ঢাকা ১১:২০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫, ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দুদক'র দৃষ্টি আকর্ষণ

বিআইডব্লিউটিএ’র আওয়ামী দোসর মহা দুর্নীতিবাজ কবির হোসেন এখন নব্য জাতীয়তাবাদী চেতনার ধারক

এম ডি এন মাইকেল

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) যেন টাকার খনি। এই প্রতিষ্ঠানে যারাই চাকুরী করেন তারাই কোটিপতি বনে যান। চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারি থেকে শুরু করে প্রকৌশলী, প্রধান প্রকৌশলী ও পরিচালকসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা যে যেভাবে পারছেন প্রতিষ্ঠানটির রক্ত চুষে খাচ্ছেন। তারা একেকজন প্রায় ১০/১২ বছর বা তারও অধিক সময় ধরে বিআইডব্লিউটি এর প্রধান কার্যালয়ের এক একটি শাখায় কর্মরত থাকার সুবাদে অনিয়াম ও দুর্নীতি ও নিজস্ব সিন্ডিকেট ঠিকাদারদের সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে ব্যবসার মাধ্যমে কাড়ি কাড়ি টাকা হাতিয়ে নিয়ে দেশে-বিদেশে গড়েছেন সম্পদের পাহাড়।

তারই ধারাবাহিকতায় বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর বিআইডব্লিউটিএ’র সাবেক এমএমই শাখার তত্ত্বাফধায়ক প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) (বর্তমানে ডিজাইন এন্ড মনিটারিং শাখায় কর্মরত) মহা দুর্নীতিবাজ মূঃ কবির হোসেন নজিরবিহীন অনিয়ম দুর্নীতি ও দুর্নীতিবাজ ঠিকাদারদের সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে ব্যবসা করে কাড়ি কাড়ি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।

৫ই আগস্ট-২৪ ইং তারিখের পর মহা দুর্নীতিবাজ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের দোসর তত্ত্বাফধায়ক প্রকৌশলী (যান্ত্রিক)মূঃ কবির হোসেন তার নজিরবিহীন অনিয়ম দুর্নীতি ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত সম্পদ রক্ষার জন্য আওয়ামী জার্সি বদল করে রাতারাতি নব্য জাতীয়তাবাদী চেতনার ধারক বাহক হিসেবে বিআইডব্লিউটিএতে নিজেকে জাহির করে অনিয়ম দুর্নীতির সিন্ডিকেট ধরে রেখেছেন অতীতের ন্যায়।

এখানে উল্লেখ থাকে যে ১৯শে জানুয়ারি-০২৪ ইং তারিখে ঢাকা থেকে প্রকাশিত একটি জাতীয় দৈনিকে “”বিআইডব্লিউটিএ এর প্রকৌশলী মূঃ কবির হোসেন এর অনিয়ম দুর্নীতি রুখবে কে”” শিরোনামে ধারাবাহিক সংবাদ প্রকাশিত হয়। তত্ত্বাফধায়ক প্রকৌশলী মূঃ কবির হোসেন’র এমএমই শাখায় থাকার সময়ে বিভিন্ন অনিয়ম-দূর্নীতি ঠিকাদারী ব্যবসা ও ক্ষমতার অপব্যবহারের বিষয় নিয়ে দীর্ঘ অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসা তথ্য প্রামানের চুম্বক অংশ নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়, দুর্নীতি দমন কমিশন ও পাঠকদের মাঝে তুলে ধরা হলো:- ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট হওয়ার কারণে একই চেয়ারে দীর্ঘ ষোল বছর বিআইডব্লিউটিএ’র এমএমই শাখায় একচেটিয়া রাজত্ব বজায় রেখে ঠিকাদারদের সাথে সিন্ডিকেট করে কমিশন বাণিজ্য ও পছন্দের ঠিকাদারদের সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে ব্যবসার মাধ্যমে হাতিয়ে নিয়েছেন কোটি কোটি টাকা।অনুসন্ধানে আরও জানা যায় ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার এর সময়ে বিআইডব্লিউটিএ তালিকা ভক্ত হওয়া আওয়ামীলীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ঠিকাদার নামক দুর্নীতিবাজদের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান গুলো মধ্যে অন্যতম হামজা এসোসিয়েট, নিউ ইসলাম, সেলিম রেজা এন্টারপ্রাইজ সহ ১০/১২টি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সাথে কবির হোসেন’র অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে এমএমই শাখায় একচেটিয়া ব্যবসা করার প্রমাণ পাওয়া যায়।

