ঢাকা ০৩:৩৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo অধ্যাপক ড. তামিজী চেয়ারম্যান, অধ্যাপক ড. হামিদা সেক্রেটারি জেনারেল Logo এনসিপির লোকজন আওয়ামী লীগের সাথে হাত মিলিয়েছে : কায়কোবাদ Logo রাজশাহীতে মেয়েকে ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা, গ্রেপ্তার ২ Logo মুরাদনগরে মাছ কাটা নিয়ে দ্বন্দ্ব, স্ত্রীকে খুন করে থানায় স্বামী Logo খুনিদের বিচার আর দেশের সংস্কার ছাড়া জনগণ নির্বাচন মেনে নেবে না- ডাঃ শফিকুর রহমান Logo বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যেই এ সরকার কাজ করছে- পার্বত্য উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা Logo সাবেক সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী’র বিশ্বস্ত সহযোগী দুর্নীতিবাজ ওসি ফারুক’র খুঁটির এতো জোর? Logo স্ত্রীর নাম ব্যবহার করে শুমারির টাকা আত্মসাৎ পরিসংখ্যান কর্মকর্তার Logo বান্দরবানে ঐতিহ্যবাহী মৈত্রী পানি বর্ষণ উৎসবে পার্বত্য উপদেষ্ট Logo দ্রব্যমূল্য সহনীয় রেখে দেশ ও জনগনের জন্য কাজ করতে হবে- সাবেক এমপি হাফিজ ইব্রাহিম

ধর্ষক

রাস্তা ছাড়েন প্লিজ!

কই যাইবেন মিস?
ওষুধ আনতে ভাই!

আজ তোরেই চাই।
দোষটা কি আমার?

তুই রসের খামার।

কইরেন না সর্বনাশ!

এইটা আমার অভ্যাস!
অসুস্থ মা’টা বাসায়।

আমার কি আসে যায়!
মানুষ ডাকবো কিন্তু!

এখানে নাই জীব-জন্তু।

বন্ধ হয়ে যাচ্ছে দম!

চুপ! কথা বলবি কম।
ছেড়ে দে জানোয়ার!

মিটাই আশা একবার।
নাই রে তোর মা-বোন!

চুপ! করবো কিন্তু খুন।
নরপিশাচ একটা তুই।

আয় সর্বাঙ্গে তোর ছুঁই।
বাঁচাও, বাঁচাও, বাঁচাও।

চেঁচাও জোরে চেঁচাও।

অতঃপর জানোয়ারটা পৈশাচিক আনন্দে মেতে ওঠে। অভুক্ত কুকুরের ন্যায় খাবলে খেতে থাকে মেয়েটার আপাদমস্তক। একটা সময় পর কুকুরটা ক্লান্ত হয়ে পরে। তারপর মেয়েটা গোঙাতে গোঙাতে বলতে লাগলো—

একটু পানি যদি পাই!

হারামযাদি পানি নাই।
বন্ধ হয়ে যাচ্ছে শ্বাস।

কিছুক্ষণ পর হবি লাশ!
জীবনটা দেন ভিক্ষা।

পরে দিবি আমায় শিক্ষা।
ভুলে যাবো ঘটনা সব।

জানি পরে হবে কলরব!

কেউ জানবে না কিছু।

শুধু পুলিশ নিবে পিছু।
চুপ থাকব আজীবন।

ঘটাতে পারিস অঘটন!
শুধু ভিক্ষা চাচ্ছি প্রাণ!

এখন নিবো তোর জান।

এভাবেই শত শত মা-বোনের প্রাণ রোজ হচ্ছে শেষ!
ধর্ষক বেঁচে যায়!ধর্ষণ করে যায়!

এটাই বর্তমান সমাজের চিত্র।

সংগ্রহীত।

ট্যাগস

অধ্যাপক ড. তামিজী চেয়ারম্যান, অধ্যাপক ড. হামিদা সেক্রেটারি জেনারেল

SBN

SBN

ধর্ষক

আপডেট সময় ১০:২২:৫৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুন ২০২৩

রাস্তা ছাড়েন প্লিজ!

কই যাইবেন মিস?
ওষুধ আনতে ভাই!

আজ তোরেই চাই।
দোষটা কি আমার?

তুই রসের খামার।

কইরেন না সর্বনাশ!

এইটা আমার অভ্যাস!
অসুস্থ মা’টা বাসায়।

আমার কি আসে যায়!
মানুষ ডাকবো কিন্তু!

এখানে নাই জীব-জন্তু।

বন্ধ হয়ে যাচ্ছে দম!

চুপ! কথা বলবি কম।
ছেড়ে দে জানোয়ার!

মিটাই আশা একবার।
নাই রে তোর মা-বোন!

চুপ! করবো কিন্তু খুন।
নরপিশাচ একটা তুই।

আয় সর্বাঙ্গে তোর ছুঁই।
বাঁচাও, বাঁচাও, বাঁচাও।

চেঁচাও জোরে চেঁচাও।

অতঃপর জানোয়ারটা পৈশাচিক আনন্দে মেতে ওঠে। অভুক্ত কুকুরের ন্যায় খাবলে খেতে থাকে মেয়েটার আপাদমস্তক। একটা সময় পর কুকুরটা ক্লান্ত হয়ে পরে। তারপর মেয়েটা গোঙাতে গোঙাতে বলতে লাগলো—

একটু পানি যদি পাই!

হারামযাদি পানি নাই।
বন্ধ হয়ে যাচ্ছে শ্বাস।

কিছুক্ষণ পর হবি লাশ!
জীবনটা দেন ভিক্ষা।

পরে দিবি আমায় শিক্ষা।
ভুলে যাবো ঘটনা সব।

জানি পরে হবে কলরব!

কেউ জানবে না কিছু।

শুধু পুলিশ নিবে পিছু।
চুপ থাকব আজীবন।

ঘটাতে পারিস অঘটন!
শুধু ভিক্ষা চাচ্ছি প্রাণ!

এখন নিবো তোর জান।

এভাবেই শত শত মা-বোনের প্রাণ রোজ হচ্ছে শেষ!
ধর্ষক বেঁচে যায়!ধর্ষণ করে যায়!

এটাই বর্তমান সমাজের চিত্র।

সংগ্রহীত।