ঢাকা ০৬:৪৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo নেত্রকোণায় চার চেয়ারম্যানসহ আওয়ামী লীগের ২০জন নেতাকর্মী কারাগারে Logo কচুয়ায় বিষপানে গৃহবধুর আত্মহত্যার অভিযোগ Logo নিয়মনীতি মেনে নবীন কর্মকর্তাদের দেশের সেবায় আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে Logo পরিবেশ স্বেচ্ছাসেবকদের সনদপত্র প্রদান Logo দূষণ বিরোধী অভিযানে প্রায় ২৪ লক্ষ টাকা জরিমানা, ২ টি ইটভাটা বন্ধ, ৩,৫৩৮ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ Logo কচুয়ায় খেলতে গিয়ে আগুনে জ¦লসে গেছে শিশু সামিয়ার ৭০ ভাগ শরির! Logo ব্রাহ্মণপাড়ায় মাদকসহ চোরাকারবারির নারী আটক! Logo আমতলী খেকুয়ানী বাজারে আগুন লেগে নিমিষেই সর্বস্ব হারিয়ে ফেললেন বাজারের ব্যবসায়ীরা, কোটি টাকার ক্ষতি Logo চাঁদপুরের কচুয়ায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার Logo লাভজনক পদ্ধতিতে মাছ চাষ করুন প্রকল্প পরিচালক জাহানঙ্গীর আলম

প্রস্তাবিত আইন বাস্তবায়ন হলে জাতীয় নাগরিক কমিটি সহ অনেক দল নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : দেলোয়ার হোসাইন

বাংলাদেশ জাস্টিস এন্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টির চেয়ারম্যান মোঃ দেলোয়ার হোসাইন বলেন, নির্বাচন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবিত আইন যদি বাস্তবায়ন হয় তাহলে জাতীয় নাগরিক কমিটি সহ নতুন অনেক রাজনৈতিক দল আগামী নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করতে পারবে না। কেননা প্রস্তাবিত কমিশন উল্লেখ করেছেন কেউ নির্বাচনে প্রার্থী হইতে হলে ৩ বছর সেই রাজনৈতিক দলের সদস্য হইতে হবে। যেখানে নতুন দল গুলো এখনো দল হিসেবে স্বীকৃতি বা নিবন্ধন এখনো পায় নাই তাহলে ঘোষিত নির্বচনী রোডম্যাপ অনুসারে নির্বাচণ হলে নতুন কোন দল নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করতে পারবে না।

আজ ২১ জানুয়ারী ২০২৫ মঙ্গলবার, সকাল ১০.৩০ টায়, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে, ১৯৭২ সালের গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ৯০-বি ধারা বাতিল এবং নির্বাচন সংস্কার কমিশন কতৃক প্রস্তাবিত ধারা সংশোধনের দাবীতে “রাজনৈতিক দল নিবন্ধন আইন সংশোধন আন্দোলন”-এর পক্ষে¡ অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের অনেক চেয়ারম্যন ও শীর্ষ নেতৃবৃন্দ অংশ গ্রহনে পথসভা অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত পথসভায় সভাপতিত্ব করেন “রাজনৈতিক দল নিবন্ধন আইন সংশোধন আন্দোলন”- এর পক্ষে সংগঠনের প্রধান সমন্বয়কারী, এবং বাংলাদেশ জাস্টিস এন্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টির চেয়ারম্যান মোঃ দেলোয়ার হোসাইন।

এ সময় বক্তারা বলেন জনপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ৯০-বি ধারা বাতিল কেন্দ্রীয় কমিটি, কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও গঠনতন্ত্রের ভিত্তিতে নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন প্রদান ও নিবন্ধনের প্রক্রিয়া সারা বছর চালু রাখতে হবে। প্রস্তাবে ৫০০০ সদস্যের কথা বলা হয়েছে অথচ ৫০০০ সদস্যের বিধান থাকলে যেই দল সরকারে থাকবে তার অনুগত না হলে কারো পক্ষে নিবন্ধন নেওয়া সম্ভব হবে না। কেননা বিগত দিনগুলোতে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা গুলো ভয়ে অে কে দলের সদস্য হলেও স্বীকার করতে চান না বা করতে দেওয়া হয় না , এবং ঢাকা ছাড়া কোথাও দলীয় কার্যালয় নেওয়া সম্ভব হয় না। সুতরাং একটা দেশের রাজনৈতিক দল নিবন্ধন হওয়া উচিত আর্ন্তজাতিক মাপ কাঠিতে।বক্তারা আরো বলেন, আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে জবঢ়ৎবংবহঃধঃরড়হ ড়ভ চবড়ঢ়ষব অপঃ ১৯৫১ অনুসারে শুধু কেন্দ্রীয় কমিটি, কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও গঠনতন্ত্রের ভিত্তিতে নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন দেয়া হয়। সেখানে যে কোন সময় ইচ্ছা করলে নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করে নিবন্ধন নেয়া যায়। দিল্লীর মূখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিয়াল দল গঠনের দেড় বছরের মাথায় নির্বাচন করে ক্ষমতা গ্রহন করেছেন। ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি ইমানুয়েল ম্যক্রো দল গঠনের এক বছরের মাথায় নিজের দল থেকেই নির্বাচিত হয়েছেন। অথচ বাংলাদেশে দল নিবন্ধনের জন্য পাঁচ বছর অপেক্ষা করতে হয়।

এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন, রাজনৈতিক দল নিবন্ধন আইন সংশোধন আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান মোঃ মোস্তফা কামাল বাদল, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ বেকার সমাজের সভাপতি মোঃ হাসান, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ বিপ্লবী দলের চেয়ারম্যান মোঃ আমিনুল ইসলাম সুমন, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও গণঅধিকার পার্টির চেয়ারম্যান সরদার মোঃ আব্দুস সাত্তার, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ গণমুক্তিপার্টির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোনেম, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও নতুন বাংলা’র চেয়ারম্যান মোঃ আকবর হোসেন ফাইটন, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ সমতাপার্টির আহ্বায়ক মোঃ হানিফ বাংলাদেশী, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ জনতা ফ্রন্টের চেয়ারম্যান আবু আহাদ আল মামুন (দীপু মীর), আন্দোলনের সমন্বয়ক ও ন্যাশনাল সবুজ বাংলা পার্টির চেয়ারম্যান মোঃ শাহ আলম তাহের, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বাংলদেশ সমঅধিকার পার্টির চেয়ারম্যান সুশান্ত চন্দ্র বর্মন শান্ত, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ একুশে পার্টির চেয়ারম্যান মোঃ রবিউল আউয়াল, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ সর্বজনীন দলের সভাপতি প্রিন্সিপাল নূর মোহাম্মদ মনির, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ উন্নয়ন পার্টির সভাপতি সৈয়দ মোখলেসুর রহমান, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও প্রয়াত নেতা স্মৃতি সংসদের সাধারণ সম্পাদক অলক চৌধুরী, বাংলাদেশ সৎ সংগ্রামী ভোটার পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোঃ মোশারফ হোসেন, বাংলাদেশ একুশে পার্টির মহাসচিব এ্যাড নাজমুন নাহার, নারী নেত্রী এলিজা রহমান সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

নেত্রকোণায় চার চেয়ারম্যানসহ আওয়ামী লীগের ২০জন নেতাকর্মী কারাগারে

SBN

SBN

প্রস্তাবিত আইন বাস্তবায়ন হলে জাতীয় নাগরিক কমিটি সহ অনেক দল নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : দেলোয়ার হোসাইন

আপডেট সময় ০৪:৪৬:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫

বাংলাদেশ জাস্টিস এন্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টির চেয়ারম্যান মোঃ দেলোয়ার হোসাইন বলেন, নির্বাচন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবিত আইন যদি বাস্তবায়ন হয় তাহলে জাতীয় নাগরিক কমিটি সহ নতুন অনেক রাজনৈতিক দল আগামী নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করতে পারবে না। কেননা প্রস্তাবিত কমিশন উল্লেখ করেছেন কেউ নির্বাচনে প্রার্থী হইতে হলে ৩ বছর সেই রাজনৈতিক দলের সদস্য হইতে হবে। যেখানে নতুন দল গুলো এখনো দল হিসেবে স্বীকৃতি বা নিবন্ধন এখনো পায় নাই তাহলে ঘোষিত নির্বচনী রোডম্যাপ অনুসারে নির্বাচণ হলে নতুন কোন দল নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করতে পারবে না।