৫ ই আগস্টে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার পতনের পর বিআইডব্লিউটিএ চেয়ারম্যান কর্তৃক মহা দুর্নীতিবাজ তত্ত্বাফধায়ক প্রকৌশলী মূঃ কবির হোসেনকে এমএমই শাখায় থেকে ডিজাইন এন্ড মনিটরিং শাখায় বদলি করা হয়।চেয়ারম্যান কর্তৃক বদলি হওয়ার পর থেকে মহা দুর্নীতিবাজ মূঃ কবির হোসেন পুনরায় এমএমই শাখায় ফিরে যেতে তার অনিয়ম দুর্নীতির সিন্ডিকেট ঠিকাদরদের একজনকে লবিস্ট হিসেবে নিয়োগ করেছেন যার প্রমাণ অনুসন্ধানে পাওয়া যায়।

মূঃ কবির হোসেন এমএমই শাখায় থাকাকালীন বিভিন্ন বন্দরের পুরাতন মালামাল বিক্রির জন্য নামমাত্র মূল্যে দরপত্র আহ্বান এর মাধ্যমে বিআইডব্লিউটিএ’র পুরাতন মালামাল ব্যবসায় ঠিকাদারদের সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে একচেটিয়া ব্যবসা করার ফলে সরকার হারিয়েছে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব,সরকারি মালামাল নামমাত্র মূল্যে দরপত্রের মাধ্যমে মহা দুর্নীতিবাজ কবির হোসেন সিন্ডিকেট হাতিয়ে নিয়েছেন কয়েক কোটি টাকা।মহা দুর্নীতিবাজ তত্ত্বাফধায়ক প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার এর দোসর নব্য জাতীয়তাবাদী চেতনার ধারক মূঃ কবির হোসেন নজিরবিহীন অনিয়ম দুর্নীতির টাকায় রাজধানী ঢাকার আভিজাত্য এলাকা সিদ্ধেশ্বরী ইস্টান হাউসিং এ ২৫০০ স্কয়ার ফিটের কয়েক কোটি টাকা মূল্যের আলিশান ফ্লাট, রাজধানী ঢাকার আরেক অভিজাত্য এলাকা বনানীতে রয়েছে ১৮০০ স্কয়ার ফিটের বিলাসহুল কয়েক কোটি টাকা মূল্যের আলিশান ফ্ল্যাট (বনানী সড়ক ভবনের পিছনে)।

অনুসন্ধানে আরও জানা যায় গ্রামের বাড়ি বরিশালে রয়েছে বিঘায় বিঘায় সম্পত্তি।নিজের প্রিয়তমা স্ত্রী,সন্তান ও আত্মীয়-স্বজনের নামে রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন লোকেশনে রয়েছে একাধিক প্লট ও ফ্ল্যাট এবং বিভিন্ন ব্যাংকে নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার এফডিআরও সঞ্চয়পত্র। এই সকল অনিয়ম দুর্নীতি ক্ষমতার অপব্যবহার এবং নব্য জাতীয়তাবাদী চেতনার ধারক ও সম্পদের বিষয়ে জানতে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের দোসর মহা দুর্নীতিবাজ তত্ত্বাফধায়ক প্রকৌশলী (যান্ত্রিক)মূঃ কবির হোসেন এর ব্যবহৃত মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন ও খুদে বার্তা পাঠানোর পরেও কোন প্রকার সাড়া পাওয়া যায়নি।পরবর্তীতে মূঃ কবির হোসেন বিভিন্ন ব্যক্তিকে দিয়ে প্রতিবেদকের মুঠো ফোনে ফোন করিয়ে তাহার অনিয়ম দুর্নীতির সংবাদটি প্রকাশিত না করার জন্য বিভিন্নভাবে অনুরোধ জানান।

