ঢাকা ০৫:৪৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৫, ১৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার আহ্বান চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর Logo ‘এপেক পুত্রজায়া ভিশন ২০৪০’– আঞ্চলিক সমৃদ্ধির রোডম্যাপ:পেড্রোসা Logo ডিজিটাল ও সবুজ রূপান্তরে এশিয়া-প্রশান্ত অঞ্চলের নেতৃত্ব দিতে চায় চীন Logo অযৌক্তিক দাবিতে অস্থিরতা সৃষ্টি না করার আহ্বান ধর্ম উপদেষ্টার Logo কুমিল্লায় গাছের ডাল থেকে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার Logo বরুড়ায় ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন Logo গাইবান্ধায় ৮ বছরের শিশু ধর্ষণ মামলার পালাতক আসামী গ্রেফতার Logo ২১ দফা দাবিতে নীলফামারীতে সাংবাদিকদের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত Logo সাগর-রুণী হত্যার বিচারসহ ২১ দফা দাবিতে কুমিল্লা জেলা সাংবাদিক ইউনিয়নের মানববন্ধন Logo সুনামগঞ্জে সমবায় দিবস পালিত

ডিজিটাল ও সবুজ রূপান্তরে এশিয়া-প্রশান্ত অঞ্চলের নেতৃত্ব দিতে চায় চীন

  • আন্তর্জাতিক:
  • আপডেট সময় ১০:৩০:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ নভেম্বর ২০২৫
  • ৭ বার পড়া হয়েছে

চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ১ নভেম্বর, শনিবার সকালে, দক্ষিণ কোরিয়ার গিয়ংজুতে এশিয়া-প্রশান্তমহাসাগরী অর্থনৈতিক সহযোগিতা-এপেক নেতাদের ৩২তম অনানুষ্ঠানিক সম্মেলনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সভায় অংশগ্রহণ করেন এবং ‘সম্মিলিতভাবে একটি টেকসই উজ্জ্বল ভবিষ্যতের সূচনা করুন’ শীর্ষক একটি গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা দেন।

প্রেসিডেন্ট সি উল্লেখ করেন যে, বর্তমানে নতুন দফা প্রযুক্তি ও শিল্প বিপ্লব গভীরভাবে বিকশিত হচ্ছে, যা মানব সমাজের জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে। একই সময়ে, বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির গতি অপর্যাপ্ত, বৈশ্বিক উন্নয়ন ঘাটতি প্রসারিত হচ্ছে, এবং জলবায়ু পরিবর্তন, খাদ্য ও জ্বালানি নিরাপত্তার মতো চ্যালেঞ্জগুলো তীব্রতর হচ্ছে। এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনীতিগুলোর উচিত পারস্পরিক সুবিধার সহযোগিতা শক্তিশালী করা, নতুন সুযোগের সদ্ব্যবহার করা এবং নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করা, যাতে সম্মিলিতভাবে একটি টেকসই উজ্জ্বল ভবিষ্যতের সূচনা করা যায়।
তিনি তিনটি প্রস্তাব পেশ করেন:
প্রথমত, ডিজিটাল এবং বুদ্ধিমত্তা সক্ষমতা শক্তিশালী করে এপেকের উদ্ভাবনী উন্নয়নের নতুন সুবিধা গঠন। নতুন প্রযুক্তির চালিকা ও সক্ষমতা ভূমিকা এবং ডিজিটালাইজেশন, বুদ্ধিমত্তা ও সবুজায়নের সুযোগ কাজে লাগিয়ে, নতুন গুণগত উত্পাদনশীলতা বিকাশের গতি ত্বরান্বিত করা। ডেটার নিরাপদ ও সুশৃঙ্খল প্রবাহ এগিয়ে নেওয়া, প্রযুক্তির ওপেন সোর্স ও উন্মুক্ত সহযোগিতা গভীর করা, এবং প্রতিযোগিতামূলক উন্মুক্ত উদ্ভাবনী বাস্তুতন্ত্র তৈরি করা। সমগ্র মানবতার কল্যাণকে বিবেচনায় নিয়ে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে উপকারী, নিরাপদ ও ন্যায়সঙ্গত দিকে সুস্থ ও সুশৃঙ্খলভাবে বিকশিত হতে উত্সাহিত করা। চীন বিশ্ব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সহযোগিতা সংস্থা প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব করে, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার পাবলিক পণ্য প্রদান করবে, এবং এপেক সদস্যদের সাথে একত্রে জনগণের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সাক্ষরতা উন্নত করতে এবং এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ডিজিটাল ও বুদ্ধিমত্তা বিভেদ দূর করতে ইচ্ছুক।

