ঢাকা ১২:০১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo মহেশখালীতে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ সামগ্রী বিতরণ করেছে কোস্ট গার্ড Logo কালীগঞ্জে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে কৃষি প্রণোদনা বিতরণ Logo শেরপুর–ময়মনসিংহ সীমান্তে কোটি টাকার চোরাচালানী মালামাল সহ কাভার্ডভ্যান ও ইজিবাইক আটক Logo কটিয়াদীর বনগ্রাম বাজারে দুই প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিকারের জরিমানা Logo সরাইলে এনসিপির উঠান বৈঠকে বক্তব্য দিয়ে শিক্ষকের দুঃখপ্রকাশ Logo ‎বরুড়ায় আইন শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত Logo ভোলাহাট রেশম উন্নয়ন বোর্ডের জোনাল অফিস দুর্নীতির আখড়া Logo বরুড়া সুন্নিয়া কামিল মাদ্রাসার ১১ অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকের বিদায় সংবর্ধনা Logo টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ ১ মাদক পাচারকারী আটক Logo শেরপুরে ১ বছর সাজাপ্রাপ্ত পলাতক কয়েদী গ্রেফতার

বালি ঘাটের রাক্ষসী

বালি ঘাটের রাক্ষসী
অরবিন্দ সরকার
বহরমপুর, মুর্শিদাবাদ।

ঠাকুরমার কাছে শুয়ে শুনেছি ভূত পেত্নী রাক্ষস খোক্ষসের গল্প!
এখনও মনে পড়ে সেসব অল্প অল্প।
রাক্ষসীর সেই হাও মাও খাঁও মানুষের গন্ধ পাও, শুনেছিলাম সেদিন রাক্ষসীর রাজ্যের কথা,
আজো রাক্ষসী বেঁচে আছে এই রাজ্যে,
একই রোগে মানুষ আক্রান্ত যথাতথা হেথা।
বালি খায়, কয়লা খায়, রেশনের ভাগ বসায়, গরু পাচারে, অনুদান ঘুষে কাটমানি খায়।
চ্যালা চামুণ্ডা তারা রাতে পিঠে খায়,
ভাগারের পচা মড়া কুকুর, ভেড়া মোষের মাংস সেটাও গিলে খায়,
চাকুরী প্রার্থীর টাকা খায়, অন্য কেউ খেলে পঁচাত্তর পঁচিশের ভাগ পায়।
রাক্ষসীর পরিবার শুধু ভুলভাল মিথ্যা কয়!
সবাইকে ভাইপো বোকা বানিয়ে,
নিজের ভাইপোকে সিংহাসনে বসায়।
বহু ঘাটে জল মেপে, সতী সেজে ঘটের কলা খায়।
ভূতের মুখে রাম নাম অশোভনীয়,তাই রাক্ষসী তেড়ে ফুঁড়ে যায়।
মরে ভূত পেত্নী রাক্ষসীর জন্ম,
তাই যমরাজে নেই ভয়।
যমরাজের আদালতে কাঁচকলা দেখিয়ে উল্টোপাল্টা গান গায়।
বিধবা, আইবুড়ো ছুঁড়ি, পরিবারের হারাম,
রাক্ষসী তারা, সব খেয়ে শেষ করে এখন তাদের বিধিবাম।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মহেশখালীতে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ সামগ্রী বিতরণ করেছে কোস্ট গার্ড

SBN

SBN

বালি ঘাটের রাক্ষসী

আপডেট সময় ০৭:৪২:৫৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪

বালি ঘাটের রাক্ষসী
অরবিন্দ সরকার
বহরমপুর, মুর্শিদাবাদ।

ঠাকুরমার কাছে শুয়ে শুনেছি ভূত পেত্নী রাক্ষস খোক্ষসের গল্প!
এখনও মনে পড়ে সেসব অল্প অল্প।
রাক্ষসীর সেই হাও মাও খাঁও মানুষের গন্ধ পাও, শুনেছিলাম সেদিন রাক্ষসীর রাজ্যের কথা,
আজো রাক্ষসী বেঁচে আছে এই রাজ্যে,
একই রোগে মানুষ আক্রান্ত যথাতথা হেথা।
বালি খায়, কয়লা খায়, রেশনের ভাগ বসায়, গরু পাচারে, অনুদান ঘুষে কাটমানি খায়।
চ্যালা চামুণ্ডা তারা রাতে পিঠে খায়,
ভাগারের পচা মড়া কুকুর, ভেড়া মোষের মাংস সেটাও গিলে খায়,
চাকুরী প্রার্থীর টাকা খায়, অন্য কেউ খেলে পঁচাত্তর পঁচিশের ভাগ পায়।
রাক্ষসীর পরিবার শুধু ভুলভাল মিথ্যা কয়!
সবাইকে ভাইপো বোকা বানিয়ে,
নিজের ভাইপোকে সিংহাসনে বসায়।
বহু ঘাটে জল মেপে, সতী সেজে ঘটের কলা খায়।
ভূতের মুখে রাম নাম অশোভনীয়,তাই রাক্ষসী তেড়ে ফুঁড়ে যায়।
মরে ভূত পেত্নী রাক্ষসীর জন্ম,
তাই যমরাজে নেই ভয়।
যমরাজের আদালতে কাঁচকলা দেখিয়ে উল্টোপাল্টা গান গায়।
বিধবা, আইবুড়ো ছুঁড়ি, পরিবারের হারাম,
রাক্ষসী তারা, সব খেয়ে শেষ করে এখন তাদের বিধিবাম।