
স্টাফ রিপোর্টার
বরুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর ১৫০০তম জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষে মহান ঈদে মিলাদুন্নবী (দঃ) জসনে জুলুস অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৬ই সেপ্টেম্বর ও ১২ই রবিউল আউয়াল শনিবার সকাল দশটায় ঐতিহ্যবাহী বরুড়া সুন্নিয়া কামিল মাদ্রাসা মাঠে বরুড়া ঈদে মিলাদুন্নবী (দঃ) উদযাপন কমিটির আয়োজনে সংগঠন আহবায়ক বরুড়া সুন্নিয়া কামিল মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা হাজী ক্বারী আবদুল গফুরের সন্তান মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল হান্নানের সভাপতিত্বে সংগঠনের প্রধান সমন্বয়ক মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতার ছোটপুত্র সাংবাদিক মোঃ ইলিয়াস আহমদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এদিন জসনে জুলুসে উপস্থিত ছিলেন সোনারচর দরবার শরীফের পীর মাওলানা মোহাম্মদ ওমর ফারুক খন্দকার, কাঁঠালিয়া দরবার শরীফের পীর মাওলানা মোহাম্মদ শামছুজ্জোহা বারী জিলানী, বরুড়া সুন্নিয়া কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ আলী আকবর ফারুকী, উপাধ্যক্ষ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান জাফরী, রাজামারা সিনিয়র মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ মফিজুর রহমান হোসাইনী, চৌওয়ারা কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুহাম্মদ শফিকুল আমিন পাটোয়ারী, আগানগর দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা সামছুল আলম, দেওড়া আজগড়িয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন জিহাদী, বেওলাইন মাদ্রাসার সুপার মাওলানা মোহাম্মদ মহশিন, বরুড়া উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইকরামুল হক, কাজী মুফতি মোহাম্মদ মমিন উল্ল্যাহ ভুঁইয়া, ইসলামি যুব সেনার সভাপতি মাওলানা মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান পাটোয়ারী, যুব সেনা নেতা মাওলানা মোহাম্মদ আবদুল হান্নান, মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ জিয়া উদ্দিন ভুঁইয়া, মাওলানা মোহাম্মদ মোতালেব হোসেন মজুমদার, মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মমতাজী, সৈয়দ সহ উপজেলার ১৫ইউনিয়ন ও পৌরসভার প্রায় পনের হাজার ধর্মপ্রান মুসল্লী বৃন্দ।
এদিন শরীয়ত সম্মতভাবে আনন্দ উদযাপনের সাথে সাথে সুশৃঙ্খল ভাবে বরুড়া সুন্নিয়া কামিল মাদ্রাসা থেকে জসনে জুলুস টি বের হয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে হয়ে বরুড়া পৌর আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হয়ে বরুড়া জিরো পয়েন্ট হয়ে চান্দিনা রোড হয়ে বরুড়া পৌরসভা অফিসের সামনে হয়ে বরুড়া শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজের সামনে হয়ে উপজেলা পরিষদের সামনে দিয়ে এসে বরুড়া থানা রোড হয়ে জিরো পয়েন্ট হয়ে পুনরায় বরুড়া সুন্নিয়া কামিল মাদ্রাসা মাঠে এসে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল এবং তাবারুক বিতরণের মধ্য দিয়ে জসনে জুলুসের সমাপ্তি হয়।
মুক্তির লড়াই ডেস্ক : 

