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার এর দোসর তত্ত্বাফধায়ক প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) মহা দুর্নীতিবাজ মূঃ কবির হোসেন’র পক্ষ নিয়ে আরেক জন ঠিকাদার প্রতিবেদকের মুঠো ফোনে ফোন দিয়ে বলেন সাংবাদিক ভাই প্রকৌশলী কবির স্যার এর অনিয়ম দুর্নীতির সংবাদটি এই মুহূর্তে প্রকাশিত করবেন না কারণ ডিজাইন এন্ড মনিটরিং শাখা থেকে ওনাকে ভালো জায়গায় বদলি করানোর জন্য আমরা লবিং করছি অচিরেই বদলি হয়ে যাবে।এই মুহূর্তে যদি কবির স্যার এর অনিয়ম দুর্নীতি সংবাদ প্রকাশিত হয় তাহলে স্যার এর বদলি আটকে যাবে এবং আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হব! প্রশ্ন জাগে মহা দুর্নীতিবাজ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের দোসর তত্ত্বাফধায়ক প্রকৌশলী(যান্ত্রিক) মূঃ কবির হোসেন এর অনিয়ম দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশিত করা থেকে বিরত রাখতে তার নিজস্ব সিন্ডিকেট ঠিকাদারদের কেনো এতো তৎপরতা তা আমার বোধগম্য নয়। এহেন দুর্নীতিবাজ দেশ ও জাতির শত্রু।

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ মহা দুর্নীতিবাজ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের দোসর নব্য জাতীয়তাবাদী চেতনার ধারক তত্ত্বাফধায়ক প্রকৌশলী মূঃ কবির হোসেন এর নজিরবিহীন অনিয়ম দুর্নীতি ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত সম্পদের অনুসন্ধান চলমান,,,,,,,,,,

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

দুদক'র দৃষ্টি আকর্ষণ

বিআইডব্লিউটিএ’র আওয়ামী দোসর মহা দুর্নীতিবাজ কবির হোসেন এখন নব্য জাতীয়তাবাদী চেতনার ধারক

আপডেট সময় ০৩:৪১:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ মার্চ ২০২৫

এম ডি এন মাইকেল

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) যেন টাকার খনি। এই প্রতিষ্ঠানে যারাই চাকুরী করেন তারাই কোটিপতি বনে যান। চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারি থেকে শুরু করে প্রকৌশলী, প্রধান প্রকৌশলী ও পরিচালকসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা যে যেভাবে পারছেন প্রতিষ্ঠানটির রক্ত চুষে খাচ্ছেন। তারা একেকজন প্রায় ১০/১২ বছর বা তারও অধিক সময় ধরে বিআইডব্লিউটি এর প্রধান কার্যালয়ের এক একটি শাখায় কর্মরত থাকার সুবাদে অনিয়াম ও দুর্নীতি ও নিজস্ব সিন্ডিকেট ঠিকাদারদের সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে ব্যবসার মাধ্যমে কাড়ি কাড়ি টাকা হাতিয়ে নিয়ে দেশে-বিদেশে গড়েছেন সম্পদের পাহাড়।

তারই ধারাবাহিকতায় বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর বিআইডব্লিউটিএ’র সাবেক এমএমই শাখার তত্ত্বাফধায়ক প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) (বর্তমানে ডিজাইন এন্ড মনিটারিং শাখায় কর্মরত) মহা দুর্নীতিবাজ মূঃ কবির হোসেন নজিরবিহীন অনিয়ম দুর্নীতি ও দুর্নীতিবাজ ঠিকাদারদের সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে ব্যবসা করে কাড়ি কাড়ি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।

