মিল থাকার সুবাদে মোরশেদ তার নিজের নামের আগের অংশে জাল জালিয়াতির মাধ্যমে লিটন বসিয়ে দিয়ে লিটন মোর্শেদ নাম ধারণ করে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ রাজউকে চাকরি নেন তৎকালীন সময়ের এক জন প্রভাবশালী মন্ত্রীর সুপারিশে। অভিযোগের সূত্র ধরে পিরোজপুর জেলার সদর উপজেলার বাইনখালী মাদ্রাসায় গিয়ে অনুসন্ধানকালে জানা যায় শিক্ষা সনদ জাল-জালিয়াতকারী মোর্শেদ পিতা হারুন বাইনখালী মাদ্রাসা থেকে দাখিল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে কিন্তু অকৃতকার্য হয়েছে।পরবর্তীতে লিটন পিতা হারুন নামের ব্যক্তির বিষয়ে বাইনখালী মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ এর কাছে জানতে চাইলে কারা জানান যে লিটন নামের ব্যক্তি আমাদের মাদ্রাসা থেকে দাখিল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে উত্তীর্ণ হয়েছে।

জাল জালিয়াতকারী মোরশেদ এর গ্রামে গিয়ে উপস্থিত গ্রামবাসীর কাছে তার ছবি দেখালে গ্রামবাসীরা বলেন এইডা তো হারুন ভাই এর ছেলে মোরশেদ হে আবার লিটন মোর্শেদ হইলে কেমন তারা।পরবর্তীতে গ্রামের জহির নামের এক ব্যক্তি এই প্রতিবেদককে বলেন হারুন ভাইয়ের ছেলে মোর্শেদ তো দাখিল পরীক্ষায়ই পাস করে নাই, হে আবার সরকারি চাকরি করে কেমন তারা? তাহলে কি হে লিটনের সার্টিফিকেট জাল জালিয়াতি করে রাজউকে চাকরি নিয়েছে হেইয়া?হেইয়া তো মোরা গ্রামের হকলতে কই হারুনের ছেলে মোর্শেদ কুড়ায় কুড়ায় সম্পত্তি কিনে কেমনে, তাহলে ঘটনা এডাই। অনুসন্ধানে আরো জানা যায় শিক্ষা সনদ জাল জালিয়াতি করে রাজউকে চাকরি নেওয়ার পরে মোরশেদ হাতে পেয়ে যান আলাদিনের চেরাগ।সেই আলাদিনের চেরাগের কল্যাণে বর্তমানে প্রায় কয়েক কোটি টাকার মালিক।

রাজধানী ঢাকার খিলগাঁও কমিউনিটি সেন্টার সংলগ্ন রয়েছে তার গার্মেন্টস, পিরোজপুর জেলা বাস স্ট্যান্ডে রয়েছে কয়েক কোটি টাকার পার্টসের দোকান এবং বিভিন্ন ব্যাংকে নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র ও এফডিআর। এবং তার অনিয়ম দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত সম্পদ টাকায় গ্রামের বাড়িতে একটি বিশাল মসজিদ নির্মাণ করেন। বহুরূপী জাল জালিয়াতকারী লিটল মোর্শেদের বিষয়ে সচেতন মহল মনে করেন শিক্ষা সনদ জাল জালিয়াতির মাধ্যমে সরকারি চাকরি নেওয়া রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল এই বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের উচিত উক্ত জাল-জালিয়াতকারীর বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

পরবর্তীতে শিক্ষা সনদ জাল করে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ রাজউক এর জারিকা পদে চাকরি করা লিটন মোর্শেদের মুঠোফোনে ফোন করে ও খুদে বার্তা পাঠানোর পরে ফোন দিলে তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন সাংবাদিক ভাই আপনার সাথে তো আমার পরিচয় নাই, আপনি আমার বিষয়ে জানতে সাংবাদিক সাঈদকে ফোন দেন।অনেক সাঈদ আমার বন্ধু মানুষ সে আমার বিষয়ে বিস্তারিত আপনাকে জানাবেন এবং আমার কর্মক্ষেত্রে যত জামিলা হয় সকল জামিলা আমার বন্ধু সাংবাদিক সাঈদ মীমাংসা করে থাকেন।আর আপনাদের এই অন-লাইন পত্রিকা পড়ে কেডা।মোর্শেদের এমন উত্তরে প্রতিবেদক তাকে প্রশ্ন করেন অনিয়ম দুর্নীতি ও শিক্ষা সনদ জাল-জালিয়াতি সহ সকল অভিযোগ আপনার বিরুদ্ধে সাংবাদিক সাইদ সাহেবকে কি জিজ্ঞেস করবো? পরে তিনি প্রতিবেদকে বলেন একদিন সময় করে আমার অফিসে আসবেন আপনার সাথে পরিচিত হব এবং চা খাব। এই বলে মুঠো ফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। পরবর্তীতে এই প্রতিবেদকের মুঠো ফোনে খুঁদে পাঠিয়ে আবারও চায়ের দাওয়াত দেন। শিক্ষা সনদ জাল জালিয়াতকারী অনিয়ম ও দুর্নীতিবাজ লিটন মোরশেদ বারবার চায়ের দাওয়াত দিয়ে কি বুঝাতে চেয়েছেন তা বোধগম্য নয়।