দ্বিতীয়ত, সবুজ ও নিম্ন-কার্বন নীতি অব্যাহত রাখা এবং এপেকের টেকসই উন্নয়নের নতুন মডেল গঠন। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের প্রতি দায়িত্বশীল মনোভাব নিয়ে, সবুজ উন্নয়ন কৌশলের সমন্বয় জোরদার করা, উচ্চ-গুণমানের সবুজ প্রযুক্তি ও পণ্যের মুক্তপ্রবাহ সুগম করা, উন্নয়ন পদ্ধতির সবুজ ও নিম্ন-কার্বন রূপান্তরের গতি ত্বরান্বিত করা, এবং জলবায়ু পরিবর্তনের সক্রিয়ভাবে মোকাবেলা করা। চীন কার্বন-শিখর ও কার্বন-নিরপেক্ষতার লক্ষ্য ঘোষণা করার পর থেকে, ইতোমধ্যে বিশ্বের বৃহত্তম এবং দ্রুততম বর্ধনশীল নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে, ২০৩৫ সালের জন্য জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অবদান লক্ষ্য জমা দিয়েছে, এবং কার্বন নিঃসরণের মোট পরিমাণ ও তীব্রতার দ্বৈত নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি পূর্ণাঙ্গভাবে বাস্তবায়ন করবে।

তৃতীয়ত, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ভাগ করে নেওয়া বাস্তবায়ন এবং এপেকের অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের নতুন চিত্র উপস্থাপন। জনগণকে সর্বোচ্চ স্থান দিয়ে, নীতি যোগাযোগ, অভিজ্ঞতা বিনিময় এবং বাস্তবমুখী সহযোগিতা শক্তিশালী করা, জাতিসংঘের ২০৩০ টেকসই উন্নয়ন এজেন্ডা সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়ন করা, হাতে হাত মিলিয়ে দারিদ্র্য দূর করা, এবং এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সকল মানুষের সমৃদ্ধি অর্জন করা। এপেকের অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতার ঐতিহ্যবাহী সুবিধা পূর্ণরূপে কাজে লাগানো এবং উন্নয়নশীল অর্থনীতিগুলোর ভারসাম্যপূর্ণ উন্নয়ন অর্জনে সহায়তা করা। চীন সমস্ত জনগোষ্ঠী এবং সমগ্র জীবনচক্রের জন্য জনসংখ্যা-পরিষেবা ব্যবস্থার সম্পূর্ণকরণের গতি ত্বরান্বিত করবে, জনসংখ্যার উচ্চ-গুণমান উন্নয়ন ত্বরান্বিত করবে, এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা স্বাস্থ্য-সুবিধা, নারীদের ডিজিটাল সাক্ষরতা উন্নতকরণ ইত্যাদি উদ্যোগ বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করবে, যাতে আরও বেশি সহযোগিতার ফলাফল এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জনগণের উপকারে আসে।

সম্মেলনে ‘২০২৫ এপেক নেতাদের গিয়ংজু ঘোষণা’, ‘এপেক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উদ্যোগ’, ‘এপেক জনসংখ্যা কাঠামোগত পরিবর্তন মোকাবেলায় কাঠামোগত সহযোগিতা নথি’ এবং অন্যান্য ফলাফল দলিল প্রকাশিত হয়।

