
স্টাফ রিপোর্টার
কুমিল্লার বরুড়ায় ওরাই আপনজন সামাজিক সংগঠন বরুড়াকে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে গত ৫ আগষ্ট ২৪ ইং থেকে এখন ও পর্যন্ত কাজ চলমান রেখেছেন।
ঢাকাস্থ জনকল্যাণ সমিতির সভাপতি সাবেক যুগ্ন সচিব মনিন্দ্র কিশোর মজুমদার ঐ দিন থেকে ওরাই আপনজন সামাজিক সংগঠন কে বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় কাজ করিয়েছেন বলে জানা যায়।
ওরাই আপনজন সংগঠনের অনেক সদস্য বরুড়াকে সুন্দর রাখার লক্ষে কাজ চোখে পড়ার মতোন লক্ষনীয় ছিলো।
উপজেলা চত্বর, থানা ও পৌর সদর বাজার, সনাতন ধর্মাবলম্বী নিরাপত্তা যাতে বিশৃঙ্খলা না হয় সেই বিষয়ে সাবেক পৌর মেয়র জসিমউদদীন পাটোয়ারী, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ রেজাউল হক রেজু, সৈয়দ জহিরুল হক স্বপন, বরুড়া প্রেসক্লাবের সভাপতি আবু হাসেম এর গঠন মূলক কাজ প্রশংসার দাবী রাখে।
বরুড়া উপজেলার কয়েকটি গ্রামে বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছে। অনুসন্ধানে জানা যায় পারিবারিক শত্রুতা ও ব্যাক্তিগত শত্রুতা অনেকাংশে বেশী দায়ী।
রাজনৈতিক ভাবে ও নেতাদের অগোছরে তিন/ চারটি ছোটোখাটো ঘটনা ঘটেছে।
লক্ষনীয় বিষয় হলো বরুড়া থানায় একটি ডিল পর্যন্ত মারার জন্য কেউ সাহস পায়নি।
থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ রিয়াজ উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ইলিয়াছ ভাই, মেয়র জসিম ভাই সহ আরো অনেকে ছিলো তাদের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি।বরুড়া থানা পুলিশ ভালো ছিলো। কোন ঝামেলা হয় নি।
বরুড়া বাজারের এক ব্যবসায়ী বলেন, বরুড়ার ব্যবসায়ীরা আতংকে ছিলো। তবে কোন দূর্ঘটনা ঘটেনি। আল্লাহ তায়ালার কাছে শুকরিয়া। টোকাইরা ঘটনা ঘটাতে চেয়েছে। বিএনপির নেতৃবৃন্দ ও সামাজিক সংগঠনের বিশেষ করে ইলিয়াছ ভাইয়ের ভূমিকা প্রশংসনীয় ছিলো। যার কারণে কোন দূর্ঘটনা ঘটেনি।
সরকারের হসপিটালের ভেতরে ব্যাক্তি মালিকানাধীন একটি এম্বুলেন্সের গ্লাস ভাংচুর করা হয়েছে ৯ আগষ্ট। যেই বাড়ির এম্বুলেন্স সেই বাড়ির এক ছেলে এম্বুলেন্সের গ্লাস ভাংচুর করে বলে জানা যায়।
শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি যানজট নিরসনে ও ওরাই আপনজন সামাজিক সংগঠন প্রশংসনীয় কাজ করেন। এ সময় বাজারের ব্যবসায়ীরা শিক্ষার্থী ও ওরাই আপনজন সংগঠন কে নানাহ বিষয় সহোযোগিতা করেন।
মুক্তির লড়াই ডেস্ক : 

