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ জাল জালিয়াতির মাস্টারমাইন্ড বহুরূপী মোরশেদ ওরফে লিটন মোর্শেদ তিন তিনবার দাখিল পরীক্ষার অকৃতকার্য হওয়ার পর পুনরায় রেজিস্ট্রেশন না করে লিটন পিতা হারুন এর রেজিস্ট্রেশনে দাখিল পরীক্ষা অংশগ্রহণ করেন।
অনুসন্ধান চলমান,,,,,,

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগরে এসএসসি পরীক্ষায় নকল সরবরাহে যুবকের কারাদণ্ড

SBN

SBN

রাজউক চেয়ারম্যান দৃষ্টি আকর্ষণ

জাল শিক্ষা সনদে রাজউকে চাকরি করেন বহুরূপী লিটন মোর্শেদ (পর্ব-২)

আপডেট সময় ০৬:১৫:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৫

বিশেষ প্রতিনিধি

জাল শিক্ষা সনদে রাজউকে চাকরি করেন বহুরূপী লিটন মোর্শেদ শিরোনামে ১৫ই অক্টোবর-০২৪ ইং তারিখে দৈনিক মুক্তির লড়াই পত্রিকার অন-লাইন ভার্সন ও প্রিন্ট ভার্সনে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে বহুরূপী লিটন মোর্শেদ এই প্রতিবেদকের মুঠোফোনের হোয়াটসঅ্যাপে ফোন করে অহংকারের সাথে বলেন কই আমার জাল শিক্ষা সনদের সংবাদ প্রকাশিত করে আমার কিছুই করতে পারলেন না? এমনকি আগামীতেও আমার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশিত করে আমার কিছুই করতে পারবেন না কারণ আমি রাজউক এর উপর থেকে নিচ পর্যন্ত সকল কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করি চাকরি করতেছি সুতরাং আমার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশিত করা থেকে বিরত থাকাই আপনার উত্তম কাজ হবে। এখন প্রশ্ন জাগে জাল শিক্ষা সনদে চাকরি করা ব্যক্তির এতো ক্ষমতার উৎস কোথায়?বহুরূপী লিটন মোরশেদ কি আইনের আইনের উর্ধ্বে?

জাল শিক্ষা সনদ জমা দিয়ে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এর জারিকা পদে দীর্ঘ বছর থেকে চাকরি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে লিটন মোর্শেদ নামের জনৈক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। অভিযোগের সূত্র ধরে অনুসন্ধানে গিয়ে জানা যায় বরিশাল বিভাগের পিরোজপুর জেলার, সদর থানা এলাকার সাত নং শংকর পাশা ইউনিয়নের নামাজ পুর গ্রামের হারুন এর ছেলে মোরশেদ।পিরোজপুর সদর উপজেলার বাইনখালী মাদ্রাসা থেকে কয়েক বার দাখিল পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেও অকৃতকার্য হন।উক্ত সময়ে লিটন নামে এক জন বাইনখালী মাদ্রাসা থেকে দাখিল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে উত্তীর্ণ হয়। লিটন এর বাবার নাম ও হারুন এবং জেলা উপজেলা-সহ সকল কিছুর হুবহু মিল থাকার সুবাদে মোরশেদ তার নিজের নামের আগের অংশে জাল জালিয়াতির মাধ্যমে লিটন বসিয়ে দিয়ে লিটন মোর্শেদ নাম ধারণ করে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ রাজউকে চাকরি নেন তৎকালীন সময়ের এক জন প্রভাবশালী মন্ত্রীর সুপারিশে। অভিযোগের সূত্র ধরে পিরোজপুর জেলার সদর উপজেলার বাইনখালী মাদ্রাসায় গিয়ে অনুসন্ধানকালে জানা যায় শিক্ষা সনদ জাল-জালিয়াতকারী মোর্শেদ পিতা হারুন বাইনখালী মাদ্রাসা থেকে দাখিল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে কিন্তু অকৃতকার্য হয়েছে।পরবর্তীতে লিটন পিতা হারুন নামের ব্যক্তির বিষয়ে বাইনখালী মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ এর কাছে জানতে চাইলে কারা জানান যে লিটন নামের ব্যক্তি আমাদের মাদ্রাসা থেকে দাখিল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে উত্তীর্ণ হয়েছে।

