ঢাকা ০২:৪২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভান্ডারিয়ায় পৌরসভার রাস্তার বেহালদশা, নেই পুনঃনির্মাণের উদ্যোগ, এলাকাবাসী ভোগান্তিতে

শাহিন সিকদার

পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডের কানুয়া এলাকায় মো:বাদল কাজী বাড়ি থেকে সাবেক ইউপি সদস্য মরহুম সত্তার সরদার ও হাওলাদার বাড়ির সামনে হয়ে গাজী বাড়ি পর্যন্ত আনুমানিক ১০০০ফিট রাস্তা ১৯৯১ সালে নির্মান করা হয়। আজ নির্মানের প্রায় তিন যুগ অতিবাহিত হলেও হয়নি পুনঃ নির্মাণ।

বর্তমান রাস্তার অবস্থা এতটাই খারাপ জোয়ারের পানি ও বৃষ্টি হলেই ডুবে যায়। যানবাহন চলাচল দুরের কথা পায়ে হেঁটে চলাচল করতে ও খুবই কষ্ট হয়।

স্হানীয় বাসিন্দা ও বিএনপির নেতা মোঃ আবদুল হালিম জানায় রাস্তাটার খুবই ভয়াবহ অবস্থা। প্রতি জোয়ারে পানি ওঠে, জায়গায় জায়গায় গর্ত আর কাঁদা, গাছের শিকর ও বৃষ্টি হলে এই পথে হাঁটা যায় না। পাশাপাশি অসুস্থ রোগী, বৃদ্ধ ও শিশু শিক্ষার্থীরা চরম ভোগান্তিতে পড়ে।

নিকটতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা জানান, বর্ষা মৌসুমে ও জোয়ারের সময় রাস্তাটি ডুবে যাওয়ায় বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের যাওয়া-আসা ব্যাহত হচ্ছে। এতে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কমে যাচ্ছে।

এলাকাবাসী তাঁদের ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন বিগত বছরে রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় এই সড়কটি মেরামত বা পাকা করার কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। বর্ষা মৌসুমে রাস্তাটি কাঁদা ও জলাবদ্ধতায় চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে।দীর্ঘ দিন ধরে আমরা ভোগান্তিতে আছি। দ্রুত সড়কটি সংস্কারের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন এলাকাবাসী।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ভান্ডারিয়ায় পৌরসভার রাস্তার বেহালদশা, নেই পুনঃনির্মাণের উদ্যোগ, এলাকাবাসী ভোগান্তিতে

আপডেট সময় ০৭:৪৪:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫

শাহিন সিকদার

পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডের কানুয়া এলাকায় মো:বাদল কাজী বাড়ি থেকে সাবেক ইউপি সদস্য মরহুম সত্তার সরদার ও হাওলাদার বাড়ির সামনে হয়ে গাজী বাড়ি পর্যন্ত আনুমানিক ১০০০ফিট রাস্তা ১৯৯১ সালে নির্মান করা হয়। আজ নির্মানের প্রায় তিন যুগ অতিবাহিত হলেও হয়নি পুনঃ নির্মাণ।

বর্তমান রাস্তার অবস্থা এতটাই খারাপ জোয়ারের পানি ও বৃষ্টি হলেই ডুবে যায়। যানবাহন চলাচল দুরের কথা পায়ে হেঁটে চলাচল করতে ও খুবই কষ্ট হয়।

স্হানীয় বাসিন্দা ও বিএনপির নেতা মোঃ আবদুল হালিম জানায় রাস্তাটার খুবই ভয়াবহ অবস্থা। প্রতি জোয়ারে পানি ওঠে, জায়গায় জায়গায় গর্ত আর কাঁদা, গাছের শিকর ও বৃষ্টি হলে এই পথে হাঁটা যায় না। পাশাপাশি অসুস্থ রোগী, বৃদ্ধ ও শিশু শিক্ষার্থীরা চরম ভোগান্তিতে পড়ে।

নিকটতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা জানান, বর্ষা মৌসুমে ও জোয়ারের সময় রাস্তাটি ডুবে যাওয়ায় বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের যাওয়া-আসা ব্যাহত হচ্ছে। এতে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কমে যাচ্ছে।

এলাকাবাসী তাঁদের ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন বিগত বছরে রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় এই সড়কটি মেরামত বা পাকা করার কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। বর্ষা মৌসুমে রাস্তাটি কাঁদা ও জলাবদ্ধতায় চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে।দীর্ঘ দিন ধরে আমরা ভোগান্তিতে আছি। দ্রুত সড়কটি সংস্কারের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন এলাকাবাসী।