ঢাকা ০৯:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ২৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ধর্ম উপদেষ্টার বক্তব্য

ধর্ম উপদেষ্টার কর্মসূচির মিডিয়া কভারেজে নারী সাংবাদিক প্রবেশে বাধা

মোঃ ইলিয়াছ আহমদ, বিশেষ প্রতিনিধি

‘ধর্ম উপদেষ্টার কর্মসূচির মিডিয়া কভারেজে নারী সাংবাদিক প্রবেশে বাধা’- এরূপ একটি ফেসবুক পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়ায় লক্ষ্য করা গেছে। একজন নারী সাংবাদিক তার ফেসবুক ওয়ালে এই পোস্টটি করেছেন। পরবর্তীতে অনেকেই বিভিন্নভাবে তাদের ফেসবুক ওয়ালে এই পোস্টটি শেয়ার করেছেন।

গত ২৯ জানুয়ারি চীন মৈত্রী আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে এমন ঘটনা ঘটেছে বলে পোস্টটিতে উল্লেখ করা হয়েছে। এ অনুষ্ঠানটির আয়োজক ছিলো ‘কওমি উদ্যোক্তা’ নামের একটি সংগঠন। এ অনুষ্ঠানে ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রিত হয়ে অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠান আয়োজক কর্তৃপক্ষ কিংবা অন্য কোন ব্যক্তি কোন নারী সাংবাদিককে যদি অনুষ্ঠানে প্রবেশে বাধা দেয় তার দায় ধর্ম উপদেষ্টার ওপর বর্তায় না।

কওমি উদ্যোক্তা সম্মেলনে এরূপ কোন ঘটনা ঘটে থাকলে সেটা অবশ্যই নিন্দনীয়। তবে এরূপ ঘটনার জন্য অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিকে দায়ী করাটা কোনভাবেই যুক্তিসঙ্গত ও গ্রহণযোগ্য নয়। এরূপ পোস্ট নিছক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

ধর্ম উপদেষ্টার কিংবা ধর্ম মন্ত্রণালয়ের যেকোন কর্মসূচিতে সাংবাদিকরা সাদরে আমন্ত্রিত হয়ে থাকেন। এ মন্ত্রণালয়ে যোগদানের পর হতে ধর্ম উপদেষ্টা সংবাদিকদেরকে পেশাগত দায়িত্ব পালনের প্রয়োজনে সহযোগিতা করে আসছেন। কিছু সংখ্যক সাংবাদিক ইতোমধ্যে তাঁর দীর্ঘ সাক্ষাৎকারও নিয়েছেন। তিনি কিংবা তাঁর দপ্তর হতে কখনোই কোন সাংবাদিকের ওপর কোনরূপ বিধিনিষেধে আরোপ করা হয়নি। আগামীতেও ধর্ম উপদেষ্টা ও তাঁর মন্ত্রণালয় সংবাদিকদেরকে পেশাগত দায়িত্ব পালনে সহযোগিতা করে যাবে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ধর্ম উপদেষ্টার বক্তব্য

ধর্ম উপদেষ্টার কর্মসূচির মিডিয়া কভারেজে নারী সাংবাদিক প্রবেশে বাধা

আপডেট সময় ০৫:২৩:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫

মোঃ ইলিয়াছ আহমদ, বিশেষ প্রতিনিধি

‘ধর্ম উপদেষ্টার কর্মসূচির মিডিয়া কভারেজে নারী সাংবাদিক প্রবেশে বাধা’- এরূপ একটি ফেসবুক পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়ায় লক্ষ্য করা গেছে। একজন নারী সাংবাদিক তার ফেসবুক ওয়ালে এই পোস্টটি করেছেন। পরবর্তীতে অনেকেই বিভিন্নভাবে তাদের ফেসবুক ওয়ালে এই পোস্টটি শেয়ার করেছেন।

গত ২৯ জানুয়ারি চীন মৈত্রী আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে এমন ঘটনা ঘটেছে বলে পোস্টটিতে উল্লেখ করা হয়েছে। এ অনুষ্ঠানটির আয়োজক ছিলো ‘কওমি উদ্যোক্তা’ নামের একটি সংগঠন। এ অনুষ্ঠানে ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রিত হয়ে অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠান আয়োজক কর্তৃপক্ষ কিংবা অন্য কোন ব্যক্তি কোন নারী সাংবাদিককে যদি অনুষ্ঠানে প্রবেশে বাধা দেয় তার দায় ধর্ম উপদেষ্টার ওপর বর্তায় না।

কওমি উদ্যোক্তা সম্মেলনে এরূপ কোন ঘটনা ঘটে থাকলে সেটা অবশ্যই নিন্দনীয়। তবে এরূপ ঘটনার জন্য অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিকে দায়ী করাটা কোনভাবেই যুক্তিসঙ্গত ও গ্রহণযোগ্য নয়। এরূপ পোস্ট নিছক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

ধর্ম উপদেষ্টার কিংবা ধর্ম মন্ত্রণালয়ের যেকোন কর্মসূচিতে সাংবাদিকরা সাদরে আমন্ত্রিত হয়ে থাকেন। এ মন্ত্রণালয়ে যোগদানের পর হতে ধর্ম উপদেষ্টা সংবাদিকদেরকে পেশাগত দায়িত্ব পালনের প্রয়োজনে সহযোগিতা করে আসছেন। কিছু সংখ্যক সাংবাদিক ইতোমধ্যে তাঁর দীর্ঘ সাক্ষাৎকারও নিয়েছেন। তিনি কিংবা তাঁর দপ্তর হতে কখনোই কোন সাংবাদিকের ওপর কোনরূপ বিধিনিষেধে আরোপ করা হয়নি। আগামীতেও ধর্ম উপদেষ্টা ও তাঁর মন্ত্রণালয় সংবাদিকদেরকে পেশাগত দায়িত্ব পালনে সহযোগিতা করে যাবে।