
মো: ইলিয়াছ আহমদ, বিশেষ প্রতিনিধি: “বাংলাদেশ কাউন্সিল অব সায়েন্টিফিক এ্যান্ড ইন্ডাষ্ট্রিয়াল রিসার্স (BCSIR) বাংলাদেশের একটি স্বনামধন্য গবেষণা প্রতিষ্ঠান। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ও BCSIR এর দ্বিপক্ষীয় চুক্তির মাধ্যমে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিগত গবেষণায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাবিদ ও গবেষকদের বৈজ্ঞানিক উদ্ভাবনে অভুতপূর্ব সাফল্য অর্জন করা সম্ভব। এই MoU একটি পার্টনারশীপ চুক্তি যা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়কে বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগতভাবে এগিয়ে নিবে।”
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের দ্বিপক্ষীয় চুক্তি থেকে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় যে সকল উপায়ে উপকৃত হবে সেই সম্পর্কিত একটি ‘তথ্য শেয়ারিং’ সেমিনারে উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এফ এম আবদুল মঈন এই মন্তব্য করেন। আজ বুধবার (২৩ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাস রুমে সেমিনারটি অনুষ্ঠিত হয়।
সেমিনারে সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ নিজের হাতে এবং তা বিনির্মাণে এই চুক্তি একটি চমৎকার নিয়ামক হিসেবে কাজ করবে, যদি সঠিকভাবে বৈজ্ঞানিক গবেষণাগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা যায়। বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র-শিক্ষকদের মেধার বিকাশ ঘটবে। শিক্ষার্থীরা এখান থেকে এক একজন মেধাবী ও প্রযুক্তিতে খাপ খাইয়ে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিগ এম্বাসেডর হিসেবে নিজেদের আত্মপ্রকাশ করবে।
সেমিনারে মূল বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো. আফতাব আলী শেখ। তিনি এই চুক্তির মাধ্যমে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের গবেষণার নিমিত্তে অবারিত সুযোগ প্রদানের প্রতিশ্রুতি দেন।
উল্লেখ্য, গত ১৮ জুন বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের সাথে MoU স্বাক্ষর করে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়।
মুক্তির লড়াই ডেস্ক : 


