সম্মেলন শেষ হওয়ার পর, অংশগ্রহণকারী অর্থনীতির নেতারা একসাথে গ্রুপ ছবি তোলেন। এর আগে শনিবার সন্ধ্যায়, প্রেসিডেন্ট সি এপেক নেতাদের অনানুষ্ঠানিক সম্মেলনের স্বাগত নৈশভোজে অংশগ্রহণ করেন।চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই উল্লিখিত অনুষ্ঠানসমূহে অংশগ্রহণ করেন।

সূত্র:স্বর্ণা-হাশিম-লিলি,চায়না মিডিয়া গ্রুপ।

ট্যাগস

শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার আহ্বান চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

SBN

SBN

ডিজিটাল ও সবুজ রূপান্তরে এশিয়া-প্রশান্ত অঞ্চলের নেতৃত্ব দিতে চায় চীন

আপডেট সময় ১০:৩০:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ নভেম্বর ২০২৫

চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ১ নভেম্বর, শনিবার সকালে, দক্ষিণ কোরিয়ার গিয়ংজুতে এশিয়া-প্রশান্তমহাসাগরী অর্থনৈতিক সহযোগিতা-এপেক নেতাদের ৩২তম অনানুষ্ঠানিক সম্মেলনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সভায় অংশগ্রহণ করেন এবং ‘সম্মিলিতভাবে একটি টেকসই উজ্জ্বল ভবিষ্যতের সূচনা করুন’ শীর্ষক একটি গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা দেন।

প্রেসিডেন্ট সি উল্লেখ করেন যে, বর্তমানে নতুন দফা প্রযুক্তি ও শিল্প বিপ্লব গভীরভাবে বিকশিত হচ্ছে, যা মানব সমাজের জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে। একই সময়ে, বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির গতি অপর্যাপ্ত, বৈশ্বিক উন্নয়ন ঘাটতি প্রসারিত হচ্ছে, এবং জলবায়ু পরিবর্তন, খাদ্য ও জ্বালানি নিরাপত্তার মতো চ্যালেঞ্জগুলো তীব্রতর হচ্ছে। এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনীতিগুলোর উচিত পারস্পরিক সুবিধার সহযোগিতা শক্তিশালী করা, নতুন সুযোগের সদ্ব্যবহার করা এবং নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করা, যাতে সম্মিলিতভাবে একটি টেকসই উজ্জ্বল ভবিষ্যতের সূচনা করা যায়।
তিনি তিনটি প্রস্তাব পেশ করেন:
প্রথমত, ডিজিটাল এবং বুদ্ধিমত্তা সক্ষমতা শক্তিশালী করে এপেকের উদ্ভাবনী উন্নয়নের নতুন সুবিধা গঠন। নতুন প্রযুক্তির চালিকা ও সক্ষমতা ভূমিকা এবং ডিজিটালাইজেশন, বুদ্ধিমত্তা ও সবুজায়নের সুযোগ কাজে লাগিয়ে, নতুন গুণগত উত্পাদনশীলতা বিকাশের গতি ত্বরান্বিত করা। ডেটার নিরাপদ ও সুশৃঙ্খল প্রবাহ এগিয়ে নেওয়া, প্রযুক্তির ওপেন সোর্স ও উন্মুক্ত সহযোগিতা গভীর করা, এবং প্রতিযোগিতামূলক উন্মুক্ত উদ্ভাবনী বাস্তুতন্ত্র তৈরি করা। সমগ্র মানবতার কল্যাণকে বিবেচনায় নিয়ে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে উপকারী, নিরাপদ ও ন্যায়সঙ্গত দিকে সুস্থ ও সুশৃঙ্খলভাবে বিকশিত হতে উত্সাহিত করা। চীন বিশ্ব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সহযোগিতা সংস্থা প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব করে, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার পাবলিক পণ্য প্রদান করবে, এবং এপেক সদস্যদের সাথে একত্রে জনগণের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সাক্ষরতা উন্নত করতে এবং এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ডিজিটাল ও বুদ্ধিমত্তা বিভেদ দূর করতে ইচ্ছুক।

