ঢাকা ০১:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বরুড়ায় মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে স্বাক্ষর জাল করে অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগ

মোঃ ইলিয়াছ আহমদ

কুমিল্লার বরুড়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার রতন কুমার সাহা–র বিরুদ্ধে গুরুতর অনিয়ম ও স্বাক্ষর জালের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগ উঠেছে।

অভিযোগ অনুযায়ী, তিনি বরুড়া হাজী নোয়াব আলী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মেধাদ উদ্দীন এর স্বাক্ষর জাল করে কোর্স সমন্বয়কের ৭হাজার ২০০ টাকার ভাতা আত্মসাৎ করেছেন।

জানা গেছে, বিগত ২০২৪ সালের ১০ জুন থেকে ১৪ জুন অনুষ্ঠিত প্রশিক্ষণ কার্যক্রমকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটে।

এ ছাড়া আরও অভিযোগ রয়েছে যে, তিনি অনেক শিক্ষককে হয়রানি করে উচ্চতর স্কেলের প্রয়োজনীয় স্বাক্ষর দিতে অর্থ দাবি করেন। এর ফলে বরুড়া উপজেলা শিক্ষা পরিবারে নানামুখী ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। শিক্ষক-কর্মচারীরা বিষয়টিকে শিক্ষা প্রশাসনের জন্য কলঙ্কজনক ও অত্যন্ত অনৈতিক আচরণ হিসেবে দেখছেন।

শিক্ষকেরা জানান, একজন দায়িত্বশীল সরকারি কর্মকর্তার কাছ থেকে এমন কর্মকাণ্ড প্রত্যাশিত নয়। এ ধরনের অনিয়ম শিক্ষক সমাজে বিভ্রান্তি, অসন্তোষ ও পেশাগত অস্থিরতা সৃষ্টি করে।

সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের পক্ষ থেকে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়েছে, যাতে ঘটনার সত্যতা যাচাই করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। দুটো স্বাক্ষর তুলে নীচে তুলে ধরা হলো।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

SBN

SBN

বরুড়ায় মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে স্বাক্ষর জাল করে অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগ

আপডেট সময় ১২:০৯:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫

মোঃ ইলিয়াছ আহমদ

কুমিল্লার বরুড়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার রতন কুমার সাহা–র বিরুদ্ধে গুরুতর অনিয়ম ও স্বাক্ষর জালের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগ উঠেছে।

অভিযোগ অনুযায়ী, তিনি বরুড়া হাজী নোয়াব আলী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মেধাদ উদ্দীন এর স্বাক্ষর জাল করে কোর্স সমন্বয়কের ৭হাজার ২০০ টাকার ভাতা আত্মসাৎ করেছেন।

জানা গেছে, বিগত ২০২৪ সালের ১০ জুন থেকে ১৪ জুন অনুষ্ঠিত প্রশিক্ষণ কার্যক্রমকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটে।

এ ছাড়া আরও অভিযোগ রয়েছে যে, তিনি অনেক শিক্ষককে হয়রানি করে উচ্চতর স্কেলের প্রয়োজনীয় স্বাক্ষর দিতে অর্থ দাবি করেন। এর ফলে বরুড়া উপজেলা শিক্ষা পরিবারে নানামুখী ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। শিক্ষক-কর্মচারীরা বিষয়টিকে শিক্ষা প্রশাসনের জন্য কলঙ্কজনক ও অত্যন্ত অনৈতিক আচরণ হিসেবে দেখছেন।

শিক্ষকেরা জানান, একজন দায়িত্বশীল সরকারি কর্মকর্তার কাছ থেকে এমন কর্মকাণ্ড প্রত্যাশিত নয়। এ ধরনের অনিয়ম শিক্ষক সমাজে বিভ্রান্তি, অসন্তোষ ও পেশাগত অস্থিরতা সৃষ্টি করে।

সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের পক্ষ থেকে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়েছে, যাতে ঘটনার সত্যতা যাচাই করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। দুটো স্বাক্ষর তুলে নীচে তুলে ধরা হলো।