৫ই আগস্ট-২৪ ইং তারিখের পর মহা দুর্নীতিবাজ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের দোসর তত্ত্বাফধায়ক প্রকৌশলী (যান্ত্রিক)মূঃ কবির হোসেন তার নজিরবিহীন অনিয়ম দুর্নীতি ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত সম্পদ রক্ষার জন্য আওয়ামী জার্সি বদল করে রাতারাতি নব্য জাতীয়তাবাদী চেতনার ধারক বাহক হিসেবে বিআইডব্লিউটিএতে নিজেকে জাহির করে অনিয়ম দুর্নীতির সিন্ডিকেট ধরে রেখেছেন অতীতের ন্যায়।

এখানে উল্লেখ থাকে যে ১৯শে জানুয়ারি-০২৪ ইং তারিখে ঢাকা থেকে প্রকাশিত একটি জাতীয় দৈনিকে “”বিআইডব্লিউটিএ এর প্রকৌশলী মূঃ কবির হোসেন এর অনিয়ম দুর্নীতি রুখবে কে”” শিরোনামে ধারাবাহিক সংবাদ প্রকাশিত হয়। তত্ত্বাফধায়ক প্রকৌশলী মূঃ কবির হোসেন’র এমএমই শাখায় থাকার সময়ে বিভিন্ন অনিয়ম-দূর্নীতি ঠিকাদারী ব্যবসা ও ক্ষমতার অপব্যবহারের বিষয় নিয়ে দীর্ঘ অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসা তথ্য প্রামানের চুম্বক অংশ নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়, দুর্নীতি দমন কমিশন ও পাঠকদের মাঝে তুলে ধরা হলো:- ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট হওয়ার কারণে একই চেয়ারে দীর্ঘ ষোল বছর বিআইডব্লিউটিএ’র এমএমই শাখায় একচেটিয়া রাজত্ব বজায় রেখে ঠিকাদারদের সাথে সিন্ডিকেট করে কমিশন বাণিজ্য ও পছন্দের ঠিকাদারদের সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে ব্যবসার মাধ্যমে হাতিয়ে নিয়েছেন কোটি কোটি টাকা।অনুসন্ধানে আরও জানা যায় ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার এর সময়ে বিআইডব্লিউটিএ তালিকা ভক্ত হওয়া আওয়ামীলীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ঠিকাদার নামক দুর্নীতিবাজদের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান গুলো মধ্যে অন্যতম হামজা এসোসিয়েট, নিউ ইসলাম, সেলিম রেজা এন্টারপ্রাইজ সহ ১০/১২টি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সাথে কবির হোসেন’র অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে এমএমই শাখায় একচেটিয়া ব্যবসা করার প্রমাণ পাওয়া যায়।

৫ ই আগস্টে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার পতনের পর বিআইডব্লিউটিএ চেয়ারম্যান কর্তৃক মহা দুর্নীতিবাজ তত্ত্বাফধায়ক প্রকৌশলী মূঃ কবির হোসেনকে এমএমই শাখায় থেকে ডিজাইন এন্ড মনিটরিং শাখায় বদলি করা হয়।চেয়ারম্যান কর্তৃক বদলি হওয়ার পর থেকে মহা দুর্নীতিবাজ মূঃ কবির হোসেন পুনরায় এমএমই শাখায় ফিরে যেতে তার অনিয়ম দুর্নীতির সিন্ডিকেট ঠিকাদরদের একজনকে লবিস্ট হিসেবে নিয়োগ করেছেন যার প্রমাণ অনুসন্ধানে পাওয়া যায়।