দ্বিতীয়ত, সবুজ ও নিম্ন-কার্বন নীতি অব্যাহত রাখা এবং এপেকের টেকসই উন্নয়নের নতুন মডেল গঠন। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের প্রতি দায়িত্বশীল মনোভাব নিয়ে, সবুজ উন্নয়ন কৌশলের সমন্বয় জোরদার করা, উচ্চ-গুণমানের সবুজ প্রযুক্তি ও পণ্যের মুক্তপ্রবাহ সুগম করা, উন্নয়ন পদ্ধতির সবুজ ও নিম্ন-কার্বন রূপান্তরের গতি ত্বরান্বিত করা, এবং জলবায়ু পরিবর্তনের সক্রিয়ভাবে মোকাবেলা করা। চীন কার্বন-শিখর ও কার্বন-নিরপেক্ষতার লক্ষ্য ঘোষণা করার পর থেকে, ইতোমধ্যে বিশ্বের বৃহত্তম এবং দ্রুততম বর্ধনশীল নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে, ২০৩৫ সালের জন্য জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অবদান লক্ষ্য জমা দিয়েছে, এবং কার্বন নিঃসরণের মোট পরিমাণ ও তীব্রতার দ্বৈত নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি পূর্ণাঙ্গভাবে বাস্তবায়ন করবে।

তৃতীয়ত, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ভাগ করে নেওয়া বাস্তবায়ন এবং এপেকের অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের নতুন চিত্র উপস্থাপন। জনগণকে সর্বোচ্চ স্থান দিয়ে, নীতি যোগাযোগ, অভিজ্ঞতা বিনিময় এবং বাস্তবমুখী সহযোগিতা শক্তিশালী করা, জাতিসংঘের ২০৩০ টেকসই উন্নয়ন এজেন্ডা সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়ন করা, হাতে হাত মিলিয়ে দারিদ্র্য দূর করা, এবং এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সকল মানুষের সমৃদ্ধি অর্জন করা। এপেকের অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতার ঐতিহ্যবাহী সুবিধা পূর্ণরূপে কাজে লাগানো এবং উন্নয়নশীল অর্থনীতিগুলোর ভারসাম্যপূর্ণ উন্নয়ন অর্জনে সহায়তা করা। চীন সমস্ত জনগোষ্ঠী এবং সমগ্র জীবনচক্রের জন্য জনসংখ্যা-পরিষেবা ব্যবস্থার সম্পূর্ণকরণের গতি ত্বরান্বিত করবে, জনসংখ্যার উচ্চ-গুণমান উন্নয়ন ত্বরান্বিত করবে, এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা স্বাস্থ্য-সুবিধা, নারীদের ডিজিটাল সাক্ষরতা উন্নতকরণ ইত্যাদি উদ্যোগ বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করবে, যাতে আরও বেশি সহযোগিতার ফলাফল এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জনগণের উপকারে আসে।

সম্মেলনে ‘২০২৫ এপেক নেতাদের গিয়ংজু ঘোষণা’, ‘এপেক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উদ্যোগ’, ‘এপেক জনসংখ্যা কাঠামোগত পরিবর্তন মোকাবেলায় কাঠামোগত সহযোগিতা নথি’ এবং অন্যান্য ফলাফল দলিল প্রকাশিত হয়।

সম্মেলন শেষ হওয়ার পর, অংশগ্রহণকারী অর্থনীতির নেতারা একসাথে গ্রুপ ছবি তোলেন। এর আগে শনিবার সন্ধ্যায়, প্রেসিডেন্ট সি এপেক নেতাদের অনানুষ্ঠানিক সম্মেলনের স্বাগত নৈশভোজে অংশগ্রহণ করেন।চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই উল্লিখিত অনুষ্ঠানসমূহে অংশগ্রহণ করেন।

সূত্র:স্বর্ণা-হাশিম-লিলি,চায়না মিডিয়া গ্রুপ।