আজ ২১ জানুয়ারী ২০২৫ মঙ্গলবার, সকাল ১০.৩০ টায়, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে, ১৯৭২ সালের গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ৯০-বি ধারা বাতিল এবং নির্বাচন সংস্কার কমিশন কতৃক প্রস্তাবিত ধারা সংশোধনের দাবীতে “রাজনৈতিক দল নিবন্ধন আইন সংশোধন আন্দোলন”-এর পক্ষে¡ অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের অনেক চেয়ারম্যন ও শীর্ষ নেতৃবৃন্দ অংশ গ্রহনে পথসভা অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত পথসভায় সভাপতিত্ব করেন “রাজনৈতিক দল নিবন্ধন আইন সংশোধন আন্দোলন”- এর পক্ষে সংগঠনের প্রধান সমন্বয়কারী, এবং বাংলাদেশ জাস্টিস এন্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টির চেয়ারম্যান মোঃ দেলোয়ার হোসাইন।

এ সময় বক্তারা বলেন জনপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ৯০-বি ধারা বাতিল কেন্দ্রীয় কমিটি, কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও গঠনতন্ত্রের ভিত্তিতে নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন প্রদান ও নিবন্ধনের প্রক্রিয়া সারা বছর চালু রাখতে হবে। প্রস্তাবে ৫০০০ সদস্যের কথা বলা হয়েছে অথচ ৫০০০ সদস্যের বিধান থাকলে যেই দল সরকারে থাকবে তার অনুগত না হলে কারো পক্ষে নিবন্ধন নেওয়া সম্ভব হবে না। কেননা বিগত দিনগুলোতে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা গুলো ভয়ে অে কে দলের সদস্য হলেও স্বীকার করতে চান না বা করতে দেওয়া হয় না , এবং ঢাকা ছাড়া কোথাও দলীয় কার্যালয় নেওয়া সম্ভব হয় না। সুতরাং একটা দেশের রাজনৈতিক দল নিবন্ধন হওয়া উচিত আর্ন্তজাতিক মাপ কাঠিতে।বক্তারা আরো বলেন, আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে জবঢ়ৎবংবহঃধঃরড়হ ড়ভ চবড়ঢ়ষব অপঃ ১৯৫১ অনুসারে শুধু কেন্দ্রীয় কমিটি, কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও গঠনতন্ত্রের ভিত্তিতে নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন দেয়া হয়। সেখানে যে কোন সময় ইচ্ছা করলে নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করে নিবন্ধন নেয়া যায়। দিল্লীর মূখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিয়াল দল গঠনের দেড় বছরের মাথায় নির্বাচন করে ক্ষমতা গ্রহন করেছেন। ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি ইমানুয়েল ম্যক্রো দল গঠনের এক বছরের মাথায় নিজের দল থেকেই নির্বাচিত হয়েছেন। অথচ বাংলাদেশে দল নিবন্ধনের জন্য পাঁচ বছর অপেক্ষা করতে হয়।

এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন, রাজনৈতিক দল নিবন্ধন আইন সংশোধন আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান মোঃ মোস্তফা কামাল বাদল, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ বেকার সমাজের সভাপতি মোঃ হাসান, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ বিপ্লবী দলের চেয়ারম্যান মোঃ আমিনুল ইসলাম সুমন, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও গণঅধিকার পার্টির চেয়ারম্যান সরদার মোঃ আব্দুস সাত্তার, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ গণমুক্তিপার্টির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোনেম, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও নতুন বাংলা’র চেয়ারম্যান মোঃ আকবর হোসেন ফাইটন, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ সমতাপার্টির আহ্বায়ক মোঃ হানিফ বাংলাদেশী, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ জনতা ফ্রন্টের চেয়ারম্যান আবু আহাদ আল মামুন (দীপু মীর), আন্দোলনের সমন্বয়ক ও ন্যাশনাল সবুজ বাংলা পার্টির চেয়ারম্যান মোঃ শাহ আলম তাহের, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বাংলদেশ সমঅধিকার পার্টির চেয়ারম্যান সুশান্ত চন্দ্র বর্মন শান্ত, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ একুশে পার্টির চেয়ারম্যান মোঃ রবিউল আউয়াল, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ সর্বজনীন দলের সভাপতি প্রিন্সিপাল নূর মোহাম্মদ মনির, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ উন্নয়ন পার্টির সভাপতি সৈয়দ মোখলেসুর রহমান, আন্দোলনের সমন্বয়ক ও প্রয়াত নেতা স্মৃতি সংসদের সাধারণ সম্পাদক অলক চৌধুরী, বাংলাদেশ সৎ সংগ্রামী ভোটার পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোঃ মোশারফ হোসেন, বাংলাদেশ একুশে পার্টির মহাসচিব এ্যাড নাজমুন নাহার, নারী নেত্রী এলিজা রহমান সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।