মূঃ কবির হোসেন এমএমই শাখায় থাকাকালীন বিভিন্ন বন্দরের পুরাতন মালামাল বিক্রির জন্য নামমাত্র মূল্যে দরপত্র আহ্বান এর মাধ্যমে বিআইডব্লিউটিএ’র পুরাতন মালামাল ব্যবসায় ঠিকাদারদের সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে একচেটিয়া ব্যবসা করার ফলে সরকার হারিয়েছে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব,সরকারি মালামাল নামমাত্র মূল্যে দরপত্রের মাধ্যমে মহা দুর্নীতিবাজ কবির হোসেন সিন্ডিকেট হাতিয়ে নিয়েছেন কয়েক কোটি টাকা।মহা দুর্নীতিবাজ তত্ত্বাফধায়ক প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার এর দোসর নব্য জাতীয়তাবাদী চেতনার ধারক মূঃ কবির হোসেন নজিরবিহীন অনিয়ম দুর্নীতির টাকায় রাজধানী ঢাকার আভিজাত্য এলাকা সিদ্ধেশ্বরী ইস্টান হাউসিং এ ২৫০০ স্কয়ার ফিটের কয়েক কোটি টাকা মূল্যের আলিশান ফ্লাট, রাজধানী ঢাকার আরেক অভিজাত্য এলাকা বনানীতে রয়েছে ১৮০০ স্কয়ার ফিটের বিলাসহুল কয়েক কোটি টাকা মূল্যের আলিশান ফ্ল্যাট (বনানী সড়ক ভবনের পিছনে)।

অনুসন্ধানে আরও জানা যায় গ্রামের বাড়ি বরিশালে রয়েছে বিঘায় বিঘায় সম্পত্তি।নিজের প্রিয়তমা স্ত্রী,সন্তান ও আত্মীয়-স্বজনের নামে রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন লোকেশনে রয়েছে একাধিক প্লট ও ফ্ল্যাট এবং বিভিন্ন ব্যাংকে নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার এফডিআরও সঞ্চয়পত্র। এই সকল অনিয়ম দুর্নীতি ক্ষমতার অপব্যবহার এবং নব্য জাতীয়তাবাদী চেতনার ধারক ও সম্পদের বিষয়ে জানতে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের দোসর মহা দুর্নীতিবাজ তত্ত্বাফধায়ক প্রকৌশলী (যান্ত্রিক)মূঃ কবির হোসেন এর ব্যবহৃত মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন ও খুদে বার্তা পাঠানোর পরেও কোন প্রকার সাড়া পাওয়া যায়নি।পরবর্তীতে মূঃ কবির হোসেন বিভিন্ন ব্যক্তিকে দিয়ে প্রতিবেদকের মুঠো ফোনে ফোন করিয়ে তাহার অনিয়ম দুর্নীতির সংবাদটি প্রকাশিত না করার জন্য বিভিন্নভাবে অনুরোধ জানান।

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার এর দোসর তত্ত্বাফধায়ক প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) মহা দুর্নীতিবাজ মূঃ কবির হোসেন’র পক্ষ নিয়ে আরেক জন ঠিকাদার প্রতিবেদকের মুঠো ফোনে ফোন দিয়ে বলেন সাংবাদিক ভাই প্রকৌশলী কবির স্যার এর অনিয়ম দুর্নীতির সংবাদটি এই মুহূর্তে প্রকাশিত করবেন না কারণ ডিজাইন এন্ড মনিটরিং শাখা থেকে ওনাকে ভালো জায়গায় বদলি করানোর জন্য আমরা লবিং করছি অচিরেই বদলি হয়ে যাবে।এই মুহূর্তে যদি কবির স্যার এর অনিয়ম দুর্নীতি সংবাদ প্রকাশিত হয় তাহলে স্যার এর বদলি আটকে যাবে এবং আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হব! প্রশ্ন জাগে মহা দুর্নীতিবাজ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের দোসর তত্ত্বাফধায়ক প্রকৌশলী(যান্ত্রিক) মূঃ কবির হোসেন এর অনিয়ম দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশিত করা থেকে বিরত রাখতে তার নিজস্ব সিন্ডিকেট ঠিকাদারদের কেনো এতো তৎপরতা তা আমার বোধগম্য নয়। এহেন দুর্নীতিবাজ দেশ ও জাতির শত্রু।

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ মহা দুর্নীতিবাজ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের দোসর নব্য জাতীয়তাবাদী চেতনার ধারক তত্ত্বাফধায়ক প্রকৌশলী মূঃ কবির হোসেন এর নজিরবিহীন অনিয়ম দুর্নীতি ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত সম্পদের অনুসন্ধান চলমান,,,,,,,,,,