ঢাকা ১১:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo কম্বোডিয়া ও চীনের মধ্যে চলচ্চিত্র-সহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে চুক্তি Logo চীনে ভ্রমণের জন্য সুবিধাজনক ও বন্ধুত্বপূর্ণ ভোক্তা পরিবেশ তৈরি Logo চীন ও কম্বোডিয়া মানবজাতির অভিন্ন কল্যাণের সমাজ প্রতিষ্ঠার পথে Logo কটিয়াদী উপজেলা প্রেস ক্লাবে মাসিক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত Logo রাজশাহীতে পুলিশ লাইন্সের শৌচাগার থেকে পুলিশ কনস্টেবলের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার Logo মাঠের রাস্তায় জামাই শাশুড়ির বাঁশের বেড়া: বিপাকে দুই গ্রামের কৃষক Logo অধ্যাপক ড. তামিজী চেয়ারম্যান, অধ্যাপক ড. হামিদা সেক্রেটারি জেনারেল Logo এনসিপির লোকজন আওয়ামী লীগের সাথে হাত মিলিয়েছে : কায়কোবাদ Logo রাজশাহীতে মেয়েকে ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা, গ্রেপ্তার ২ Logo মুরাদনগরে মাছ কাটা নিয়ে দ্বন্দ্ব, স্ত্রীকে খুন করে থানায় স্বামী

পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠনে নাগরিক সমাজের সহযোগিতা অপরিহার্য

মোঃ ইলিয়াছ আহমদ, বিশেষ প্রতিনিধি

ঢাকা, ১৯ অক্টোবর পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াই শুধু অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নয়, এটি আমাদের সকলের দায়িত্ব। এটির বাস্তবায়নে নাগরিক সমাজের সহযোগিতা অপরিহার্য। রাষ্ট্রের সংস্কারে নিজেদেরও পরিবর্তন করতে হবে। সরকারের কোনও উদ্যোগে ঘাটতি থাকলে তা উল্লেখ করতে হবে। বৈষম্যহীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় সরকার ও বিভিন্ন কমিশন আলাপ-আলোচনা করছে। তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করা হচ্ছে। বিভিন্ন আন্দোলনকারীদের মুখপাত্রদের সাথে কথা বলা হচ্ছে। সরকারের প্রতি আস্থা রাখতে হবে। প্রথাগত সরকারের থেকে বর্তমানে সবকিছু ভিন্নভাবে পরিচালিত হচ্ছে।

১৯ অক্টোবর ২৪ ইং রাজধানীর লেকশোর হোটেলে সিএসও অ্যালায়েন্সের আয়োজনে “নাগরিক সমাজ: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ” শীর্ষক জাতীয় মতবিনিময় সভায় তাঁর বাসা থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে পরিবেশ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

পরিবেশ উপদেষ্টা আরও বলেন, নাগরিক সমাজ ও বেসরকারি সংস্থার অবদান রাষ্ট্রে অনেক। আমাদের কমিউনিটির বন্ধন আরও দৃঢ় করতে হবে। জিএনসিসির বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। পরবর্তী কেবিনেটে এ বিষয়ে কথা হবে। এনজিওদেরও আত্মানুসন্ধানের প্রয়োজন রয়েছে। এনজিও ব্যুরোকে স্বচ্ছ হতে হবে। আমাদের নিজেদের পরিচয় ধরে রাখতে হবে। সমষ্টিগতভাবে ভাবতে হবে। নাগরিক সমাজ ও বেসরকারি সংস্থাকে অগ্রাধিকার ঠিক করে কাজ করতে হবে।

অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ; তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা, সিএসও অ্যালায়েন্সের আহ্বায়ক ও ক্যাম্পের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে. চৌধুরী; তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ও সিএসও অ্যালায়েন্সের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ড. হোসেন জিল্লুর রহমান; ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ও দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান; সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম; এবং ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ সহ অন্যান্য অতিথিরা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। এই অনুষ্ঠানে নাগরিক সমাজ ও বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) গুরুত্বপূর্ণ অংশীদাররা অংশগ্রহণ করেন।

আপলোডকারীর তথ্য

কম্বোডিয়া ও চীনের মধ্যে চলচ্চিত্র-সহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে চুক্তি

SBN

SBN

পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠনে নাগরিক সমাজের সহযোগিতা অপরিহার্য

আপডেট সময় ০৪:৫৯:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪

মোঃ ইলিয়াছ আহমদ, বিশেষ প্রতিনিধি

ঢাকা, ১৯ অক্টোবর পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াই শুধু অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নয়, এটি আমাদের সকলের দায়িত্ব। এটির বাস্তবায়নে নাগরিক সমাজের সহযোগিতা অপরিহার্য। রাষ্ট্রের সংস্কারে নিজেদেরও পরিবর্তন করতে হবে। সরকারের কোনও উদ্যোগে ঘাটতি থাকলে তা উল্লেখ করতে হবে। বৈষম্যহীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় সরকার ও বিভিন্ন কমিশন আলাপ-আলোচনা করছে। তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করা হচ্ছে। বিভিন্ন আন্দোলনকারীদের মুখপাত্রদের সাথে কথা বলা হচ্ছে। সরকারের প্রতি আস্থা রাখতে হবে। প্রথাগত সরকারের থেকে বর্তমানে সবকিছু ভিন্নভাবে পরিচালিত হচ্ছে।

১৯ অক্টোবর ২৪ ইং রাজধানীর লেকশোর হোটেলে সিএসও অ্যালায়েন্সের আয়োজনে “নাগরিক সমাজ: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ” শীর্ষক জাতীয় মতবিনিময় সভায় তাঁর বাসা থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে পরিবেশ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

পরিবেশ উপদেষ্টা আরও বলেন, নাগরিক সমাজ ও বেসরকারি সংস্থার অবদান রাষ্ট্রে অনেক। আমাদের কমিউনিটির বন্ধন আরও দৃঢ় করতে হবে। জিএনসিসির বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। পরবর্তী কেবিনেটে এ বিষয়ে কথা হবে। এনজিওদেরও আত্মানুসন্ধানের প্রয়োজন রয়েছে। এনজিও ব্যুরোকে স্বচ্ছ হতে হবে। আমাদের নিজেদের পরিচয় ধরে রাখতে হবে। সমষ্টিগতভাবে ভাবতে হবে। নাগরিক সমাজ ও বেসরকারি সংস্থাকে অগ্রাধিকার ঠিক করে কাজ করতে হবে।

অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ; তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা, সিএসও অ্যালায়েন্সের আহ্বায়ক ও ক্যাম্পের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে. চৌধুরী; তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ও সিএসও অ্যালায়েন্সের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ড. হোসেন জিল্লুর রহমান; ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ও দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান; সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম; এবং ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ সহ অন্যান্য অতিথিরা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। এই অনুষ্ঠানে নাগরিক সমাজ ও বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) গুরুত্বপূর্ণ অংশীদাররা অংশগ্রহণ করেন।