জাল জালিয়াতকারী মোরশেদ এর গ্রামে গিয়ে উপস্থিত গ্রামবাসীর কাছে তার ছবি দেখালে গ্রামবাসীরা বলেন এইডা তো হারুন ভাই এর ছেলে মোরশেদ হে আবার লিটন মোর্শেদ হইলে কেমন তারা।পরবর্তীতে গ্রামের জহির নামের এক ব্যক্তি এই প্রতিবেদককে বলেন হারুন ভাইয়ের ছেলে মোর্শেদ তো দাখিল পরীক্ষায়ই পাস করে নাই, হে আবার সরকারি চাকরি করে কেমন তারা? তাহলে কি হে লিটনের সার্টিফিকেট জাল জালিয়াতি করে রাজউকে চাকরি নিয়েছে হেইয়া?হেইয়া তো মোরা গ্রামের হকলতে কই হারুনের ছেলে মোর্শেদ কুড়ায় কুড়ায় সম্পত্তি কিনে কেমনে, তাহলে ঘটনা এডাই। অনুসন্ধানে আরো জানা যায় শিক্ষা সনদ জাল জালিয়াতি করে রাজউকে চাকরি নেওয়ার পরে মোরশেদ হাতে পেয়ে যান আলাদিনের চেরাগ।সেই আলাদিনের চেরাগের কল্যাণে বর্তমানে প্রায় কয়েক কোটি টাকার মালিক।

রাজধানী ঢাকার খিলগাঁও কমিউনিটি সেন্টার সংলগ্ন রয়েছে তার গার্মেন্টস, পিরোজপুর জেলা বাস স্ট্যান্ডে রয়েছে কয়েক কোটি টাকার পার্টসের দোকান এবং বিভিন্ন ব্যাংকে নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র ও এফডিআর। এবং তার অনিয়ম দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত সম্পদ টাকায় গ্রামের বাড়িতে একটি বিশাল মসজিদ নির্মাণ করেন। বহুরূপী জাল জালিয়াতকারী লিটল মোর্শেদের বিষয়ে সচেতন মহল মনে করেন শিক্ষা সনদ জাল জালিয়াতির মাধ্যমে সরকারি চাকরি নেওয়া রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল এই বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের উচিত উক্ত জাল-জালিয়াতকারীর বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

পরবর্তীতে শিক্ষা সনদ জাল করে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ রাজউক এর জারিকা পদে চাকরি করা লিটন মোর্শেদের মুঠোফোনে ফোন করে ও খুদে বার্তা পাঠানোর পরে ফোন দিলে তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন সাংবাদিক ভাই আপনার সাথে তো আমার পরিচয় নাই, আপনি আমার বিষয়ে জানতে সাংবাদিক সাঈদকে ফোন দেন।অনেক সাঈদ আমার বন্ধু মানুষ সে আমার বিষয়ে বিস্তারিত আপনাকে জানাবেন এবং আমার কর্মক্ষেত্রে যত জামিলা হয় সকল জামিলা আমার বন্ধু সাংবাদিক সাঈদ মীমাংসা করে থাকেন।আর আপনাদের এই অন-লাইন পত্রিকা পড়ে কেডা।মোর্শেদের এমন উত্তরে প্রতিবেদক তাকে প্রশ্ন করেন অনিয়ম দুর্নীতি ও শিক্ষা সনদ জাল-জালিয়াতি সহ সকল অভিযোগ আপনার বিরুদ্ধে সাংবাদিক সাইদ সাহেবকে কি জিজ্ঞেস করবো? পরে তিনি প্রতিবেদকে বলেন একদিন সময় করে আমার অফিসে আসবেন আপনার সাথে পরিচিত হব এবং চা খাব। এই বলে মুঠো ফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। পরবর্তীতে এই প্রতিবেদকের মুঠো ফোনে খুঁদে পাঠিয়ে আবারও চায়ের দাওয়াত দেন। শিক্ষা সনদ জাল জালিয়াতকারী অনিয়ম ও দুর্নীতিবাজ লিটন মোরশেদ বারবার চায়ের দাওয়াত দিয়ে কি বুঝাতে চেয়েছেন তা বোধগম্য নয়।

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ জাল জালিয়াতির মাস্টারমাইন্ড বহুরূপী মোরশেদ ওরফে লিটন মোর্শেদ তিন তিনবার দাখিল পরীক্ষার অকৃতকার্য হওয়ার পর পুনরায় রেজিস্ট্রেশন না করে লিটন পিতা হারুন এর রেজিস্ট্রেশনে দাখিল পরীক্ষা অংশগ্রহণ করেন।
অনুসন্ধান চলমান,,,,,,